মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) উৎপাদন প্রতি বছর ১০ কোটি টন বাড়ানোর পরিকল্পনা থেকে সরবে না রাশিয়া। গতকাল বৃহস্পতিবার রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এ সিদ্ধান্ত জানান।
রাশিয়ার বড় প্রকল্পকে টার্গেট করে এ মাসেই নতুন নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আর্কটিক এলএনজি-২ নামে পরিচিত সাইবেরিয়ায় বিশাল প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত থাকায় রাশিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্র এই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
সাগরবাহিত অতি শীতল গ্যাসের উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে রাশিয়া। পাইপলাইনের মাধ্যমে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহই একসময় মস্কোর রাজস্বের মূল উৎস ছিল। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে এই উৎস থেকে আয় অনেক কমেছে।
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা গত বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এ প্রকল্প বা অনুরূপ প্রকল্পের জন্য বড় আকারের পরিকল্পনা বাদ যাবে না। কারণ, এলএনজি অবকাঠামোর উন্নয়নই জ্বালানি খাতে আমাদের অগ্রাধিকার।
নিষেধাজ্ঞার মতো বাধাগুলোকে কীভাবে অতিক্রম করতে হয় তা এত দিনে রাশিয়ার কোম্পানিগুলো শিখে নিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন জাখারোভা।
রাশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম এলএনজি প্রকল্প আর্কটিক এলএনজি-২ বাস্তবায়িত হলে ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের এলএনজি বাজারের ২০ শতাংশ হবে রাশিয়ার। এখন এলএনজি বাজারের প্রায় ৮ শতাংশ রাশিয়ার দখলে।
গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, বাইডেন প্রশাসন আর্কটিক এলএনজি-২ প্রকল্পের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে অংশীদার দেশগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে।
আর্কটিক এলএনজি-২ প্রকল্পে ৬০ শতাংশ অংশীদারত্ব আছে রাশিয়ার বৃহত্তম এলএনজি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নোভাটেকের। এই বছরের শেষ নাগাদ এলএনজি উৎপাদন শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় সতর্কতা অবলম্বন করেছে ফ্রান্সের টোটাল এনার্জিস, জাপানের আর্কটিক এলএনজি এবং জেওজিএমইসি। এ প্রকল্পে প্রত্যেকেরই ১০ শতাংশ অংশীদারত্ব রয়েছে। এ ছাড়া চীনের সিএনপিসি ও সিএনওওসি লিমিটেডেরও রয়েছে ১০ শতাংশ করে শেয়ার।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) উৎপাদন প্রতি বছর ১০ কোটি টন বাড়ানোর পরিকল্পনা থেকে সরবে না রাশিয়া। গতকাল বৃহস্পতিবার রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা এ সিদ্ধান্ত জানান।
রাশিয়ার বড় প্রকল্পকে টার্গেট করে এ মাসেই নতুন নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আর্কটিক এলএনজি-২ নামে পরিচিত সাইবেরিয়ায় বিশাল প্রকল্পের সঙ্গে জড়িত থাকায় রাশিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্র এই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
সাগরবাহিত অতি শীতল গ্যাসের উৎপাদন বাড়ানোর চেষ্টা করছে রাশিয়া। পাইপলাইনের মাধ্যমে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহই একসময় মস্কোর রাজস্বের মূল উৎস ছিল। ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে এই উৎস থেকে আয় অনেক কমেছে।
রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা গত বৃহস্পতিবার সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, এ প্রকল্প বা অনুরূপ প্রকল্পের জন্য বড় আকারের পরিকল্পনা বাদ যাবে না। কারণ, এলএনজি অবকাঠামোর উন্নয়নই জ্বালানি খাতে আমাদের অগ্রাধিকার।
নিষেধাজ্ঞার মতো বাধাগুলোকে কীভাবে অতিক্রম করতে হয় তা এত দিনে রাশিয়ার কোম্পানিগুলো শিখে নিয়েছে বলেও মন্তব্য করেন জাখারোভা।
রাশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম এলএনজি প্রকল্প আর্কটিক এলএনজি-২ বাস্তবায়িত হলে ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের এলএনজি বাজারের ২০ শতাংশ হবে রাশিয়ার। এখন এলএনজি বাজারের প্রায় ৮ শতাংশ রাশিয়ার দখলে।
গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেন, বাইডেন প্রশাসন আর্কটিক এলএনজি-২ প্রকল্পের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিষয়ে অংশীদার দেশগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে।
আর্কটিক এলএনজি-২ প্রকল্পে ৬০ শতাংশ অংশীদারত্ব আছে রাশিয়ার বৃহত্তম এলএনজি উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান নোভাটেকের। এই বছরের শেষ নাগাদ এলএনজি উৎপাদন শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।
মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় সতর্কতা অবলম্বন করেছে ফ্রান্সের টোটাল এনার্জিস, জাপানের আর্কটিক এলএনজি এবং জেওজিএমইসি। এ প্রকল্পে প্রত্যেকেরই ১০ শতাংশ অংশীদারত্ব রয়েছে। এ ছাড়া চীনের সিএনপিসি ও সিএনওওসি লিমিটেডেরও রয়েছে ১০ শতাংশ করে শেয়ার।
পাঁচ শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক—ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী, ইউনিয়ন, সোশ্যাল ইসলামী ও এক্সিম ব্যাংক একীভূত করার সরকারি ঘোষণার পরই আর্থিক অস্থিরতা নতুন মাত্রা পেয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের ৯২ লাখ গ্রাহক ও ১৫ হাজার কর্মীর মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে আতঙ্ক, সন্দেহ এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে গভীর অনিশ্চয়তা। গ্রাহকদের
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের পাহাড় যেন ঈদের ছুটির ক্লান্তি ভেঙে আরও উঁচু হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে ৩২-৩৩ হাজার টিইউস কনটেইনার জমা থাকে, সেখানে ১৪ জুন সকাল পর্যন্ত জমা হয়েছে ৪২ হাজার ৪০০টি। এর মধ্যে ৩৯ হাজার ১৯টি পুরো ভর্তি (এফসিএল), বাকিগুলো আংশিক ভর্তি (এলসিএল)। বন্দরের ৫৩ হাজার ৫১৮ টিইউস
৫ ঘণ্টা আগেদেশের বাইরে পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। এর অংশ হিসেবে ২০২৫ সালের মধ্যে এ-সংক্রান্ত ৩০টি বড় মামলা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পরিচালনা করার পরিকল্পনা চলছে। এসব মামলায় প্রায় ১০০ মিলিয়ন ডলারের লিটিগেশন তহবিল সংগ্রহের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
১৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সরকারের পাঁচটি প্রধান প্রতিষ্ঠানের স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও কার্যকারিতা বৃদ্ধিতে ২৫ কোটি মার্কিন ডলার অর্থায়ন অনুমোদন করেছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৩ হাজার ৫০ কোটি টাকা।
১৭ ঘণ্টা আগে