নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস রপ্তানি আয়। বছরের শেষ তিন মাস রপ্তানি আয়ে নেতিবাচক ধারা অব্যাহত আছে। ২০২৩ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি আয় কমেছে ১ দশমিক ০৬ শতাংশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) থেকে আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, গত ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় এসেছে ৫৩০ কোটি ৮০ লাখ ৯০ হাজার ডলার। অন্যদিকে ২০২২ সালে একই সময়ে পণ্য রপ্তানি হয়েছিল ৫৩৬ কোটি ৫১ লাখ ৯০ হাজার ডলারের। সে হিসাবে ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় কমেছে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫ কোটি ৭১ লাখ ডলার, বা ১ দশমিক ০৬ শতাংশ।
ইপিবির তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের অক্টোবরের পর থেকে দেশের রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। চলতি অর্থবছরের (২০২৩–২৪) অক্টোবরে রপ্তানি আয় ছিল ৩৭৬ কোটি ডলার, কমেছে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ। অন্যদিকে নভেম্বরে রপ্তানি আয় ছিল ৪৭৮ কোটি ডলার, কমেছে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৬ দশমিক ০৫ শতাংশ।
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি কমে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে সার্বিক রপ্তানি আয়ে। রপ্তানি পণ্যের প্রায় ৮৫ শতাংশ দখল করে আছে তৈরি পোশাক খাত। জুলাই-ডিসেম্বর এই ছয় মাসে তৈরি পোশাক খাতে কৌশলগত পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হয়নি। তৈরি পোশাক খাতের জন্য কৌশলগত পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ হাজার ৫৩৮ কোটি ৯০ লাখ ২০ হাজার ডলার। এই লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৩৩৯ কোটি ১৩ লাখ ৪০ হাজার ডলারের পণ্য যা কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ কম।
২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় কমার পাশাপাশি সার্বিক কৌশলগত রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রায়ও ছেদ পড়েছে। গেল ডিসেম্বরের জন্য কৌশলগত রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫৬২ কোটি ১০ লাখ ডলার। কিন্তু পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৫৩০ কোটি ৮০ লাখ ৯০ হাজার ডলার যা কৌশলগত রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ কম।
উল্লেখ্য, গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা পণ্য রপ্তানি থেকে আয় করেছিল প্রায় ৫৫ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ বিলিয়ন ডলার।
দেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের অন্যতম প্রধান উৎস রপ্তানি আয়। বছরের শেষ তিন মাস রপ্তানি আয়ে নেতিবাচক ধারা অব্যাহত আছে। ২০২৩ সালের শেষ মাস ডিসেম্বরে গত বছরের একই সময়ের তুলনায় রপ্তানি আয় কমেছে ১ দশমিক ০৬ শতাংশ।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) থেকে আজ মঙ্গলবার প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, গত ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় এসেছে ৫৩০ কোটি ৮০ লাখ ৯০ হাজার ডলার। অন্যদিকে ২০২২ সালে একই সময়ে পণ্য রপ্তানি হয়েছিল ৫৩৬ কোটি ৫১ লাখ ৯০ হাজার ডলারের। সে হিসাবে ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় কমেছে আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে ৫ কোটি ৭১ লাখ ডলার, বা ১ দশমিক ০৬ শতাংশ।
ইপিবির তথ্যে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরের অক্টোবরের পর থেকে দেশের রপ্তানি আয়ে প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক ধারায় রয়েছে। চলতি অর্থবছরের (২০২৩–২৪) অক্টোবরে রপ্তানি আয় ছিল ৩৭৬ কোটি ডলার, কমেছে আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ। অন্যদিকে নভেম্বরে রপ্তানি আয় ছিল ৪৭৮ কোটি ডলার, কমেছে গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ৬ দশমিক ০৫ শতাংশ।
বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য তৈরি পোশাক খাতে রপ্তানি কমে যাওয়ার প্রভাব পড়েছে সার্বিক রপ্তানি আয়ে। রপ্তানি পণ্যের প্রায় ৮৫ শতাংশ দখল করে আছে তৈরি পোশাক খাত। জুলাই-ডিসেম্বর এই ছয় মাসে তৈরি পোশাক খাতে কৌশলগত পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা অর্জন সম্ভব হয়নি। তৈরি পোশাক খাতের জন্য কৌশলগত পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ হাজার ৫৩৮ কোটি ৯০ লাখ ২০ হাজার ডলার। এই লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৩৩৯ কোটি ১৩ লাখ ৪০ হাজার ডলারের পণ্য যা কৌশলগত লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৭ দশমিক ৮৭ শতাংশ কম।
২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় কমার পাশাপাশি সার্বিক কৌশলগত রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রায়ও ছেদ পড়েছে। গেল ডিসেম্বরের জন্য কৌশলগত রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫৬২ কোটি ১০ লাখ ডলার। কিন্তু পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৫৩০ কোটি ৮০ লাখ ৯০ হাজার ডলার যা কৌশলগত রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ দশমিক ৫৭ শতাংশ কম।
উল্লেখ্য, গত ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা পণ্য রপ্তানি থেকে আয় করেছিল প্রায় ৫৫ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬২ বিলিয়ন ডলার।
দেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। জানুয়ারির তুলনায় ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ০.৬২ শতাংশ কমেছে। খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতি ফেব্রুয়ারিতে জানুয়ারির ১০ দশমিক ৭২ শতাংশের চেয়ে ১ দশমিক ৪৮ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। তবে খাদ্যবহির্ভূত খাতে এটি জানুয়ারির তুলনায় ০.০৮ শতাংশ বেড়েছে।
২৭ মিনিট আগেপাঁচ বিলিয়ন না হলেও অন্তত দুই বিলিয়ন ডলারের পাটজাত পণ্য সরকার রপ্তানি করতে চায় বলে জানিয়েছেন বস্ত্র ও পাট এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি বলেন, ‘পাট রপ্তানির ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি হচ্ছে, যা কাঙ্ক্ষিত নয়। পাট ও পাটজাত পণ্য রপ্তানি আয়ের জন্য সুনির্দিষ্ট প্রস্তাবনা নিয়ে আসুন...
১ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চারটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে গুরুতর অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠে এসেছে। বিএসইসি কর্তৃক গঠিত পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি তাদের আংশিক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে...
১ ঘণ্টা আগেবেক্সিমকো শিল্পপার্কের ১৪টি লে-অফ প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক-কর্মচারীদের পাওনা পরিশোধে ৫২৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেছে সরকার। ঋণ হিসেবে এই অর্থ দিয়েছে সরকার। বেক্সিমকো লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ওসমান কায়সার চৌধুরীর কাছে আজ বৃহস্পতিবার এ চেক হস্তান্তর করেন শ্রমসচিব এ এইচ এম...
৩ ঘণ্টা আগে