অনলাইন ডেস্ক
নিত্যপণ্যের দাম বাড়তে থাকায় সীমিত আয়ের মানুষের জন্য খাদ্য সরবরাহ অব্যাহত রাখতে সরকারিভাবে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি (ওএমএস) চালিয়ে যাওয়া দরকার বলে মনে করে আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (ইফরি)। আজ বৃহস্পতিবার ইফরি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়।
ইফরি বলছে, মানুষের কাছে সহজে মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে হলে উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পুরো খাদ্য ব্যবস্থাপনার প্রতিটি পর্যায়ে অদক্ষতা এবং অসুবিধাগুলো দূর করতে হবে। প্রয়োজনে ভোজ্যতেলসহ আমদানিনির্ভর খাদ্যপণ্যের শুল্ক তুলে নিতে হবে।
ঢাকা সফররত ইফরি পরিচালক ড. ড্যানিয়েল গিলিগেন, বাংলাদেশে আবাসিক প্রতিনিধি ড. আখতার আহমেদ ও সহযোগী গবেষণা ফেলো ড. মুগ্ধ মাজহাব সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন।
আখতার আহমেদ তাঁর বক্তব্যে উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পুরো খাদ্য ব্যবস্থাপনার প্রতিটি অংশে অদক্ষতা দূর করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এক প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, সরকারিভাবে খোলাবাজারে ও ট্রাকের মাধ্যমে কিছু পণ্যের জোগান দেওয়ার যে ব্যবস্থা চালু আছে, তা বন্ধ করে দেওয়া একটি বড় ধরনের ভুল হবে। ভোজ্যতেলসহ আমদানিনির্ভর খাদ্যের শুল্ক প্রত্যাহার করা যেতে পারে।
ইফরি গবেষণার মাধ্যমে খাদ্য সরবরাহ, দারিদ্র্য ও অপুষ্টি দূর করার ক্ষেত্রে নীতি-সহায়তা দিয়ে থাকে। মার্কিন উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইউএসএআইডি, বিশ্বব্যাংক ও বিভিন্ন বেসরকারি দাতা সংস্থা ইফরির কার্যক্রম চালানোর জন্য তহবিল জুগিয়ে থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর ইউএসএআইডির বরাদ্দ কাটছাঁট করার নির্দেশ দিয়েছেন। এমন অবস্থায় বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির কাজকর্মে কোনো প্রভাব পড়বে কি না, জানতে চাইলে ড্যানিয়েল গিলিগেন বলেন, এটি একটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। তবে ইফরি বিভিন্ন দেশ, বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বেসরকারি দাতা সংস্থার কাছ থেকে অনুদান পেয়ে থাকে।
মুগ্ধ মাজহাব বলেন, খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কী করা যায়, সে বিষয়ে ইফরি অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করছে।
নিত্যপণ্যের দাম বাড়তে থাকায় সীমিত আয়ের মানুষের জন্য খাদ্য সরবরাহ অব্যাহত রাখতে সরকারিভাবে খোলাবাজারে পণ্য বিক্রি (ওএমএস) চালিয়ে যাওয়া দরকার বলে মনে করে আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফুড পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (ইফরি)। আজ বৃহস্পতিবার ইফরি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলা হয়।
ইফরি বলছে, মানুষের কাছে সহজে মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে হলে উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পুরো খাদ্য ব্যবস্থাপনার প্রতিটি পর্যায়ে অদক্ষতা এবং অসুবিধাগুলো দূর করতে হবে। প্রয়োজনে ভোজ্যতেলসহ আমদানিনির্ভর খাদ্যপণ্যের শুল্ক তুলে নিতে হবে।
ঢাকা সফররত ইফরি পরিচালক ড. ড্যানিয়েল গিলিগেন, বাংলাদেশে আবাসিক প্রতিনিধি ড. আখতার আহমেদ ও সহযোগী গবেষণা ফেলো ড. মুগ্ধ মাজহাব সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন।
আখতার আহমেদ তাঁর বক্তব্যে উৎপাদক থেকে ভোক্তা পর্যন্ত পুরো খাদ্য ব্যবস্থাপনার প্রতিটি অংশে অদক্ষতা দূর করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
এক প্রশ্নের জবাবে আখতার আহমেদ বলেন, সরকারিভাবে খোলাবাজারে ও ট্রাকের মাধ্যমে কিছু পণ্যের জোগান দেওয়ার যে ব্যবস্থা চালু আছে, তা বন্ধ করে দেওয়া একটি বড় ধরনের ভুল হবে। ভোজ্যতেলসহ আমদানিনির্ভর খাদ্যের শুল্ক প্রত্যাহার করা যেতে পারে।
ইফরি গবেষণার মাধ্যমে খাদ্য সরবরাহ, দারিদ্র্য ও অপুষ্টি দূর করার ক্ষেত্রে নীতি-সহায়তা দিয়ে থাকে। মার্কিন উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান ইউএসএআইডি, বিশ্বব্যাংক ও বিভিন্ন বেসরকারি দাতা সংস্থা ইফরির কার্যক্রম চালানোর জন্য তহবিল জুগিয়ে থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর ইউএসএআইডির বরাদ্দ কাটছাঁট করার নির্দেশ দিয়েছেন। এমন অবস্থায় বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটির কাজকর্মে কোনো প্রভাব পড়বে কি না, জানতে চাইলে ড্যানিয়েল গিলিগেন বলেন, এটি একটি বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ। তবে ইফরি বিভিন্ন দেশ, বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা ও বেসরকারি দাতা সংস্থার কাছ থেকে অনুদান পেয়ে থাকে।
মুগ্ধ মাজহাব বলেন, খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কী করা যায়, সে বিষয়ে ইফরি অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করছে।
ক্যাশবিহীন ডিজিটাল ওয়ালেট বা ই-ওয়ালেট প্রযুক্তি সেবা দিতে পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার (পিএসপি) হিসেবে গ্রামীণ টেলিকমের প্রতিষ্ঠান ‘সমাধান সার্ভিসেস লিমিটেড’কে লাইসেন্স দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম অ্যাক্ট ২০২৪-এর অধীনে এই লাইসেন্স দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকলেও রাজস্ব সংস্থা ছাড়া অন্য রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলো প্রশ্ন তুলতে পারবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান।
২ ঘণ্টা আগেকার্যকরী করহার কমানোর কোনোরূপ পদক্ষেপ না থাকায় এমসিসিআই হতাশা ব্যক্ত করেছে। এমসিসিআই সব সময় বলে আসছে, প্রতিষ্ঠানের টার্নওভারের ওপর ন্যূনতম কর (মিনিমাম ট্যাক্স) করনীতির পরিপন্থী। তাই এটি বাদ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে তারা। ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে গরিবমুখী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির ওপর
৩ ঘণ্টা আগেআগামী ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটকে স্বাগত জানিয়েছে পুঁজিবাজারের স্টক ব্রোকারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ডিবিএ)। এই বাজেটকে ‘পুঁজিবাজারবান্ধব’ বলে আখ্যা দিয়েছে সংগঠনটি।
৪ ঘণ্টা আগে