নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রায় এক যুগ পর আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) নির্বাচন হচ্ছে। রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশে (কেআইবি) আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে ভোট গ্রহণ চলছে। বিরতিহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে।
নির্বাচনে ঢাকার ২৯ পরিচালক পদের বিপরীতে লড়ছেন ৮৬ জন প্রার্থী। আর চট্টগ্রামের তিনটি পরিচালক পদের বিপরীতে প্রার্থী আছেন সাতজন। সদস্যদের মধ্য থেকে মোট ভোটার হয়েছেন ৪৭৬ জন।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চারটি প্যানেল হয়েছে। প্যানেলগুলো হলো রিহ্যাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জাপান গার্ডেন সিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ওয়াহিদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন ‘আবাসন ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ’, সেঞ্চুরি রিয়্যালিটির চেয়ারম্যান এম জি আর নাসির মজুমদারের নেতৃত্বে ‘ডেভেলপারস ফোরাম’, রিহ্যাবের সাবেক সহসভাপতি নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে ‘নবজাগরণ প্যানেল’ এবং সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও হামিদ রিয়েল এস্টেট কনস্ট্রাকশনের এমডি ইন্তেখাবুল হামিদের নেতৃত্ব ‘জয়ের ধারা প্যানেল’।
নির্বাচন অনুষ্ঠানে আদালতের ঘোষণার পর বাণিজ্য সংগঠনটির নির্বাচন নিয়ে প্রাণ ফেরে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে। ২৪ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছিল নির্বাচন কমিশন। তবে এরই মধ্যে একবার তারিখ পেছানো হয়েছে। নতুন সূচি অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৪-২৬ মেয়াদের পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা চালানো শেষ করেছেন প্রার্থীরা।
রিহ্যাবের এই নির্বাচন গত বছরের সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সেই নির্বাচনের কমিশন গঠন এবং ভোটার তালিকায় অনিয়ম নিয়ে পাল্টাপাল্টি মামলার ঘটনাও ঘটে। একপর্যায়ে নির্বাচন স্থগিত হয়। উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত হয় সংগঠনটির সব ব্যাংক হিসাব। একই সঙ্গে নভেম্বরের শেষ দিকে রিহ্যাবের তৎকালীন কমিটির বর্ধিত মেয়াদ স্থগিত করে প্রশাসক বসায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। প্রশাসক পদে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব জান্নাতুল ফেরদৌস দায়িত্ব নেন। তারপর নতুন করে নির্বাচন কমিশন গঠন ও তফসিল ঘোষণা করা হয়।
তবে নির্বাচনে ভোটের ভেন্যু নিয়ে প্রার্থী ও ভোটারদের মাঝে নানান কৌতূহল ছিল শুরু থেকেই। কারণ বিজিএমইএ ও রিহ্যাবের নির্বাচন সাধারণত পাঁচ তারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। আসন্ন নির্বাচনও রাজধানীর যেকোনো একটি পাঁচ তারকা হোটেলে করার অনুরোধ করেছিল প্রায় সব প্যানেলই।
তবে নির্বাচন কমিশন খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটকে বেছে নিয়েছে। ভোটের দিন কোনো চাপ প্রয়োগ হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন একাধিক প্রার্থী। তবে কমিশন বলছে, ভোট সুষ্ঠু করার জন্য সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ভোটের পরিবেশে যাতে বিঘ্ন না ঘটে, সে জন্য ভোটের দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য উপস্থিতি থাকবেন।
এক প্রার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিহ্যাব নির্বাচন নিয়ে এখন শঙ্কা নেই, নির্বাচন হবে। তবে শঙ্কা হলো ভোটের পরিবেশ নিয়ে। আমরা চাই সুষ্ঠু ভোট। ভোটের মাধ্যমে প্রার্থীরা আসুক, এটা চাই। নির্বাচিত নেতা এলে সংগঠনকে বুঝতে পারবেন নেতারা।’
তবে ভোটার ও প্রার্থীদের সুষ্ঠু ভোটের বিষয়ে আশ্বস্ত করছে রিহ্যাব নির্বাচনের জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশন। এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুব্রত কুমার দে (যুগ্ম-সচিব) বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, ভোটের পরিবেশ ভালো থাকবে। এ ছাড়া নির্বাচনের দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য উপস্থিত থাকবেন। স্ক্রিনের সাহায্যে দেখানো হবে ভোটের চিত্র। ভোটের পরিবেশ নিয়ে ঘণ্টায় ঘণ্টায় গণমাধ্যমকে ব্রিফ করা হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুব্রত কুমার দে (যুগ্ম-সচিব) আরও বলেন, ‘খামারবাড়ির কেআইবিকে আমরা নির্বাচনের জন্য বেছে নিয়েছি। ভেন্যুতে ১৫টি বুথ থাকবে, নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করছে। কোনো প্রার্থীর পক্ষ থেকে কোনো ধরনের চাপ নেই। ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু আছে। এরই মধ্যে একাধিকবার ভেন্যু পরিদর্শন করেছি। কোনো সমস্যা হয়নি, আশা করছি আগামীতেও কোনো ধরনের সমস্যা হবে না।’
এর আগে নির্বাচনের ভোট গ্রহণের স্থান নিয়ে নানা নাটকীয়তার সৃষ্টি হয়। বারবার পরিবর্তন করা হয় ভোটের ভেন্যু। এর ফলে সুষ্ঠু ভোট নিয়ে প্রার্থী-ভোটারদের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়। প্রথমে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ভেন্যু নির্ধারণ করা হয়। পরে গুলশান শুটিং ক্লাবে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি কেআইবি নির্ধারণ করা হয়। চতুর্থ দফায় পরিবর্তন করে হোটেল রেডিসন ব্লুতে নেওয়া হয়। আর গত বৃহস্পতিবার পঞ্চম দফায় ভেন্যু পরিবর্তন করে পুনরায় কেআইবিতে নিয়ে আসা হয়।
প্রায় এক যুগ পর আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) নির্বাচন হচ্ছে। রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশে (কেআইবি) আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে ভোট গ্রহণ চলছে। বিরতিহীনভাবে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে।
নির্বাচনে ঢাকার ২৯ পরিচালক পদের বিপরীতে লড়ছেন ৮৬ জন প্রার্থী। আর চট্টগ্রামের তিনটি পরিচালক পদের বিপরীতে প্রার্থী আছেন সাতজন। সদস্যদের মধ্য থেকে মোট ভোটার হয়েছেন ৪৭৬ জন।
নির্বাচনকে কেন্দ্র করে চারটি প্যানেল হয়েছে। প্যানেলগুলো হলো রিহ্যাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও জাপান গার্ডেন সিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ওয়াহিদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন ‘আবাসন ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদ’, সেঞ্চুরি রিয়্যালিটির চেয়ারম্যান এম জি আর নাসির মজুমদারের নেতৃত্বে ‘ডেভেলপারস ফোরাম’, রিহ্যাবের সাবেক সহসভাপতি নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে ‘নবজাগরণ প্যানেল’ এবং সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও হামিদ রিয়েল এস্টেট কনস্ট্রাকশনের এমডি ইন্তেখাবুল হামিদের নেতৃত্ব ‘জয়ের ধারা প্যানেল’।
নির্বাচন অনুষ্ঠানে আদালতের ঘোষণার পর বাণিজ্য সংগঠনটির নির্বাচন নিয়ে প্রাণ ফেরে সাধারণ ভোটারদের মধ্যে। ২৪ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছিল নির্বাচন কমিশন। তবে এরই মধ্যে একবার তারিখ পেছানো হয়েছে। নতুন সূচি অনুযায়ী আজ মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হচ্ছে ২০২৪-২৬ মেয়াদের পরিচালনা পর্ষদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ। এরই মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন মাধ্যমে প্রচার-প্রচারণা চালানো শেষ করেছেন প্রার্থীরা।
রিহ্যাবের এই নির্বাচন গত বছরের সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। সেই নির্বাচনের কমিশন গঠন এবং ভোটার তালিকায় অনিয়ম নিয়ে পাল্টাপাল্টি মামলার ঘটনাও ঘটে। একপর্যায়ে নির্বাচন স্থগিত হয়। উচ্চ আদালতের নির্দেশে স্থগিত হয় সংগঠনটির সব ব্যাংক হিসাব। একই সঙ্গে নভেম্বরের শেষ দিকে রিহ্যাবের তৎকালীন কমিটির বর্ধিত মেয়াদ স্থগিত করে প্রশাসক বসায় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। প্রশাসক পদে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব জান্নাতুল ফেরদৌস দায়িত্ব নেন। তারপর নতুন করে নির্বাচন কমিশন গঠন ও তফসিল ঘোষণা করা হয়।
তবে নির্বাচনে ভোটের ভেন্যু নিয়ে প্রার্থী ও ভোটারদের মাঝে নানান কৌতূহল ছিল শুরু থেকেই। কারণ বিজিএমইএ ও রিহ্যাবের নির্বাচন সাধারণত পাঁচ তারকা হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। আসন্ন নির্বাচনও রাজধানীর যেকোনো একটি পাঁচ তারকা হোটেলে করার অনুরোধ করেছিল প্রায় সব প্যানেলই।
তবে নির্বাচন কমিশন খামারবাড়ি কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটকে বেছে নিয়েছে। ভোটের দিন কোনো চাপ প্রয়োগ হতে পারে—এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন একাধিক প্রার্থী। তবে কমিশন বলছে, ভোট সুষ্ঠু করার জন্য সব প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ভোটের পরিবেশে যাতে বিঘ্ন না ঘটে, সে জন্য ভোটের দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য উপস্থিতি থাকবেন।
এক প্রার্থী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিহ্যাব নির্বাচন নিয়ে এখন শঙ্কা নেই, নির্বাচন হবে। তবে শঙ্কা হলো ভোটের পরিবেশ নিয়ে। আমরা চাই সুষ্ঠু ভোট। ভোটের মাধ্যমে প্রার্থীরা আসুক, এটা চাই। নির্বাচিত নেতা এলে সংগঠনকে বুঝতে পারবেন নেতারা।’
তবে ভোটার ও প্রার্থীদের সুষ্ঠু ভোটের বিষয়ে আশ্বস্ত করছে রিহ্যাব নির্বাচনের জন্য গঠিত নির্বাচন কমিশন। এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুব্রত কুমার দে (যুগ্ম-সচিব) বলেন, ‘নির্বাচন সুষ্ঠু হবে, ভোটের পরিবেশ ভালো থাকবে। এ ছাড়া নির্বাচনের দিন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য উপস্থিত থাকবেন। স্ক্রিনের সাহায্যে দেখানো হবে ভোটের চিত্র। ভোটের পরিবেশ নিয়ে ঘণ্টায় ঘণ্টায় গণমাধ্যমকে ব্রিফ করা হবে।’
প্রধান নির্বাচন কমিশনার সুব্রত কুমার দে (যুগ্ম-সচিব) আরও বলেন, ‘খামারবাড়ির কেআইবিকে আমরা নির্বাচনের জন্য বেছে নিয়েছি। ভেন্যুতে ১৫টি বুথ থাকবে, নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করছে। কোনো প্রার্থীর পক্ষ থেকে কোনো ধরনের চাপ নেই। ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু আছে। এরই মধ্যে একাধিকবার ভেন্যু পরিদর্শন করেছি। কোনো সমস্যা হয়নি, আশা করছি আগামীতেও কোনো ধরনের সমস্যা হবে না।’
এর আগে নির্বাচনের ভোট গ্রহণের স্থান নিয়ে নানা নাটকীয়তার সৃষ্টি হয়। বারবার পরিবর্তন করা হয় ভোটের ভেন্যু। এর ফলে সুষ্ঠু ভোট নিয়ে প্রার্থী-ভোটারদের মধ্যে শঙ্কা তৈরি হয়। প্রথমে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ভেন্যু নির্ধারণ করা হয়। পরে গুলশান শুটিং ক্লাবে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি কেআইবি নির্ধারণ করা হয়। চতুর্থ দফায় পরিবর্তন করে হোটেল রেডিসন ব্লুতে নেওয়া হয়। আর গত বৃহস্পতিবার পঞ্চম দফায় ভেন্যু পরিবর্তন করে পুনরায় কেআইবিতে নিয়ে আসা হয়।
রাফায়েল গ্যালার্দো বলেন, ‘আমেরিকা এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নতুন কর নীতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করেছে।’
১ ঘণ্টা আগেভারতের তৈরি পোশাক শিল্প বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে নিজেদের অবস্থান জোরদার করছে। শুল্কমুক্ত বা স্বল্প শুল্ক সুবিধা, উৎপাদন দক্ষতা ও সরকারের সহায়তায় ভারতীয় গার্মেন্টস শিল্প দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জন করছে, যার নেতৃত্বে রয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেদায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
১ দিন আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
১ দিন আগে