বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং কার্যক্রম আরও উন্নত করতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে একাধিক অত্যাধুনিক সরঞ্জাম। গত এক সপ্তাহে সাতটি এয়ারকন্ডিশনিং ইউনিট, দুটি এয়ার স্টার্ট ইউনিট এবং ৯টি বেল্ট লোডার যোগ হয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক বোসরা ইসলাম বলেন, ‘শিগ্গিরই যুক্ত হচ্ছে আরও আধুনিক সরঞ্জাম। আগামী এক থেকে দুই মাসের মধ্যে জিএসই বহরে যুক্ত হবে আরও চারটি অ্যাম্বুলিফট, দুটি কনটেইনার প্যালেট লোডার, ১২টি কনেটইনার প্যালেট ট্রান্সপোর্টার।
বোসরা ইসলাম আরও বলেন, ‘চারটি পুশব্যাক টো-ট্রাক্টর, ছয়টি প্যাসেঞ্জার স্টেপ, ২৫০টি ব্যাগেজ কার্ট এবং ৪০০টি ইউনিট লোড ডিভাইস (ইউএলডি)। এসব সরঞ্জাম যুক্ত হলে অসুস্থ যাত্রী পরিবহন, দ্রুত ব্যাগেজ ডেলিভারি এবং যাত্রী ওঠানামার প্রক্রিয়া আরও সহজ ও গতিশীল হবে।’
থার্ড টার্মিনালের উন্নয়নে বৃহৎ পরিকল্পনা
থার্ড টার্মিনালকে কেন্দ্র করে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সক্ষমতা উন্নত করতে মোট ৮৮টি মোটরচালিত এবং ৬৫০টি অ-মোটরচালিত সরঞ্জামের ক্রয় প্রক্রিয়া চলমান। গত দুই বছরে ৪৮টি মোটরচালিত এবং ৩৫০টি অ-মোটরচালিত সরঞ্জাম জিএসই বহরে যুক্ত করা হয়েছে।
এরই মধ্যে এয়ার কন্ডিশনিং ইউনিটগুলোর কমিশনিং সম্পন্ন হয়েছে। শিগ্গিরই এয়ার স্টার্ট ইউনিট ও বেল্ট লোডারগুলোর কমিশনিংও সম্পন্ন হবে। এসব যন্ত্রপাতি অপারেশনাল কাজে ব্যবহৃত হলে ফ্লাইট পরিচালনা আরও সময়ানুবর্তী হবে। এয়ার কন্ডিশনিং ইউনিটগুলোর মাধ্যমে বিমান গ্রাউন্ডে থাকাকালীন আরামদায়ক অভ্যন্তরীণ পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এয়ার স্টার্ট ইউনিট ফ্লাইটের নির্ধারিত সময়ে বহির্গমন নিশ্চিত করবে।
সেবার মানে নতুন মাত্রা
নতুন যন্ত্রপাতি যুক্ত হওয়ায় ব্যাগেজ ডেলিভারি কার্যক্রম আরও দ্রুত হবে। সম্মানিত যাত্রীরা কম সময়ে ব্যাগেজ হাতে পাবেন এবং ফ্লাইট পরিচালনা আরও সময়মতো হবে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের এই উদ্যোগ দেশের বিমানবন্দর সেবায় নতুন মান যোগ করবে এবং যাত্রীসেবায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং কার্যক্রম আরও উন্নত করতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সম্প্রতি যুক্ত হয়েছে একাধিক অত্যাধুনিক সরঞ্জাম। গত এক সপ্তাহে সাতটি এয়ারকন্ডিশনিং ইউনিট, দুটি এয়ার স্টার্ট ইউনিট এবং ৯টি বেল্ট লোডার যোগ হয়েছে।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক বোসরা ইসলাম বলেন, ‘শিগ্গিরই যুক্ত হচ্ছে আরও আধুনিক সরঞ্জাম। আগামী এক থেকে দুই মাসের মধ্যে জিএসই বহরে যুক্ত হবে আরও চারটি অ্যাম্বুলিফট, দুটি কনটেইনার প্যালেট লোডার, ১২টি কনেটইনার প্যালেট ট্রান্সপোর্টার।
বোসরা ইসলাম আরও বলেন, ‘চারটি পুশব্যাক টো-ট্রাক্টর, ছয়টি প্যাসেঞ্জার স্টেপ, ২৫০টি ব্যাগেজ কার্ট এবং ৪০০টি ইউনিট লোড ডিভাইস (ইউএলডি)। এসব সরঞ্জাম যুক্ত হলে অসুস্থ যাত্রী পরিবহন, দ্রুত ব্যাগেজ ডেলিভারি এবং যাত্রী ওঠানামার প্রক্রিয়া আরও সহজ ও গতিশীল হবে।’
থার্ড টার্মিনালের উন্নয়নে বৃহৎ পরিকল্পনা
থার্ড টার্মিনালকে কেন্দ্র করে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সক্ষমতা উন্নত করতে মোট ৮৮টি মোটরচালিত এবং ৬৫০টি অ-মোটরচালিত সরঞ্জামের ক্রয় প্রক্রিয়া চলমান। গত দুই বছরে ৪৮টি মোটরচালিত এবং ৩৫০টি অ-মোটরচালিত সরঞ্জাম জিএসই বহরে যুক্ত করা হয়েছে।
এরই মধ্যে এয়ার কন্ডিশনিং ইউনিটগুলোর কমিশনিং সম্পন্ন হয়েছে। শিগ্গিরই এয়ার স্টার্ট ইউনিট ও বেল্ট লোডারগুলোর কমিশনিংও সম্পন্ন হবে। এসব যন্ত্রপাতি অপারেশনাল কাজে ব্যবহৃত হলে ফ্লাইট পরিচালনা আরও সময়ানুবর্তী হবে। এয়ার কন্ডিশনিং ইউনিটগুলোর মাধ্যমে বিমান গ্রাউন্ডে থাকাকালীন আরামদায়ক অভ্যন্তরীণ পরিবেশ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এয়ার স্টার্ট ইউনিট ফ্লাইটের নির্ধারিত সময়ে বহির্গমন নিশ্চিত করবে।
সেবার মানে নতুন মাত্রা
নতুন যন্ত্রপাতি যুক্ত হওয়ায় ব্যাগেজ ডেলিভারি কার্যক্রম আরও দ্রুত হবে। সম্মানিত যাত্রীরা কম সময়ে ব্যাগেজ হাতে পাবেন এবং ফ্লাইট পরিচালনা আরও সময়মতো হবে। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের এই উদ্যোগ দেশের বিমানবন্দর সেবায় নতুন মান যোগ করবে এবং যাত্রীসেবায় যুগান্তকারী পরিবর্তন আনবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের দোহা সফরের সময় কাতার এনার্জির সঙ্গে একটি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল। বাংলাদেশের কারখানাগুলোতে গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করতে শিগগির স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করা হবে।
৭ ঘণ্টা আগেসরকার পরিবর্তনের পর একসময় বাড়তে থাকা সঞ্চয়পত্র বিক্রি ফের ধসের মুখে পড়েছে। গত বছরের নভেম্বর থেকে চলতি বছরের জানুয়ারি পর্যন্ত টানা তিন মাস সঞ্চয়পত্র বিক্রির চেয়ে আগের আসল ও সুদের পরিশোধ বেড়েছে। ফলে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ৭ মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রি নেতিবাচকে দাঁড়িয়েছে প্রায়...
১৭ ঘণ্টা আগেউচ্চমূল্যের পাশাপাশি পুষ্টিগুণে ভরপুর চিয়া সিড চাষে এবার প্রথমবারের মতো সফলতা দেখিয়েছে শেরপুরের এক তরুণ কৃষক। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের সহযোগিতায় শিমুল মিয়া নামের এই তরুণ কৃষক মাত্র ৫০ শতক জমিতে চিয়া সিড চাষ করে লক্ষাধিক টাকা আয়ের আশায় রয়েছেন। তাঁর সাফল্য দেখে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন আশপাশের..
১৮ ঘণ্টা আগেবহুমুখীকরণ ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে রপ্তানি খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচনের লক্ষ্যে রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী ‘মিট বাংলাদেশ এক্সপোজিশন’। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত এক্সপোর্ট কম্পেটিটিভনেস ফর জবস (ইসিফোরজে) প্রকল্পের আয়োজনে...
১৮ ঘণ্টা আগে