অনলাইন ডেস্ক
অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়ে দেশের অর্থনীতি কিছুটা স্থিতিশীল হলেও বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ এখনো বিদ্যমান, যা পুনরুদ্ধারের পথকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। আজ মঙ্গলবার মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক বা ২০২৫-এর দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক অস্থিরতা কাটিয়ে গত কয়েক মাসে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে চলতি হিসাবের ভারসাম্য আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে। তবে মূল্যস্ফীতি, বিনিয়োগ সংকট, রাজস্ব ঘাটতি ও কর্মসংস্থানের সুযোগের সংকোচন অর্থনীতিতে চাপ অব্যাহত রেখেছে।
এমসিসিআই জানায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধে ৩৪৭ কোটি ডলার ঘাটতির বিপরীতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলারের উদ্বৃত্ত এসেছে, যা ইতিবাচক পরিবর্তন হিসেবে দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া সরকারের আর্থিক হিসাবের উন্নতির কারণে দেশের সামগ্রিক ভারসাম্যের ঘাটতি কমে এসেছে। মূলধন হিসাবের ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার একটি সৃজনশীল পদক্ষেপ।
এমসিসিআই মনে করে, স্থিতিশীল অর্থনৈতিক পরিবেশ বজায় রাখতে রাজস্ব সংগ্রহ বৃদ্ধি, বিনিয়োগ পরিবেশের উন্নয়ন ও ব্যাংকিং খাতে আস্থা ফিরিয়ে আনা অত্যন্ত জরুরি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হতে পারে না। এ কারণে আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারকে অগ্রাধিকার হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর মুদ্রানীতির ফলে মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরা ও মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখা সম্ভব হতে পারে বলে মনে করছে এমসিসিআই। দেশীয় অর্থনীতির সামগ্রিক উন্নতি ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি সম্ভব হলে পরবর্তী সময়ের মধ্যে অর্থনীতি আরও সুদৃঢ় হবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু অবকাঠামোগত পরিবর্তন প্রয়োজন।
অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়ে দেশের অর্থনীতি কিছুটা স্থিতিশীল হলেও বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ এখনো বিদ্যমান, যা পুনরুদ্ধারের পথকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। আজ মঙ্গলবার মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক বা ২০২৫-এর দ্বিতীয় ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক অস্থিরতা কাটিয়ে গত কয়েক মাসে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বৃদ্ধি পেয়েছে। যার ফলে চলতি হিসাবের ভারসাম্য আগের চেয়ে উন্নত হয়েছে। তবে মূল্যস্ফীতি, বিনিয়োগ সংকট, রাজস্ব ঘাটতি ও কর্মসংস্থানের সুযোগের সংকোচন অর্থনীতিতে চাপ অব্যাহত রেখেছে।
এমসিসিআই জানায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথমার্ধে ৩৪৭ কোটি ডলার ঘাটতির বিপরীতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের একই সময়ে ৩৩ মিলিয়ন ডলারের উদ্বৃত্ত এসেছে, যা ইতিবাচক পরিবর্তন হিসেবে দেখা হচ্ছে। এ ছাড়া সরকারের আর্থিক হিসাবের উন্নতির কারণে দেশের সামগ্রিক ভারসাম্যের ঘাটতি কমে এসেছে। মূলধন হিসাবের ৩৫ শতাংশ বৃদ্ধি হয়েছে, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার একটি সৃজনশীল পদক্ষেপ।
এমসিসিআই মনে করে, স্থিতিশীল অর্থনৈতিক পরিবেশ বজায় রাখতে রাজস্ব সংগ্রহ বৃদ্ধি, বিনিয়োগ পরিবেশের উন্নয়ন ও ব্যাংকিং খাতে আস্থা ফিরিয়ে আনা অত্যন্ত জরুরি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি না হলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হতে পারে না। এ কারণে আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারকে অগ্রাধিকার হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের কঠোর মুদ্রানীতির ফলে মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরা ও মুদ্রার বিনিময় হার স্থিতিশীল রাখা সম্ভব হতে পারে বলে মনে করছে এমসিসিআই। দেশীয় অর্থনীতির সামগ্রিক উন্নতি ও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি সম্ভব হলে পরবর্তী সময়ের মধ্যে অর্থনীতি আরও সুদৃঢ় হবে। তবে এ ক্ষেত্রে কিছু অবকাঠামোগত পরিবর্তন প্রয়োজন।
মে মাসে বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের রপ্তানি আগের মাস এবং আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। গত মে মাসে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪৭৩ কোটি ৭৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার, যা গত বছরের একই সময়ের থেকে ৪৮ কোটি ৬৯ লাখ ৩০ হাজার ডলার বেশি এবং শতকরা হিসাবে ১১ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিদায়ী মে মাসে দেশের সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে। মে মাসে পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট ভিত্তিতে সাধারণ মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ, যা এপ্রিলে ছিল ৯ দশমিক ১৭ শতাংশ। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে সার্বিক মূল্যস্ফীতি কমেছে দশমিক ১২ শতাংশ। আর গত বছরের মে মাসে এই হার ছিল ৯ দশমিক ৮৯ শতাংশ।
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশফেরত যাত্রীদের জন্য ব্যাগেজ রুলে বড় পরিবর্তন এনেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এত দিন শুল্ক ছাড়াই বছরে একাধিকবার সোনা আনার সুযোগ থাকলেও এখন থেকে সেটি সীমিত করা হচ্ছে বছরে মাত্র একবার। একই সঙ্গে ১০ হাজার ডলারের বেশি বহন করলে তা নির্ধারিত ফরমে ঘোষণা দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবিত ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটকে কেন্দ্র করে ব্যবসা ও বিনিয়োগ পরিবেশে শঙ্কা প্রকাশ করেছে ফরেন ইনভেস্টরস চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফআইসিসিআই)। সংগঠনটি মনে করছে, বাজেটের কিছু বিধান দেশের ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধিকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং সৎ করদাতাদের ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করবে।
৮ ঘণ্টা আগে