নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টাকা পে কার্ডের ব্যবহারের গ্রহণযোগ্যতা ও ডলার সাশ্রয়ের লক্ষ্য অর্জন নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। এই কার্ড বিদেশে ব্যবহারে চুক্তি, শর্ত ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হলেও সে বিষয়ে স্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি টাকা পে কার্ড ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা আছে কিনা তাও জানা যায়নি। উদ্বোধন হলেও এই কার্ড কবে সাধারণভাবে ব্যবহার করতে পারবে, সে বিষয়ে কিছু জানায়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডলার সাশ্রয়ের লক্ষ্যে প্রাথমিকভাবে অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের জন্য টাকা পে কার্ড উদ্বোধন করা হয়েছে। দেশে সফলভাবে চালু হতে সময় লাগবে। দেশে ও বিদেশে গ্রহণযোগ্যতা এবং প্রতিযোগিতায় কীভাবে টিকে থাকবে, তা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুনির্দিষ্ট বক্তব্য নেই। মানুষ টাকা পে কার্ড ব্যবহারে আগ্রহ দেখাবে কি না, সেটি নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। আবার অন্যান্য কার্ডের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকবে কি না, সেটিও সামনের দিনে দেখার বিষয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক পরিচালিত ইলেকট্রনিক পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম ‘ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশ’ ব্যবহারের মাধ্যমে জাতীয়ভাবে একই সেবা দেবে ‘টাকা পে’। প্রাথমিকভাবে অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের জন্য এটি চালু হলেও পরে টাকা-রুপি কার্ড চালু করা হবে; যা দিয়ে গ্রাহক ভারতে লেনদেন করতে পারবেন। গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রথম স্থানীয় মুদ্রা কার্ড ‘টাকা পে’ উদ্বোধন করেন। এর লক্ষ্য হচ্ছে ভিসা, মাস্টারকার্ড ও অ্যামেক্সের মতো আন্তর্জাতিক কার্ডের ওপর নির্ভরতা কমানোর পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করা।’
ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, ভিসা, মাস্টারকার্ড ও অ্যামেক্সের মতো আন্তর্জাতিক সেবাপ্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব প্ল্যাটফর্ম আছে এবং তাদের কার্ড সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্য। লেনদেন মধ্যস্থতা করার নিজস্ব ব্যবস্থাও তাদের আছে। তবে টাকা পে কার্ডের লেনদেন নিষ্পত্তি হবে শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীন ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ অব বাংলাদেশের (এনপিএসবি) মাধ্যমে। এখন এক ব্যাংকের গ্রাহক অন্য ব্যাংকের এটিএম থেকে টাকা তুলতে গেলে এই এনপিএসবি সুবিধা ব্যবহার করেন।
টাকা পে কার্ডের ব্যবহারের গ্রহণযোগ্যতা ও ডলার সাশ্রয়ের লক্ষ্য অর্জন নিয়ে দেখা দিয়েছে অনিশ্চয়তা। এই কার্ড বিদেশে ব্যবহারে চুক্তি, শর্ত ও প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হলেও সে বিষয়ে স্পষ্ট কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায়নি। পাশাপাশি টাকা পে কার্ড ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা আছে কিনা তাও জানা যায়নি। উদ্বোধন হলেও এই কার্ড কবে সাধারণভাবে ব্যবহার করতে পারবে, সে বিষয়ে কিছু জানায়নি কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডলার সাশ্রয়ের লক্ষ্যে প্রাথমিকভাবে অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের জন্য টাকা পে কার্ড উদ্বোধন করা হয়েছে। দেশে সফলভাবে চালু হতে সময় লাগবে। দেশে ও বিদেশে গ্রহণযোগ্যতা এবং প্রতিযোগিতায় কীভাবে টিকে থাকবে, তা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুনির্দিষ্ট বক্তব্য নেই। মানুষ টাকা পে কার্ড ব্যবহারে আগ্রহ দেখাবে কি না, সেটি নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। আবার অন্যান্য কার্ডের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় টিকে থাকবে কি না, সেটিও সামনের দিনে দেখার বিষয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হক বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক পরিচালিত ইলেকট্রনিক পেমেন্ট প্ল্যাটফর্ম ‘ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ বাংলাদেশ’ ব্যবহারের মাধ্যমে জাতীয়ভাবে একই সেবা দেবে ‘টাকা পে’। প্রাথমিকভাবে অভ্যন্তরীণ ব্যবহারের জন্য এটি চালু হলেও পরে টাকা-রুপি কার্ড চালু করা হবে; যা দিয়ে গ্রাহক ভারতে লেনদেন করতে পারবেন। গতকাল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রথম স্থানীয় মুদ্রা কার্ড ‘টাকা পে’ উদ্বোধন করেন। এর লক্ষ্য হচ্ছে ভিসা, মাস্টারকার্ড ও অ্যামেক্সের মতো আন্তর্জাতিক কার্ডের ওপর নির্ভরতা কমানোর পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করা।’
ব্যাংক কর্মকর্তারা জানান, ভিসা, মাস্টারকার্ড ও অ্যামেক্সের মতো আন্তর্জাতিক সেবাপ্রতিষ্ঠানগুলোর নিজস্ব প্ল্যাটফর্ম আছে এবং তাদের কার্ড সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্য। লেনদেন মধ্যস্থতা করার নিজস্ব ব্যবস্থাও তাদের আছে। তবে টাকা পে কার্ডের লেনদেন নিষ্পত্তি হবে শুধু বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীন ন্যাশনাল পেমেন্ট সুইচ অব বাংলাদেশের (এনপিএসবি) মাধ্যমে। এখন এক ব্যাংকের গ্রাহক অন্য ব্যাংকের এটিএম থেকে টাকা তুলতে গেলে এই এনপিএসবি সুবিধা ব্যবহার করেন।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এখন এক সংকটময় মুহূর্তে রয়েছে। কমিশনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে উত্তেজনা আরও বেড়ে গেছে, আর গ্রেপ্তার-আতঙ্কে অনেক কর্মকর্তাই এখন গা ঢাকা দিয়েছেন।
৪৩ মিনিট আগেকয়েক মাস ধরে ব্যবসায় সম্প্রসারণের ধারা অব্যাহত থাকলেও এর গতি স্থিতিশীল নয়। গত বছর জুলাই মাসে কোটা সংস্কার আন্দোলনের কারণে অর্থনীতি সংকোচনের মুখে পড়েছিল, যা পরবর্তী মাসগুলোতে পুনরুদ্ধারের পথে ফিরে আসে।
২ ঘণ্টা আগেতৈরি পোশাক খাতের সংগঠন বিজিএমইএর আগামী নির্বাচনে বিজয়ী হলে গার্মেন্টসশিল্পকে পরিকল্পিতভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে সম্মিলিত পরিষদ। তাদের লক্ষ্য আগামী ৫ বছরের মধ্যে পোশাক খাতের রপ্তানি আয় ৬০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করা, যা দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
৬ ঘণ্টা আগেভাঙা চাল রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিয়েছে ভারত সরকার। গত বৃহস্পতিবার দেশটির ডিরেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড (ডিজিএফটি) এক বিজ্ঞপ্তিতে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ভাঙা চালের ওপর থেকে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলো, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হবে।
৬ ঘণ্টা আগে