নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবশেষে হালাল পণ্যের সনদের কর্তৃত্ব পেল পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। গত ৯ সেপ্টেম্বর এসংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে হালাল পণ্যের সনদ দিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা)।
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন আইনের ৫০ ধারার ক্ষমতাবলে সরকারের পূর্বানুমোদন সাপেক্ষে বিএসটিআইয়ের প্রবিধানমালা সংশোধনের বিষয়টি উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রক্রিয়াজাত পণ্যের মোড়কে হালাল মার্ক ব্যবহারের উদ্দেশ্যে আগ্রহীরা বিএসটিআইয়ের কাছে সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে পারবে। পরে অডিট দল সেই তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে সনদ দেবে। এতে ক্ষুদ্র শিল্পে সনদ নবায়নে ১ হাজার, মাঝারিতে ৩ হাজার ও বৃহৎ শিল্পে ৫ হাজার টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিএসটিআই বলছে, ধর্মীয় ইস্যু তুলে দীর্ঘদিন ধরে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বিভিন্ন পণ্যের হালাল সনদ দিয়ে আসছে। ১৯৭৫ সালের ইসলামিক ফাউন্ডেশন আইনের কোথাও হালাল পণ্যের সনদ প্রদানের বিষয়টি উল্লেখ নেই।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২০০৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত শতাধিক পণ্যের হালাল সনদ বিতরণ করেছে। যদিও ২০০৩ সালে বিএসটিআই ‘জেনারেল গাইডলাইনস ফর ইউজ অব দ্য টার্ম হালাল ফুড’ এবং ২০০৯ সালে ‘জেনারেল গাইডলাইন ফর প্রডাকশন, প্রিপারেশন, হ্যান্ডেলিং অ্যান্ড স্টোরেজ অব হালাল ফুড’ নামে মান প্রণয়ন করে। বিএসটিআই অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) এবং স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড মেট্রোলজি ইনস্টিটিউশন ফর ইসলামিক কান্ট্রিজের (স্মিক) সদস্য। হালাল পণ্যের সনদ দেওয়ার সক্ষমতা অর্জনের শর্ত হিসেবে সংস্থা দুটি বিএসটিআইকে কিছু সুপারিশ দিয়েছে। ওই সুপারিশে উৎপাদিত পণ্য ও পণ্যে ব্যবহৃত বিভিন্ন উপাদান হালাল উপায়ে তৈরি বা ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, তা সরেজমিন পরিদর্শন করে পণ্যের হালাল সনদ প্রদানের কথা বলা আছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সিটিজেন চার্টারে বিভিন্ন সেবা প্রদানের বিষয়ে খাদ্যপণ্য ও ওষুধ সামগ্রীর হালাল সনদ দেওয়ার বিষয়ে উল্লেখ আছে। হালাল পণ্যের সনদ গ্রহণের ক্ষেত্রে আবেদনপত্রের সঙ্গে ট্রেড লাইসেন্স, ভ্যাট নিবন্ধন সনদ, টিআইএন সনদ, বিএসটিআই ও ঔষধ প্রশাসনের সনদপত্র, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র, পণ্যের উপকরণ বিবরণী, পণ্য উৎপাদনের ফ্লো চার্ট, পণ্যে ব্যবহৃত আমদানিকৃত উপকরণাদি বা কেমিক্যাল হলে তার অনুকূলে সে দেশের হালাল কর্তৃপক্ষের সনদ বা এনালাইসিস রিপোর্টের অনুলিপি জমা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এসব সনদ প্রদানে পণ্যর বিক্রয় মূল্যের ওপর ৮ শতাংশ হারে ফি নেওয়া হচ্ছে।
অবশেষে হালাল পণ্যের সনদের কর্তৃত্ব পেল পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন (বিএসটিআই)। গত ৯ সেপ্টেম্বর এসংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপনে এই তথ্য জানানো হয়েছে। এর আগে হালাল পণ্যের সনদ দিত ইসলামিক ফাউন্ডেশন (ইফা)।
বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশন আইনের ৫০ ধারার ক্ষমতাবলে সরকারের পূর্বানুমোদন সাপেক্ষে বিএসটিআইয়ের প্রবিধানমালা সংশোধনের বিষয়টি উল্লেখ করে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রক্রিয়াজাত পণ্যের মোড়কে হালাল মার্ক ব্যবহারের উদ্দেশ্যে আগ্রহীরা বিএসটিআইয়ের কাছে সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে পারবে। পরে অডিট দল সেই তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে সনদ দেবে। এতে ক্ষুদ্র শিল্পে সনদ নবায়নে ১ হাজার, মাঝারিতে ৩ হাজার ও বৃহৎ শিল্পে ৫ হাজার টাকা ফি নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিএসটিআই বলছে, ধর্মীয় ইস্যু তুলে দীর্ঘদিন ধরে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বিভিন্ন পণ্যের হালাল সনদ দিয়ে আসছে। ১৯৭৫ সালের ইসলামিক ফাউন্ডেশন আইনের কোথাও হালাল পণ্যের সনদ প্রদানের বিষয়টি উল্লেখ নেই।
ইসলামিক ফাউন্ডেশন ২০০৭ সাল থেকে এ পর্যন্ত শতাধিক পণ্যের হালাল সনদ বিতরণ করেছে। যদিও ২০০৩ সালে বিএসটিআই ‘জেনারেল গাইডলাইনস ফর ইউজ অব দ্য টার্ম হালাল ফুড’ এবং ২০০৯ সালে ‘জেনারেল গাইডলাইন ফর প্রডাকশন, প্রিপারেশন, হ্যান্ডেলিং অ্যান্ড স্টোরেজ অব হালাল ফুড’ নামে মান প্রণয়ন করে। বিএসটিআই অর্গানাইজেশন অব ইসলামিক কো-অপারেশন (ওআইসি) এবং স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ড মেট্রোলজি ইনস্টিটিউশন ফর ইসলামিক কান্ট্রিজের (স্মিক) সদস্য। হালাল পণ্যের সনদ দেওয়ার সক্ষমতা অর্জনের শর্ত হিসেবে সংস্থা দুটি বিএসটিআইকে কিছু সুপারিশ দিয়েছে। ওই সুপারিশে উৎপাদিত পণ্য ও পণ্যে ব্যবহৃত বিভিন্ন উপাদান হালাল উপায়ে তৈরি বা ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, তা সরেজমিন পরিদর্শন করে পণ্যের হালাল সনদ প্রদানের কথা বলা আছে।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সিটিজেন চার্টারে বিভিন্ন সেবা প্রদানের বিষয়ে খাদ্যপণ্য ও ওষুধ সামগ্রীর হালাল সনদ দেওয়ার বিষয়ে উল্লেখ আছে। হালাল পণ্যের সনদ গ্রহণের ক্ষেত্রে আবেদনপত্রের সঙ্গে ট্রেড লাইসেন্স, ভ্যাট নিবন্ধন সনদ, টিআইএন সনদ, বিএসটিআই ও ঔষধ প্রশাসনের সনদপত্র, পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র, পণ্যের উপকরণ বিবরণী, পণ্য উৎপাদনের ফ্লো চার্ট, পণ্যে ব্যবহৃত আমদানিকৃত উপকরণাদি বা কেমিক্যাল হলে তার অনুকূলে সে দেশের হালাল কর্তৃপক্ষের সনদ বা এনালাইসিস রিপোর্টের অনুলিপি জমা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এসব সনদ প্রদানে পণ্যর বিক্রয় মূল্যের ওপর ৮ শতাংশ হারে ফি নেওয়া হচ্ছে।
শিল্প খাতে গ্যাসের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে অবিলম্বে দাম পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়েছেন দেশের শীর্ষস্থানীয় ১১টি ব্যবসায়িক সংগঠনের নেতা ও দুটি শিল্পগোষ্ঠীর উদ্যোক্তা। তাঁরা বলেছেন, এই অযৌক্তিক মূল্যবৃদ্ধি শিল্প ও বাণিজ্যের মারাত্মক ক্ষতি করবে।
১ ঘণ্টা আগেঅসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
১১ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
১২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
১২ ঘণ্টা আগে