নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লাগাতার দরপতন হচ্ছে দেশের পুঁজিবাজারে। এতে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। যদিও এভাবে ধারাবাহিক পতনের সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ দেখছেন না তাঁরা। আবার ঘুরেফিরে অনেক কারণই আসছে আলোচনায়। কারণ জানা-অজানা, এক বা একাধিক–যেটাই হোক মাস দেড়েক ধরে বাজারের টানা পতনে পুঁজি হারিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
সর্বশেষ টানা আট কর্মদিবস এবং ২৪ কর্মদিবসের মধ্যে ২১ দিনই দরপতন হয়েছে। এতে সূচক ফিরে গেছে বছর তিনেক আগের অবস্থানে।
পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সুদের হার বেশি হওয়ায় তারল্যসংকট দরপতন ত্বরান্বিত করছে বেশি। এর সঙ্গে গুজব, লভ্যাংশ-পরবর্তী দর সমন্বয়, আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি এবং মার্জিন ঋণ সমন্বয় করতে জোর করে বিক্রির মতো একাধিক বিষয় সক্রিয় এই পতনের পেছনে।
গতকাল মঙ্গলবার ৮৪ পয়েন্টের বড় পতন হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। আগের দিন সোমবার পড়েছিল ৭০ পয়েন্ট। দুই দিনে কমল ১৫৪ পয়েন্ট। আর ১১ ফেব্রুয়ারির পর ২৪ কর্মদিবসে ৬৩৩ পয়েন্ট কমে সূচক দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে।
সূচকের এই অবস্থান ২০২১ সালের ২৩ মের পর সর্বনিম্ন। ওই দিন সূচক ছিল ৫ হাজার ৭৮৭ পয়েন্ট। এরপর সূচকটি আর এত নিচে নামেনি।
এদিকে লেনদেন কমে প্রায় তলানিতে চলে এসেছে। সর্বশেষ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে ২০ কর্মদিবস আগে, ১৫ ফেব্রুয়ারি।অথচ ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর ৪ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা আট কর্মদিবস দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৮ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা অতিক্রম করে লেনদেন। সেটি কমে বর্তমানে ধারাবাহিকভাবে ৪০০ থেকে ৫০০ কোটির ঘরে ওঠানামা করছে। গতকাল হাতবদল হয়েছে ৪৬৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
পুঁজিবাজারে ক্রমাগত দরপতনের বিষয়ে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ টি এম তারিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাজারে এখন সুদের হার অনেক চড়া। কোথাও কোথাও ১৩ শতাংশ পর্যন্ত দেয়। এটার সঙ্গে একটা যোগসূত্র আছে। সুদের হার বাড়লে শেয়ারবাজারে একটা নেতিবাচক প্রভাব দেখা দেয়।’
একই কথা বলেছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সুদের হার ১১ থেকে ১২, ট্রেজারি বন্ডের ১২ থেকে ১৩ শতাংশ। এগুলো ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজে মানুষকে আকর্ষণ করে। এক্সচেঞ্জ রেটের সমস্যার কারণে অনেকের টাকা আটকে ছিল। এখন সবাই এলসি খোলা শুরু করেছে। টাকা যা এদিকে রেখেছিল (পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ), সেগুলোও নিয়ে গেছে। এগুলো প্রভাব ফেলছে।’
এই অবস্থায় পুঁজিবাজারের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল বৈঠক করেন ব্রোকাররা। তাঁরা মনে করেন, বাজার পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার মতো উল্লেখযোগ্য কোনো কারণ নেই। তবে অনেকের মতে, শেয়ারদরের ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নিলে এমনিতেই কিছুটা দর সমন্বয় হয়ে থাকে। এটি অত্যন্ত স্বাভাবিক বিষয়। খুব শিগগির বাজার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে।
এ বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থা আগের চেয়ে এখন অনেক ভালো। যার প্রতিফলন শিগগির পুঁজিবাজারে পড়বে।
এ ছাড়া দীর্ঘ মেয়াদে স্থিতিশীল ও টেকসই বাজারের জন্য মার্জিন রুলস সংশোধন, দ্বৈত করারোপ বন্ধ করা, লভ্যাংশ ঘোষণার পরিবর্তে বাজার মূলধনের ভিত্তিতে শেয়ারের ক্যাটাগরি নির্ধারণের দাবি জানিয়েছে ডিবিএ।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সাবেক সভাপতি ছায়েদুর রহমান বলেন, ‘ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর বাজার সংশোধন হবে, সেটা আগে থেকেই অনুমিত ছিল। ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর ইনডেক্স মুভার শেয়ারগুলোর দর সংশোধন হয়েছে, সেটা সূচকে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এর সঙ্গে লভ্যাংশ-পরবর্তী দর সমন্বয় যোগ হয়েছে। লভ্যাংশ ঘোষণার পরে শেয়ারদরে সমন্বয় হয় পৃথিবীর সব দেশেই। এই দুটি বিষয় মিলিয়ে যখন সূচকে পতন দেখা দিয়েছে, তখন বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি করা শুরু করেছেন।’
এদিকে দরপতনের কারণ হিসেবে বিনিয়োগযোগ্য কোম্পানি দেখছেন না পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ। তিনি বলেন, কয়েক বছর ধরে লিজিং কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ নেই। পাওয়ার সেক্টরের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরকারের চুক্তির মেয়াদ শেষ। এগুলো বাদ দিলে আর খুব বেশি কোম্পানি থাকে না বিনিয়োগের জন্য। এর সঙ্গে সুদের হার বেশি হওয়ায় ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীসহ মার্চেন্ট ব্যাংকার, অ্যাসেট ম্যানেজাররা টাকা বন্ড ও এফডিআরে খাটাচ্ছেন।
বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে ডিএসইর ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তারিকুজ্জামান বলেন, ‘মার্কেট ভালো করার দায়িত্ব বিএসইসি বা ডিএসইর নয়। বাজারে কারসাজি প্রতিরোধ করা আমাদের কাজ। বিএসইসি ও ডিএসইর মধ্যে কোনো দূরত্ব বা কোন্দল নেই। প্রতিনিয়তই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কমিশনের সঙ্গে আলোচনা ও কাজ হচ্ছে।’
ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড (সিএমএসএফ) থেকে এই মুহূর্তে পুঁজিবাজারে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে কি না—জানতে চাইলে বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘সিএমএসএফ সরাসরি বিনিয়োগ করতে পারে না। তবে আইসিবির মাধ্যমে সাপোর্ট দেওয়া হয়েছে।’
লাগাতার দরপতন হচ্ছে দেশের পুঁজিবাজারে। এতে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন বিনিয়োগকারীরা। যদিও এভাবে ধারাবাহিক পতনের সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ দেখছেন না তাঁরা। আবার ঘুরেফিরে অনেক কারণই আসছে আলোচনায়। কারণ জানা-অজানা, এক বা একাধিক–যেটাই হোক মাস দেড়েক ধরে বাজারের টানা পতনে পুঁজি হারিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন বিনিয়োগকারীরা।
সর্বশেষ টানা আট কর্মদিবস এবং ২৪ কর্মদিবসের মধ্যে ২১ দিনই দরপতন হয়েছে। এতে সূচক ফিরে গেছে বছর তিনেক আগের অবস্থানে।
পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সুদের হার বেশি হওয়ায় তারল্যসংকট দরপতন ত্বরান্বিত করছে বেশি। এর সঙ্গে গুজব, লভ্যাংশ-পরবর্তী দর সমন্বয়, আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি এবং মার্জিন ঋণ সমন্বয় করতে জোর করে বিক্রির মতো একাধিক বিষয় সক্রিয় এই পতনের পেছনে।
গতকাল মঙ্গলবার ৮৪ পয়েন্টের বড় পতন হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই)। আগের দিন সোমবার পড়েছিল ৭০ পয়েন্ট। দুই দিনে কমল ১৫৪ পয়েন্ট। আর ১১ ফেব্রুয়ারির পর ২৪ কর্মদিবসে ৬৩৩ পয়েন্ট কমে সূচক দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৮১৪ পয়েন্টে।
সূচকের এই অবস্থান ২০২১ সালের ২৩ মের পর সর্বনিম্ন। ওই দিন সূচক ছিল ৫ হাজার ৭৮৭ পয়েন্ট। এরপর সূচকটি আর এত নিচে নামেনি।
এদিকে লেনদেন কমে প্রায় তলানিতে চলে এসেছে। সর্বশেষ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে ২০ কর্মদিবস আগে, ১৫ ফেব্রুয়ারি।অথচ ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর ৪ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা আট কর্মদিবস দেড় হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়। এর মধ্যে ৮ ও ১১ ফেব্রুয়ারি ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা অতিক্রম করে লেনদেন। সেটি কমে বর্তমানে ধারাবাহিকভাবে ৪০০ থেকে ৫০০ কোটির ঘরে ওঠানামা করছে। গতকাল হাতবদল হয়েছে ৪৬৫ কোটি ৫৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট।
পুঁজিবাজারে ক্রমাগত দরপতনের বিষয়ে ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ টি এম তারিকুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাজারে এখন সুদের হার অনেক চড়া। কোথাও কোথাও ১৩ শতাংশ পর্যন্ত দেয়। এটার সঙ্গে একটা যোগসূত্র আছে। সুদের হার বাড়লে শেয়ারবাজারে একটা নেতিবাচক প্রভাব দেখা দেয়।’
একই কথা বলেছেন পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সুদের হার ১১ থেকে ১২, ট্রেজারি বন্ডের ১২ থেকে ১৩ শতাংশ। এগুলো ফিক্সড ইনকাম সিকিউরিটিজে মানুষকে আকর্ষণ করে। এক্সচেঞ্জ রেটের সমস্যার কারণে অনেকের টাকা আটকে ছিল। এখন সবাই এলসি খোলা শুরু করেছে। টাকা যা এদিকে রেখেছিল (পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ), সেগুলোও নিয়ে গেছে। এগুলো প্রভাব ফেলছে।’
এই অবস্থায় পুঁজিবাজারের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল বৈঠক করেন ব্রোকাররা। তাঁরা মনে করেন, বাজার পরিস্থিতি খারাপ হওয়ার মতো উল্লেখযোগ্য কোনো কারণ নেই। তবে অনেকের মতে, শেয়ারদরের ওপর থেকে ফ্লোর প্রাইস তুলে নিলে এমনিতেই কিছুটা দর সমন্বয় হয়ে থাকে। এটি অত্যন্ত স্বাভাবিক বিষয়। খুব শিগগির বাজার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে।
এ বিষয়ে ডিএসই ব্রোকার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, দেশের সামষ্টিক অর্থনৈতিক অবস্থা আগের চেয়ে এখন অনেক ভালো। যার প্রতিফলন শিগগির পুঁজিবাজারে পড়বে।
এ ছাড়া দীর্ঘ মেয়াদে স্থিতিশীল ও টেকসই বাজারের জন্য মার্জিন রুলস সংশোধন, দ্বৈত করারোপ বন্ধ করা, লভ্যাংশ ঘোষণার পরিবর্তে বাজার মূলধনের ভিত্তিতে শেয়ারের ক্যাটাগরি নির্ধারণের দাবি জানিয়েছে ডিবিএ।
বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সাবেক সভাপতি ছায়েদুর রহমান বলেন, ‘ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর বাজার সংশোধন হবে, সেটা আগে থেকেই অনুমিত ছিল। ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের পর ইনডেক্স মুভার শেয়ারগুলোর দর সংশোধন হয়েছে, সেটা সূচকে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এর সঙ্গে লভ্যাংশ-পরবর্তী দর সমন্বয় যোগ হয়েছে। লভ্যাংশ ঘোষণার পরে শেয়ারদরে সমন্বয় হয় পৃথিবীর সব দেশেই। এই দুটি বিষয় মিলিয়ে যখন সূচকে পতন দেখা দিয়েছে, তখন বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে শেয়ার বিক্রি করা শুরু করেছেন।’
এদিকে দরপতনের কারণ হিসেবে বিনিয়োগযোগ্য কোম্পানি দেখছেন না পুঁজিবাজার বিশ্লেষক আবু আহমেদ। তিনি বলেন, কয়েক বছর ধরে লিজিং কোম্পানি, মিউচুয়াল ফান্ডে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ নেই। পাওয়ার সেক্টরের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সরকারের চুক্তির মেয়াদ শেষ। এগুলো বাদ দিলে আর খুব বেশি কোম্পানি থাকে না বিনিয়োগের জন্য। এর সঙ্গে সুদের হার বেশি হওয়ায় ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীসহ মার্চেন্ট ব্যাংকার, অ্যাসেট ম্যানেজাররা টাকা বন্ড ও এফডিআরে খাটাচ্ছেন।
বাজারে স্থিতিশীলতা ফেরাতে ডিএসইর ভূমিকা সম্পর্কে জানতে চাইলে তারিকুজ্জামান বলেন, ‘মার্কেট ভালো করার দায়িত্ব বিএসইসি বা ডিএসইর নয়। বাজারে কারসাজি প্রতিরোধ করা আমাদের কাজ। বিএসইসি ও ডিএসইর মধ্যে কোনো দূরত্ব বা কোন্দল নেই। প্রতিনিয়তই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কমিশনের সঙ্গে আলোচনা ও কাজ হচ্ছে।’
ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ড (সিএমএসএফ) থেকে এই মুহূর্তে পুঁজিবাজারে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে কি না—জানতে চাইলে বিএসইসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘সিএমএসএফ সরাসরি বিনিয়োগ করতে পারে না। তবে আইসিবির মাধ্যমে সাপোর্ট দেওয়া হয়েছে।’
পাঁচ বছরের সরকার ব্যবস্থার প্রস্তাব করেছে আমজনতার দল। তবে উচ্চকক্ষে অনির্বাচিত প্রতিনিধি রাখার যে সুযোগের কথা বলা হচ্ছে, তার তীব্র বিরোধিতা করেছে এই দলটি। এ ছাড়া জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কর্তৃক প্রস্তাবিত জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিলের (এনসিসি) বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত পোষণ করেছে আমজনতার দল। তবে এই কাউন্সিলের
১ ঘণ্টা আগেভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করলেও বাংলাদেশের রপ্তানি কমবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি আরও বলেন, নিজেদের সক্ষমতার সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে খরচ কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এতে দেশের ব্যবসায়ীদের রপ্তানি খরচ আরও কমে যাবে। রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরা
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ দুটি প্রকল্পে অর্থায়ন করবে বিশ্ব ব্যাংক। এ লক্ষ্যে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে দুটি চুক্তি সই করেছে সরকার। গতকাল বুধবার বিশ্বব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৭ ঘণ্টা আগেতেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর জোট ওপেক প্লাস আগামী জুন মাস থেকে উৎপাদন বাড়াবে এমন আলোচনা চাউর হয়েছে বাজারে। আর এই আলোচনা চাউর হওয়ার পরপরই গতকাল বুধবার বিশ্ববাজারে তেলের দামে পতন হয়েছে। এদিন দর কমেছে প্রায় ২ শতাংশ। তবে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনা পণ্যের ওপরে শুল্ক কমাতে পারেন—এমন খবরে দরপতন কি
৭ ঘণ্টা আগে