বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
বিশেষ সংখ্যা
ভাষার জন্য পৃথিবীর আরও যেখানে রক্ত ঝরেছে
বাঙালিদের মতো আরও অনেকে দেশেই মানুষকে ভাষার জন্য স্বৈরাচার শাসকদের বিরুদ্ধে লড়তে হয়েছে। সেখানে ঝরেছে রক্ত। নিজেদের ভাষার মর্যাদার দাবিতে যেসব দেশে আন্দোলন হয়েছে এর মধ্যে অন্যতম—ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, কানাডা ও লাটভিয়া।
যে ভাষায় দুঃখ নেই, ‘ঈশ্বর’ যেখানে বহিরাগত
ভাষাটির নাম পিরাহা। ব্রাজিলের গভীর আমাজন বনের এক নদীর ধারে পিরাহা জনগোষ্ঠীর বাস। ২০১৮ সালের হিসাব অনুযায়ী, তাঁদের সদস্য সংখ্যা ৮০০। ভাষাবিজ্ঞানীদের দৃষ্টিতে তাঁরা পৃথিবীর সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য এক নৃগোষ্ঠী।
ঢাকাইয়া ভাষা: ‘সোব্বাসীতে’ সংকোচ, ‘কুট্টিতে’ অনীহা তরুণদের
ঢাকার আদি ভাষা নিয়ে যারা কাজ করছেন তাঁরা বলছেন, ঢাকাইয়া ভাষায় মূলত দুটি উপভাষা রয়েছে— ‘কুট্টি’ ও ‘সোব্বাসী’। একটা সময় পুরান ঢাকার পরিবারগুলোতে উভয় উপভাষারই প্রচলন ছিল। তবে তরুণ প্রজন্ম এখন ক্রমশ রাজধানীতে চলতি মিশ্র বাংলার দিকে ঝুঁকছে।
ভাষাকে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়
ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদের নিজস্ব বৈশিষ্ট্য আছে। প্রথমত, এটি অসাম্প্রদায়িক-ভাষা ধর্মীয় বিভাজন মানে না, সাম্প্রদায়িকতার অবরোধ ভেঙে ফেলে এগিয়ে যায়। ধর্মব্যবসায়ীরা বাংলা ভাষার ওপর নানাভাবে সাম্প্রদায়িক উৎপাত করার চেষ্টা করেছে, কিন্তু ভাষা সেসব তৎপরতাকে মোটেই গ্রাহ্য করেনি, সে এগিয়ে গেছে সামনের দিকে। ভাষা
কুমারী পূজা ও যুগ ভাবনা
কুমারী তো সামান্য, সাধারণ বালিকামাত্র। তাকে আবার পূজার বেদিতে বসিয়ে পূজা করা কেন? আপাতদৃষ্টিতে কুমারী ও কুমারী পূজা সাধারণ-সামান্য মনে হলেও এ বিষয়ে শ্রীরামকৃষ্ণের অসাধারণ উপলব্ধি প্রসূত সহজ, সরল কথাটি আমাদের ভক্ত হৃদয়ে একবার মনন করা যাক। শ্রীরামকৃষ্ণ বলছেন...
দুর্গা আবাহন ও সর্বজনীন সংস্কৃতির পরম্পরা
আর্যরা অনার্য সংস্কৃতির যেসব জিনিস নিজেদের মধ্যে গ্রহণ করতে বাধ্য হয়েছিল, তার মধ্যে একটি হলো দেবীরূপে প্রকৃতি শক্তির বন্দনা। এর অন্যতম প্রতিভূ ছিলেন দেবী পার্বতী বা দেবী দুর্গা।
দুর্গাপূজা ও পরিবেশ প্রশ্ন
শৈশবে জেনেছিলাম, দুনিয়ার দুর্গতি নাশ করেন বলে তাঁর নাম দুর্গা। তিনি নাকি পরমা প্রকৃতি ও সৃষ্টির আদি কারণ। পরে কত-কী জেনেছি! দুর্গম নামের অসুরকে বধ করার জন্য তিনি নাম পান দুর্গা
পূজা থেকে উৎসব
বাঙালি হিন্দুসমাজের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজার ইতিহাসও একমুখীন নয়। এর পৌরাণিক ইতিহাস আছে। আবার সামাজিক-সাংস্কৃতিক ইতিহাসও আছে। দুর্গাপূজার পৌরাণিক তাৎপর্য প্রায় সর্বজনবিদিত
প্রত্যক্ষদর্শীদের জবানিতে সেই হত্যাকাণ্ড
প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে মহিতুল তাঁর জবানবন্দিতে বলেন, তিনি ১৯৭৫ সালের ১৪ আগস্ট রাতে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ঘুমিয়েছিলেন। ১৪ আগস্ট রাত ৮/৯ টার দিকে বঙ্গবন্ধু বাসায় ফেরেন। তাঁর সঙ্গেও রক্ষীরা চলে যান। রাত ১টা পর্যন্ত বঙ্গবন্ধু বাড়িতে...
প্রচণ্ড গুলির শব্দে ঘুম ভেঙে গেল যে শিশুর
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরবেলা ঘুম ভেঙে গেল প্রচণ্ড গোলাগুলির শব্দে। দৌড়ে আব্বা-আম্মার ঘরে গেলাম। সবাই হকচকিত। ভয়ে কুঁকড়ে গেলাম। আমাদের আসাদগেট নিউ কলোনির বাসাটা ৩২ নম্বরের খুব কাছেই ছিল। ফলে অত ভোরে গুলির শব্দ যেন ঝনঝন করে এসে আমাদের কানে লাগছিল। তখনো আমরা জানতে পারিনি বঙ্গবন্ধুর বাসায় গুলি চলছে।
বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পাকিস্তান সরকারের করা মামলার নথির হদিস নেই
আদালত অঙ্গনে প্রতি ১২ বছর পর পর পুরোনো নথি ধ্বংস করার একটা প্রথা চালু আছে। বঙ্গবন্ধুর নামে দায়ের করা মামলা অবশ্যই ইতিহাসের অংশ। এসব মামলা যদি ধ্বংস করা হয়ে থাকে, সেটা ঠিক হয়নি। ধ্বংস হয়ে না থাকলে তা খুঁজে বের করে সংরক্ষণ করা উচিত...
বঙ্গবন্ধুর বাসভবন আক্রমণ প্রতিহতে সেনাপ্রধানের নির্দেশ ছিল অকার্যকর
বঙ্গবন্ধুকে হত্যার আগে-পরে তখনকার সেনাপ্রধান মেজর জেনারেল শফিউল্লাহর নির্দেশনা ছিল অকার্যকর। মেজর জেনারেল শফিউল্লাহ বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দেওয়ার সময় এ কথা জানান আদালতকে। তিনি তাঁর জবানবন্দির একপর্যায়ে বলেন...
আকাশে আজও শ্রাবণের মেঘ
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নির্মমভাবে হত্যার জন্যই কেবল হত্যাযজ্ঞটি সংঘটিত হয়নি; কার্যত এর মাধ্যমে বাংলাদেশের আদর্শিক যাত্রাপথের মানচিত্রটাই বদলে ফেলা হয়েছিল। পঁচাত্তরের পর রাষ্ট্রক্ষমতায় যারা এসেছিল, কেবল ক্ষমতা দখলই তাদের উদ্দেশ্য ছিল—এটুকু বললে আসলে অর্ধ
আমাদের খাদ্য, আমাদের সংস্কৃতি
গত পঞ্চাশ বছরে আমাদের খাদ্যসংস্কৃতির যে বিরাট পরিবর্তন হয়েছে, সেটা বোঝা যায় স্পষ্টভাবে। কিন্তু কিসের ভিত্তিতে আমরা এই পরিবর্তনের কথা বলছি? এর সঠিক কোনো ব্যাখ্যা এখনো আমাদের দেশের ইতিহাসবিদেরা লিখতে শুরু করেননি।
ওটিটির গলা যেন চেপে না ধরা হয়
ওটিটি প্ল্যাটফর্মের কোনো অতীত ইতিহাস ছিল না আমাদের দেশে। তাই বলতে গেলে এর সামনে শুধুই ভবিষ্যৎ। কোভিড-১৯ বিশ্বব্যাপী অনেক কিছু পাল্টে দিয়েছে। আমরা যা কখনো চিন্তাও করতে পারতাম না, সেই ঘরে বসে অফিস করাও আমাদের শিখিয়ে দিয়েছে কোভিড-১৯।
অভিনব উদ্ভাবনে বাংলাদেশের তারুণ্য
তিবছরই বিশ্বের সম্ভাবনাময় তরুণ সংগঠক, উদ্যোক্তা ও উদ্ভাবকের তালিকা প্রকাশ করে বিশ্বখ্যাত মার্কিন সাময়িকী ফোর্বস। ২০২২ সালে সেই তালিকায় স্থান পেয়েছেন ৭ বাংলাদেশি।
সব সূচকেই এগিয়েছে দেশ
গত ৫০ বছরে আমাদের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অনেক বেড়েছে, মাথাপিছু আয় বেড়েছে। বিশেষ করে কৃষি ও অকৃষি খাত ঢের সম্প্রসারিত হয়েছে। সেটি একটা ভিত রচনা করেছে আমাদের অর্থনীতিতে।