ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত ঠাকুরগাঁওয়ের জনজীবন। টানা চার দিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। তীব্র শীতে প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। তবে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে এখনো শীতার্তদের মধ্যে দেখা যায়নি গরম কাপড় বিতরণ করতে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে গতকাল বুধবার সারা দিন সূর্যের দেখা মেলেনি। ঘন কুয়াশায় ঢেকে ছিল চারদিক। এদিন সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
ঠাকুরগাঁও সদরের আকচা এলাকার কৃষিশ্রমিক জাফর হোসেন বলেন, প্রচণ্ড শীতে খেতে নামলে মনে হয় হাত-পা অবশ হয়ে গেছে।
একই গ্রামের বৃদ্ধ হাবিবুল হক বলেন, ‘বাপু হামরা গরিব মানুষ, কাহো একটা কম্বলও দেয়নি। শীত নিবারণে খুব কষ্ট হচ্ছে।’
শীতার্ত দরিদ্র মানুষ কম্বল না পাওয়ার অভিযোগ করে বলেন, গেল বছর সরকারি কম্বল পেলেও এ বছর কেউ একটা কম্বলও দেয়নি।
রেলস্টেশনে থাকা শিউলী বেগম বলেন, রাতে ঘুমাইলে মনে হয় বরফ পড়ে শরীরে।
সদর উপজেলার বিলপাড়া গ্রামের হালিমা বেওয়া বলেন, সরকারি কম্বল গ্রামে আসে না। কম্বলের জন্য ডিসি অফিসে গেলে হয়তো পাব, কিন্তু দুই শ থেকে আড়াই শ টাকার কম্বল নিতে আরও দুই শ টাকা ভাড়ায় চলে যাবে। সে জন্য কম্বলের পেছনে না ছুটে কষ্টে দিন পার করছি।
জেলা প্রশাসক ইসরাত ফারজানা বলেন, বিশেষ বরাদ্দের ১ হাজারটি কম্বল পেয়েছি, যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। আরও কম্বল চেয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পত্র পাঠানো হয়েছে।
ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় বিপর্যস্ত ঠাকুরগাঁওয়ের জনজীবন। টানা চার দিন ধরে সূর্যের দেখা না মেলায় দুর্ভোগে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। তীব্র শীতে প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। তবে সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে এখনো শীতার্তদের মধ্যে দেখা যায়নি গরম কাপড় বিতরণ করতে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৬টার দিকে জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে গতকাল বুধবার সারা দিন সূর্যের দেখা মেলেনি। ঘন কুয়াশায় ঢেকে ছিল চারদিক। এদিন সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর।
ঠাকুরগাঁও সদরের আকচা এলাকার কৃষিশ্রমিক জাফর হোসেন বলেন, প্রচণ্ড শীতে খেতে নামলে মনে হয় হাত-পা অবশ হয়ে গেছে।
একই গ্রামের বৃদ্ধ হাবিবুল হক বলেন, ‘বাপু হামরা গরিব মানুষ, কাহো একটা কম্বলও দেয়নি। শীত নিবারণে খুব কষ্ট হচ্ছে।’
শীতার্ত দরিদ্র মানুষ কম্বল না পাওয়ার অভিযোগ করে বলেন, গেল বছর সরকারি কম্বল পেলেও এ বছর কেউ একটা কম্বলও দেয়নি।
রেলস্টেশনে থাকা শিউলী বেগম বলেন, রাতে ঘুমাইলে মনে হয় বরফ পড়ে শরীরে।
সদর উপজেলার বিলপাড়া গ্রামের হালিমা বেওয়া বলেন, সরকারি কম্বল গ্রামে আসে না। কম্বলের জন্য ডিসি অফিসে গেলে হয়তো পাব, কিন্তু দুই শ থেকে আড়াই শ টাকার কম্বল নিতে আরও দুই শ টাকা ভাড়ায় চলে যাবে। সে জন্য কম্বলের পেছনে না ছুটে কষ্টে দিন পার করছি।
জেলা প্রশাসক ইসরাত ফারজানা বলেন, বিশেষ বরাদ্দের ১ হাজারটি কম্বল পেয়েছি, যা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। আরও কম্বল চেয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পত্র পাঠানো হয়েছে।
টাঙ্গাইলের সখীপুরে ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়েছে। গতকাল মঙ্গলবার একদিনেই পাঁচজন রোগী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনকে উন্নত চিকিৎসার জন্যে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর উপজেলায় মোট ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৫ জনে। আজ বুধবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের পরিসংখ্যান কর্মকর
৩৬ মিনিট আগেসংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসে দুই ইউনিয়ন বিচ্ছিন্ন করার প্রতিবাদে ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলায় আজ বুধবার তৃতীয় দিনের অবরোধ কর্মসূচি চলছে। আজকের কর্মসূচিকে ঘিরে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। মোতায়েন করা হয়েছে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য।
১ ঘণ্টা আগেপটুয়াখালীর বাউফলে এখন মাঠজুড়ে কৃষকের আমন ধান রোপণের ব্যস্ততা চলছে। বর্ষার পানি নেমে আসায় উপজেলার কৃষকরা জমিতে আমন রোপণের কাজে লেগে পড়েছেন। সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কৃষক-শ্রমিকেরা হাটু পানিতে দাঁড়িয়ে চারা রোপণ করছেন।
২ ঘণ্টা আগেকর্ণফুলী নদীতে প্রবল স্রোতের কারণে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত থেকে চন্দ্রঘোনা-রাইখালী নৌ রুটে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে নদীর দুই পাশে যাত্রী সাধারণ দুর্ভোগে পড়েছেন। গতকাল দিবাগত রাত ৩ টা থেকে রাঙামাটির কাপ্তাই লেক থেকে কর্ণফুলী পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের ১৬টি জলকপাট দিয়ে নদীতে পানি ছাড়া হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে