Ajker Patrika

সিলেটে কর্মবিরতিতে শিক্ষকেরা, বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত

নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট  
শিক্ষকদের কর্মবিরতি। ছবি: আজকের পত্রিকা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি। ছবি: আজকের পত্রিকা

সিলেটে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা পূর্ণদিবস কর্মবিরতি পালন করছেন। সহকারী শিক্ষক পদের ক্যাডারভুক্তিসহ চার দফা দাবিতে তাঁরা এই কর্মসূচি পালন করেন। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) থেকে শুরু হওয়া এই কর্মসূচির কারণে বার্ষিক পরীক্ষা স্থগিত হয়ে গেছে। সকালে এসে পরীক্ষা দিতে না পেরে শত শত শিক্ষার্থী ফিরে গেছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন অভিভাবকেরা।

পরীক্ষা স্থগিত থাকায় হতাশ অভিভাবকেরা বলছেন, শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে এমন কর্মসূচি মেনে নেওয়া যায় না। দ্রুত সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করেন তাঁরা। শিক্ষার্থীরাও পরীক্ষা নিয়ে অনিশ্চয়তার কথা জানিয়ে বলে, পরীক্ষা না হলে তাদের বড় ধরনের ক্ষতি হয়ে যাবে।

অভিভাবক নুর মিয়া জানান, এমন কর্মবিরতি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। পরীক্ষা বন্ধ রেখে দাবি আদায়ের এই পদ্ধতিতে শিশুদের ভবিষ্যৎ ঝুঁকির মুখে পড়ছে। দ্রুত সমস্যার সমাধান করে পরীক্ষা চালু করা উচিত।

মাধ্যমিক শিক্ষকদের চারটি দাবির মধ্যে রয়েছে—সহকারী শিক্ষক পদকে বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারে অন্তর্ভুক্ত করে গেজেট প্রকাশ, বিদ্যালয় ও পরিদর্শন শাখায় শূন্য পদে নিয়োগ, পদোন্নতি ও পদায়ন দ্রুত কার্যকর, সুপ্রিম কোর্টের রায়ের আলোকে বকেয়া টাইমস্কেল ও সিলেকশন গ্রেডের মঞ্জুরি, ২০১৫ সালের আগের মতো ২–৩টি ইনক্রিমেন্টসহ অগ্রিম বর্ধিত বেতন সুবিধা পুনর্বহাল করে গেজেট প্রকাশ।

শিক্ষকদের কর্মবিরতি। ছবি: আজকের পত্রিকা
শিক্ষকদের কর্মবিরতি। ছবি: আজকের পত্রিকা

এ ব্যাপারে সিলেট সরকারি অগ্রগামী স্কুল অ্যান্ড কলেজের গণিত বিভাগের সিনিয়র শিক্ষক মো. আলী মর্তুজা জানিয়েছেন, তিন দিনব্যাপী এই কর্মবিরতির সময় সব ধরনের পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। তিনি বলেন, দাবি আদায় হলে শিক্ষার্থীদের ক্ষতিপূরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সিলেট সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক ফৌজিয়া আক্তার বলেন, ‌‘দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের কর্মসূচি চলবে। আমাদের দাবি বাস্তবায়ন হলে আমরা শিক্ষার্থীদের ক্ষতি পুষিয়ে দেব।’

বাংলাদেশ সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতি (বাসমাশিস) সিলেট জেলা শাখার সদস্য এবং সরকারি অগ্রগামী বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মো. আলী মর্তুজা বলেন, ‘বাসমাশিসের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তে দেশব্যাপী আমাদের এই কর্মসূচি চলছে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’

সিলেট জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. আব্দুল ওয়াদুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেসব স্কুল আজ পরীক্ষা নেয়নি, তাদের তালিকা আমরা ঢাকায় পাঠিয়েছি। সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নীলফামারীতে গৃহবধূকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে ২ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

নীলফামারী প্রতিনিধি
আদালত চত্বরে আসামিরা। ছবি: আজকের পত্রিকা
আদালত চত্বরে আসামিরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

নীলফামারীর সৈয়দপুরে এক গৃহবধূকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে আনোয়ারুল হক (৪০) ও ছামিউল ইসলাম (৩০) নামে দুই ব্যক্তির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং এক লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।

আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) দুপুরে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মো. জিয়াউদ্দিন মাহমুদ এই আদেশ দেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আনোয়ারুল হক সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের কাঙ্গালপাড়া গ্রামের আব্দুল করিমের ছেলে এবং ছামিউল ইসলাম একই গ্রামের মতিয়ার রহমানের ছেলে।

মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণমতে, ২০২০ সালের ২১ আগস্ট রাতে জেলার সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর ইউনিয়নের কিসামত গ্রামের আবেদ আলীর মেয়ে আকলিমা খাতুন (২৫) হত্যার শিকার হন। ২২ আগস্ট সকালে বাড়ির অদূরে তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় আকলিমার মা মমতাজ বেগম বাদী হয়ে ২৩ আগস্ট সৈয়দপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।

পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত শেষে আনোয়ারুল হক ও ছামিউল ইসলামকে গ্রেপ্তার করলে তাঁরা ওই গৃহবধূকে ধর্ষণের পর হত্যার দায় স্বীকার করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১-এর পিপি মো. আসাদুজ্জামান খান ওই দুই ব্যক্তির সাজার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আসামিরা নেশাদ্রব্য সেবন করে ওই নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। এরপর দীর্ঘ শুনানি শেষে বিজ্ঞ বিচারক দুই আসামির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও প্রত্যেকের এক লাখ টাকা করে জরিমানার আদেশ দেন।

মো. আসাদুজ্জামান জানান, রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন। মামলার অপর এক শিশু আসামির বিচারকার্য শিশু আদালতে চলমান রয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

জয় বাংলা ব্রিগেড: হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি পেছাল

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
শেখ হাসিনা
শেখ হাসিনা

অন্তর্বর্তী সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্র ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে করা রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানি পিছিয়েছে। নতুন করে শুনানির জন্য আগামী ৫ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়েছে।

আজ সোমবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫-এর বিচারক মো. আব্দুস সালাম এই তারিখ ধার্য করেন।

আজ অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু কারাগারে থাকা আসামিদের পক্ষে আইনজীবীরা শুনানির জন্য সময়ের আবেদন করলে আদালত তা মঞ্জুর করে পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী সাইফুল্লাহ আল মামুন সাইফুল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এই মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ড. রাব্বি আলম, জয় বাংলা ব্রিগেডের সদস্য কবিরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, এলাহী নেওয়াজ মাছুম, জাকির হোসেন জিকু, প্রফেসর তাহেরুজ্জামান, এ কে এম আক্তারুজ্জামান, আওয়ামী লীগ নেতা সাবিনা ইয়াসমিন, আজিদা পারভীন পাখি, শাহীন, অ্যাডভোকেট এ এফ এম দিদারুল ইসলাম, মাকসুদুর রহমান, সাবেক এমপি সৈয়দ রুবিনা আক্তার, সাবেক এমপি পঙ্কজ নাথ, লায়লা বানু, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, রিতু আক্তার, নুরুন্নবী নিবিড়, সাবিনা বেগম, শরিফুল ইসলাম রমজান প্রমুখ।

এই মামলায় ২৭ জন বিভিন্ন সময়ে গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন। শেখ হাসিনাসহ পলাতক রয়েছেন ২৫৯ জন।

এর আগে গত ১৪ আগস্ট ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। ওই দিন তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করে শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে সরকার উৎখাতের পরিকল্পনার এই মামলায় অভিযোগের সত্যতা মিলেছে বলে জানান।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জয় বাংলা ব্রিগেডের জুম মিটিংয়ে অংশ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাত ও রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে অংশ নেওয়ার অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে। ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ২৮৬ জন জয় বাংলা ব্রিগেডের জুম মিটিংয়ে অংশ নিয়েছিলেন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ওই মিটিংয়ে অংশগ্রহণকারীদের কথোপকথনের ভয়েস রেকর্ড পর্যালোচনায় দেখা গেছে, ‘জয় বাংলা ব্রিগেড’ প্ল্যাটফর্মটিতে সরকারকে শান্তিপূর্ণভাবে দেশ পরিচালনা করতে না দেওয়ার আলোচনা হয়। মিটিংয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে উৎখাত করতে গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেওয়া হয়, যা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের সুস্পষ্ট উপাদান।

এর আগে, ২০২৫ সালের ২৭ মার্চ শেখ হাসিনাসহ ৭৩ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে একই আদালতে মামলাটি করেন সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার মো. এনামুল হক। এরপর ফৌজদারি কার্যবিধির ১৯৬ ধারায় ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে সিআইডির এই কর্মকর্তাকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। তদন্ত শেষে ২৮৬ জনকে আসামি করে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত বছরের ১৯ ডিসেম্বর জয় বাংলা ব্রিগেডের জুম মিটিংয়ে শেখ হাসিনাসহ অনেকে অংশ নেন। এ সময় শেখ হাসিনা তাঁর নেতা-কর্মীদের কাছে দেশবিরোধী বক্তব্য দেন। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে উৎখাতের নির্দেশ দেন। এ বক্তব্য পরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

চকবাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
চকবাজারে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ছবি: সংগৃহীত
চকবাজারে আবাসিক ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর চকবাজারের রহমতগঞ্জ ডালপট্টি এলাকায় আবাসিক ভবনে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আজ সোমবার (১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এর আগে, আজ বিকেল ৪টা ৪২ মিনিটে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিস সদসদপ্তর সূত্র জানায়, একটি ৩ তলা আবাসিক ভবনের তৃতীয় তলায় আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ শুরু করে। পরে আরও পাঁচটি ইউনিট যায়। পরে সাতটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

তবে প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানাতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

লক্ষ্মীপুরে ওয়ার্কশপে অস্ত্র তৈরির কারখানা, পিস্তল ও সরঞ্জাম উদ্ধার

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে ওয়ার্কশপে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান। ছবি: আজকের পত্রিকা
লক্ষ্মীপুরে ওয়ার্কশপে অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান। ছবি: আজকের পত্রিকা

লক্ষ্মীপুরের চন্দ্রগঞ্জে অভিযান চালিয়ে পিস্তল ও বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। আজ সোমবার চন্দ্রগঞ্জ বাজারের একটি ওয়ার্কশপ থেকে এসব সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। অভিযানের খবর পেয়ে ওয়ার্কশপের মালিক পালিয়ে গেছেন।

লক্ষ্মীপুর গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসেন টিটু এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, চন্দ্রগঞ্জ পশ্চিম বাজারে বেগমগঞ্জের জগদীশপুর এলাকার বাসিন্দা নুরউদ্দিন জিতু একটি দোকানঘর ভাড়া নিয়ে ওয়ার্কশপ দেন। আর ওই ওয়ার্কশপের আড়ালে দীর্ঘদিন ধরে দেশীয় এলজিসহ নানা ধরনের অস্ত্র তৈরি করা হতো।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ আজ দুপুরে ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। পুলিশ আসার খবর পেয়ে দোকান থেকে পালিয়ে যান নুরউদ্দিন। পরে পুলিশ স্থানীয় ব্যবসায়ী ও এলাকাবাসীর উপস্থিতিতে অভিযান চালিয়ে একটি পিস্তল ও বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করে।

এ বিষয়ে ওসি মো. শাহাদাত হোসেন টিটু বলেন, দীর্ঘদিন ধরে নুরউদ্দিন ওয়ার্কশপের আড়ালে অস্ত্র বানিয়ে বিক্রি করতেন। ওয়ার্কশপে অভিযান চালিয়ে পিস্তল ও বিপুল অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়। অভিযুক্ত ওয়ার্কশপের মালিক পালিয়ে গেছেন। তাঁকে ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে। পাশাপাশি অস্ত্র আইনে মামলার প্রস্তুতি চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত