প্রতিনিধি
সিলেট: স্বপ্নবাজ একঝাঁক তরুণ-তরুণীর অদম্য ইচ্ছায় সিলেটে গত বছরের ২০ জুন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিলো ‘ইমার্জেন্সি প্লাজমা কালেকশন টিম’। বিগত ১০ মাসে রক্তের প্লাজমা দিয়ে ১০১ জন করোনা রোগীর পাশে দাঁড়িয়েছে টিমটি।
ইমার্জেন্সি প্লাজমা কালেকশন টিমের সমন্বয়ক মুক্তার হোসেন মান্না জানান, করোনার প্রথম দিকে আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে সিদ্ধান্ত নেই সংকটাপন্ন করোনা রোগীদের প্লাজমা কালেকশন করে দেওয়ার। তখন ফেসবুকে একটি পেজ খুলে সবাইকে আমাদের এ উদ্যোগে সহযোগিতা করার আহ্বান জানাই। শুরুতেই ব্যাপক সাড়া পাই। মূলত একজন রোগীর স্বজনকে প্লাজমার জন্য হাহাকার করতে দেখে আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।
সিলেটসহ সারা দেশে বইছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ। যা এ অঞ্চলে নতুন করে ভয় জাগাচ্ছে। আর সে ভয়কে জয় করতে সিলেটে প্লাজমার চাহিদা মেটাচ্ছে ‘ইমার্জেন্সি প্লাজমা কালেকশন টিম’। এ পর্যন্ত টিমের সদস্যরা ১০১ জন করোনা রোগীকে রক্তের প্লাজমা সংগ্রহ করে দিয়েছেন।
সিলেটে প্লাজমার এ চাহিদা পূরণের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে জানান ইমার্জেন্সি প্লাজমা কালেকশন টিমের সমন্বয়ক মুক্তার হোসেন মান্না।
তিনি বলেন,করোনা সংক্রমণের এক প্রতিকুল সময়ে আমরা গত বছরের জুন মাস থেকে আমাদের টিমের অন্তত ৫০ জন সক্রিয় সদস্য প্লাজমা কালেকশন করে আসছি। এ পর্যন্ত আমরা ১০১ জন রোগীকে প্লাজমা কালেকশন করে দিতে পেরেছি। করোনার প্রথম দিকে প্লাজমার চাহিদা একটু বেশি ছিল। মধ্যখানে কম ছিলও, তবে এখন আবার চাহিদা বেড়েছে। প্রথমদিকে আমরা প্রতিদিন ১ থেকে ২ টা রিকুয়েস্ট পেতাম। যেহেতু আমরা একমাত্র টিম, তাই আমাদের অনেক কষ্ট হতো প্লাজমা কালেকশন করতে। তারপরেও আমরা রোগীর পরিবারকে নিরাশ করিনি। আমরা সর্বদা চেষ্টা করেছি প্লাজমা কালেকশন করে দিতে। তবে গত এক মাস ধরে আমরা প্রতিদিন ৫ থেকে ৬ টা করে রিকুয়েস্ট পাচ্ছি।
প্লাজমা কালেকশন টিমের সদস্য সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের নায়েক সফি আহমেদ বলেন, করোনাকালীন সময় থেকে আমরা খাদ্যসামগ্রী, করোনায় মৃত ব্যক্তির দাফন-কাফনসহ প্লাজমার ব্যবস্থা করে আসছি। বর্তমানে করোনা রোগী বাড়ার ফলে প্লাজমার চাহিদাও বাড়ছে।
করোনা আক্রান্ত এক রোগীর স্বজন আমিনুল ইসলাম জানান, আমার করোনা আক্রান্ত বৃদ্ধা মায়ের জন্য প্লাজমাদাতা খুঁজছিলাম। কিন্তু পাচ্ছিলাম না। এমন সময় এক বন্ধুর মাধ্যমে ফেসবুকে ‘ইমার্জেন্সি প্লাজমা কালেকশন টিম’ গ্রুপে নক করি। তারা দ্রুত রেসপন্স করে আমার মায়ের জন্য প্লাজমা জোগাড় করে দেন। এ গ্রুপের কয়েকজন তরুণের এমন উদ্যোগ অনেক সঙ্কটাপন্ন রোগীর জীবন বাঁচাতে সাহায্য করছে।
সিলেট: স্বপ্নবাজ একঝাঁক তরুণ-তরুণীর অদম্য ইচ্ছায় সিলেটে গত বছরের ২০ জুন প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিলো ‘ইমার্জেন্সি প্লাজমা কালেকশন টিম’। বিগত ১০ মাসে রক্তের প্লাজমা দিয়ে ১০১ জন করোনা রোগীর পাশে দাঁড়িয়েছে টিমটি।
ইমার্জেন্সি প্লাজমা কালেকশন টিমের সমন্বয়ক মুক্তার হোসেন মান্না জানান, করোনার প্রথম দিকে আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে সিদ্ধান্ত নেই সংকটাপন্ন করোনা রোগীদের প্লাজমা কালেকশন করে দেওয়ার। তখন ফেসবুকে একটি পেজ খুলে সবাইকে আমাদের এ উদ্যোগে সহযোগিতা করার আহ্বান জানাই। শুরুতেই ব্যাপক সাড়া পাই। মূলত একজন রোগীর স্বজনকে প্লাজমার জন্য হাহাকার করতে দেখে আমরা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।
সিলেটসহ সারা দেশে বইছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ। যা এ অঞ্চলে নতুন করে ভয় জাগাচ্ছে। আর সে ভয়কে জয় করতে সিলেটে প্লাজমার চাহিদা মেটাচ্ছে ‘ইমার্জেন্সি প্লাজমা কালেকশন টিম’। এ পর্যন্ত টিমের সদস্যরা ১০১ জন করোনা রোগীকে রক্তের প্লাজমা সংগ্রহ করে দিয়েছেন।
সিলেটে প্লাজমার এ চাহিদা পূরণের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে বলে জানান ইমার্জেন্সি প্লাজমা কালেকশন টিমের সমন্বয়ক মুক্তার হোসেন মান্না।
তিনি বলেন,করোনা সংক্রমণের এক প্রতিকুল সময়ে আমরা গত বছরের জুন মাস থেকে আমাদের টিমের অন্তত ৫০ জন সক্রিয় সদস্য প্লাজমা কালেকশন করে আসছি। এ পর্যন্ত আমরা ১০১ জন রোগীকে প্লাজমা কালেকশন করে দিতে পেরেছি। করোনার প্রথম দিকে প্লাজমার চাহিদা একটু বেশি ছিল। মধ্যখানে কম ছিলও, তবে এখন আবার চাহিদা বেড়েছে। প্রথমদিকে আমরা প্রতিদিন ১ থেকে ২ টা রিকুয়েস্ট পেতাম। যেহেতু আমরা একমাত্র টিম, তাই আমাদের অনেক কষ্ট হতো প্লাজমা কালেকশন করতে। তারপরেও আমরা রোগীর পরিবারকে নিরাশ করিনি। আমরা সর্বদা চেষ্টা করেছি প্লাজমা কালেকশন করে দিতে। তবে গত এক মাস ধরে আমরা প্রতিদিন ৫ থেকে ৬ টা করে রিকুয়েস্ট পাচ্ছি।
প্লাজমা কালেকশন টিমের সদস্য সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের নায়েক সফি আহমেদ বলেন, করোনাকালীন সময় থেকে আমরা খাদ্যসামগ্রী, করোনায় মৃত ব্যক্তির দাফন-কাফনসহ প্লাজমার ব্যবস্থা করে আসছি। বর্তমানে করোনা রোগী বাড়ার ফলে প্লাজমার চাহিদাও বাড়ছে।
করোনা আক্রান্ত এক রোগীর স্বজন আমিনুল ইসলাম জানান, আমার করোনা আক্রান্ত বৃদ্ধা মায়ের জন্য প্লাজমাদাতা খুঁজছিলাম। কিন্তু পাচ্ছিলাম না। এমন সময় এক বন্ধুর মাধ্যমে ফেসবুকে ‘ইমার্জেন্সি প্লাজমা কালেকশন টিম’ গ্রুপে নক করি। তারা দ্রুত রেসপন্স করে আমার মায়ের জন্য প্লাজমা জোগাড় করে দেন। এ গ্রুপের কয়েকজন তরুণের এমন উদ্যোগ অনেক সঙ্কটাপন্ন রোগীর জীবন বাঁচাতে সাহায্য করছে।
সড়কের গর্তে আটকে গেছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা। পেছনে তৈরি হয়েছে যানজট। পেছন থেকে কেউ জোরে হর্ন দিচ্ছে, আবার কেউ করছে গালাগাল। শেষমেশ কয়েকজন মিলে ধাক্কা দিয়ে ওঠাতে হয়েছে রিকশাটিকে। গত রোববার সকালে এমনটাই দেখা যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজার থেকে হাতিরঝিল যাওয়ার সড়কে। সড়কটি পান্থপথ-তেজগাঁও লিংক রোড নামেও...
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ীতে মাসব্যাপী শুরু হয়েছে কুটিরশিল্প মেলা। ১৮ এপ্রিল শুরু হওয়া এ মেলায় হস্ত ও কুটিরশিল্পের কোনো পণ্য নেই। রয়েছে দুটি মিষ্টির দোকান, কয়েকটি ফুচকার স্টল, ভূতের বাড়ি জাদু প্রদর্শনী, সার্কাস, নাগরদোলা, স্লিপার, ওয়াটার বোট, লটারির টিকিট বিক্রির ১০-১২টি কাউন্টার ও লটারির ড্র...
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর একটি আবাসিক এলাকা থেকে গত সোমবার (২৮ এপ্রিল) নিখোঁজ হন নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী তাহিয়া। নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর আজ বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেল ৪টার দিকে তাঁকে কুড়িল বিশ্বরোড এলাকা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। বিকেল তাঁকে উদ্ধারের বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ভাটারা থানার...
৫ ঘণ্টা আগেমালিকদের সব রকম অপকৌশল ও চাতুরতা সম্পর্কে শ্রমিকেরা সজাগ, সতর্ক ও সচেতন। মহান মে দিবসের বিপ্লবী চেতনাকে ধারণ করে দাবি ও অধিকার বাস্তবায়নের আন্দোলন বেগবান করতে হবে।
৬ ঘণ্টা আগে