নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এমপি বলেছেন, ‘আমরা একটা স্বাধীন দেশ। অনেক বড় বড় দেশ আমাদের কাছে অনেক কিছু বিক্রি করতে চায়। তখন আমরা দেখি আমাদের জনগণের মঙ্গল হলে কিনি। তারা জোরটোর করলে, আমরা কিনি না। সেই জন্য তারা আমাদের ওপর কিছু অসন্তুষ্ট হয়। তখন তারা বিভিন্ন রকম অজুহাত–অভিযোগ নিয়ে আসে।’
আজ বুধবার সন্ধ্যায় সিলেটে তার নিজ বাসভবনে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নির্বাচন বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে প্রায় দেড়ঘন্টা বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের এসব বলেন।
এ সময় তিনি আরও জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষক দলের সদস্যরা নির্বাচন নিয়ে নানা প্রশ্ন করেছে। কিন্তু কোনো মতামত ব্যক্ত করেনি তারা।
তবে বাংলাদেশে ভুয়া ভোট হবে না জানিয়ে প্রতিনিধি দলকে তিনি বলেছেন, দেশে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য সরকারের শক্তিশালী কমিশন কাজ করছে। এমন নির্বাচন করবে যা দুনিয়ার সবাই দেখে শিখবে।
বিএনপির নেতা–কর্মী গ্রেপ্তারের বিষয়ে পর্যবেক্ষক দল জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, তাদের দলের কোনো নেতা–কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। যারা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত তাদেরকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেপ্তার করেছে।
নির্বাচনে তাঁর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী আছে কি-না জানতে চাইলে মন্ত্রী জানান, তিনিসহ ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সবাই যার যার মতো করে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আপনারা চাইলে তাঁদের (অন্য প্রার্থীদের) সঙ্গে কথা বলতে পারেন।’
বুধবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সিলেটের বাসায় এ মতবিনিময় সভায় অংশ নেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের লিগ্যাল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস এক্সপার্ট রেবেকা কক্স এবং মিডিয়া অ্যান্ড স্যোশাল মিডিয়া এক্সপার্ট চার্লট্টেই সুইবেস।
বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রধান নির্বাচনী কার্যালয় পরিদর্শন করে তারা। এরআগে বিএনপির সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করে ইইউ প্রতিনিধি দল।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন এমপি বলেছেন, ‘আমরা একটা স্বাধীন দেশ। অনেক বড় বড় দেশ আমাদের কাছে অনেক কিছু বিক্রি করতে চায়। তখন আমরা দেখি আমাদের জনগণের মঙ্গল হলে কিনি। তারা জোরটোর করলে, আমরা কিনি না। সেই জন্য তারা আমাদের ওপর কিছু অসন্তুষ্ট হয়। তখন তারা বিভিন্ন রকম অজুহাত–অভিযোগ নিয়ে আসে।’
আজ বুধবার সন্ধ্যায় সিলেটে তার নিজ বাসভবনে সফররত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নির্বাচন বিশেষজ্ঞ দলের সঙ্গে প্রায় দেড়ঘন্টা বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন সাংবাদিকদের এসব বলেন।
এ সময় তিনি আরও জানান, ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর্যবেক্ষক দলের সদস্যরা নির্বাচন নিয়ে নানা প্রশ্ন করেছে। কিন্তু কোনো মতামত ব্যক্ত করেনি তারা।
তবে বাংলাদেশে ভুয়া ভোট হবে না জানিয়ে প্রতিনিধি দলকে তিনি বলেছেন, দেশে নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করার জন্য সরকারের শক্তিশালী কমিশন কাজ করছে। এমন নির্বাচন করবে যা দুনিয়ার সবাই দেখে শিখবে।
বিএনপির নেতা–কর্মী গ্রেপ্তারের বিষয়ে পর্যবেক্ষক দল জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, তাদের দলের কোনো নেতা–কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। যারা সন্ত্রাসী কার্যক্রমে জড়িত তাদেরকেই আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেপ্তার করেছে।
নির্বাচনে তাঁর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী আছে কি-না জানতে চাইলে মন্ত্রী জানান, তিনিসহ ৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। সবাই যার যার মতো করে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আপনারা চাইলে তাঁদের (অন্য প্রার্থীদের) সঙ্গে কথা বলতে পারেন।’
বুধবার সন্ধ্যা ৬ টার দিকে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সিলেটের বাসায় এ মতবিনিময় সভায় অংশ নেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন পর্যবেক্ষক দলের লিগ্যাল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস এক্সপার্ট রেবেকা কক্স এবং মিডিয়া অ্যান্ড স্যোশাল মিডিয়া এক্সপার্ট চার্লট্টেই সুইবেস।
বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রধান নির্বাচনী কার্যালয় পরিদর্শন করে তারা। এরআগে বিএনপির সিলেট বিভাগীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গেও বৈঠক করে ইইউ প্রতিনিধি দল।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৫ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে