নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধি, সিলেট
সিলেটে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে সাজানো হয়েছে পুরো নগরকে। সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুরু করে সিলেট নগরের প্রতিটি পয়েন্টকে সাজানো হয়েছে। করা হয়েছে রাস্তা মেরামত, লাগানো হয়েছে রাস্তার মধ্যখানে বিভিন্ন ধরনের লাইট। জোরদার করা হয়েছে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা। ইতিমধ্যে এ জনসভাকে ঘিরে দলের নেতা-কর্মীদের মাঝে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জনসভাটি আগামীকাল বুধবার বেলা ২টায় সিলেট সরকারি আলীয়া মাদ্রাসা মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী সিলেটে নির্মাণ করা হচ্ছে জনসভা মঞ্চ। যেখানে বিলবোর্ড, ফেস্টুন কিছুই নেই। ছাপানো হয়নি দলীয় প্রধানের সিলেট সফর উপলক্ষে রঙিন পোস্টারও।
নির্বাচনের মুহূর্তে এটি সিলেট বিভাগের একমাত্র জনসভা, যেখানে দলের প্রধান শেখ হাসিনা সরাসরি উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেবেন। নেতা-কর্মীদের দেবেন নানা নির্দেশনা, ভোট চাইবেন সিলেটবাসীর কাছে। এ জন্য এই জনসভায় ব্যাপক লোকসমাগমের প্রস্তুতি নিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। সিলেট ছাড়াও সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলা থেকেও নেতা-কর্মীরা মিছিল-শোডাউন করে জনসভায় অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন দলের নেতারা।
এর আগে, দলটির সভানেত্রী সিলেটের হজরত শাহজালাল (রহ.) ও হজরত শাহপরান (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত করবেন। প্রতিবছর সিলেটের এই দুই পীরের মাজার জিয়ারত করেই নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রধানেরা। এর আগে, ২০১৮ সালেও সিলেটে প্রথম নির্বাচনী জনসভা করে আওয়ামী লীগ ও মাজার জিয়ারত করেন দলটির সভানেত্রী।
একসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিলেটে আগমন উপলক্ষে জেলাজুড়ে সাজ সাজ রব পড়ে যেত। সিলেট পরিণত হতো উৎসবের নগরে। চারদিকে বিলবোর্ড, ফেস্টুন, পোস্টারে সয়লাব হয়ে যেত। নির্মাণ করা হতো সুবিশাল মঞ্চ। কিন্তু নির্বাচন উপলক্ষে এবারের সিলেট সফরে চিরচেনা সেই দৃশ্যপট পাল্টে গেছে।
জনসভাকে সামনে রেখে নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী সাদাকালো পোস্টার ছাপিয়েছে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ। নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে মাঠের পূর্বদিকে নির্মিত মঞ্চে সর্বসাকল্যে ৩০০ থেকে সাড়ে ৩০০টি চেয়ারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। জনসভাস্থল ও এর আশপাশ এলাকা পর্যন্ত লাগানো হয়েছে মাইক। জনসভা আয়োজনে নির্বাচনী আচরণবিধি অনুসরণ করা হচ্ছে। দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা আচরণবিধি মেনে জনসভা আয়োজনের নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে নগরজুড়ে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, টহল পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন মাঠে রয়েছে। নগরে বৃদ্ধি করা হয়েছে পুলিশের টহল। সাদা পোশাকে মোতায়েন করা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের। জনসভা মঞ্চ ও আশপাশ এলাকায় স্থাপন করা হয়েছে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা।
সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ’ আমাদের সব ধরনের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আমাদের কড়া নজরদারি থাকবে।’
জনসভা মঞ্চে সিলেট বিভাগের ১৮ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন। জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়া হবিগঞ্জ-১ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থীও জনসভা মঞ্চে থাকবেন বলে জানা গেছে।
ইতিমধ্যে প্রার্থীদের নির্দিষ্টসংখ্যক লোক সমাগম করার নির্দেশনা দেওয়া আছে। পাশাপাশি প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাদেরও কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে জনসভায় হাজির হওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জনসভায় অন্তত ১০ লাখ মানুষের জনসমাগম ঘটবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন স্থানীয় নেতারা।
এ বিষয়ে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ জানান, ‘প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। কিছুক্ষণ আগে কেন্দ্রীয় নেতারা এসে মাঠ পরিদর্শন করেছেন। এই জনসভা দলের নেতা-কর্মীসহ ভোটারদের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা বাড়বে।’
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খান বলেন, সব প্রস্তুতি শেষ। এখন শুধু প্রধানমন্ত্রীর আগমনের অপেক্ষায়। এই জনসভায় লাখ লাখ মানুষের জনসমাগম ঘটবে। প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভার মধ্য দিয়ে দলের নেতা-কর্মীসহ ভোটারদের মাঝে ব্যাপকভাবে উৎসাহ বাড়বে।
সিলেটে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন উপলক্ষে সাজানো হয়েছে পুরো নগরকে। সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুরু করে সিলেট নগরের প্রতিটি পয়েন্টকে সাজানো হয়েছে। করা হয়েছে রাস্তা মেরামত, লাগানো হয়েছে রাস্তার মধ্যখানে বিভিন্ন ধরনের লাইট। জোরদার করা হয়েছে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা। ইতিমধ্যে এ জনসভাকে ঘিরে দলের নেতা-কর্মীদের মাঝে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে নির্বাচনী জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেবেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জনসভাটি আগামীকাল বুধবার বেলা ২টায় সিলেট সরকারি আলীয়া মাদ্রাসা মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী সিলেটে নির্মাণ করা হচ্ছে জনসভা মঞ্চ। যেখানে বিলবোর্ড, ফেস্টুন কিছুই নেই। ছাপানো হয়নি দলীয় প্রধানের সিলেট সফর উপলক্ষে রঙিন পোস্টারও।
নির্বাচনের মুহূর্তে এটি সিলেট বিভাগের একমাত্র জনসভা, যেখানে দলের প্রধান শেখ হাসিনা সরাসরি উপস্থিত হয়ে বক্তব্য দেবেন। নেতা-কর্মীদের দেবেন নানা নির্দেশনা, ভোট চাইবেন সিলেটবাসীর কাছে। এ জন্য এই জনসভায় ব্যাপক লোকসমাগমের প্রস্তুতি নিয়েছেন আওয়ামী লীগ নেতারা। সিলেট ছাড়াও সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলা থেকেও নেতা-কর্মীরা মিছিল-শোডাউন করে জনসভায় অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন দলের নেতারা।
এর আগে, দলটির সভানেত্রী সিলেটের হজরত শাহজালাল (রহ.) ও হজরত শাহপরান (রহ.)-এর মাজার জিয়ারত করবেন। প্রতিবছর সিলেটের এই দুই পীরের মাজার জিয়ারত করেই নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রধানেরা। এর আগে, ২০১৮ সালেও সিলেটে প্রথম নির্বাচনী জনসভা করে আওয়ামী লীগ ও মাজার জিয়ারত করেন দলটির সভানেত্রী।
একসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সিলেটে আগমন উপলক্ষে জেলাজুড়ে সাজ সাজ রব পড়ে যেত। সিলেট পরিণত হতো উৎসবের নগরে। চারদিকে বিলবোর্ড, ফেস্টুন, পোস্টারে সয়লাব হয়ে যেত। নির্মাণ করা হতো সুবিশাল মঞ্চ। কিন্তু নির্বাচন উপলক্ষে এবারের সিলেট সফরে চিরচেনা সেই দৃশ্যপট পাল্টে গেছে।
জনসভাকে সামনে রেখে নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী সাদাকালো পোস্টার ছাপিয়েছে সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ। নির্বাচনী আচরণবিধি মেনে মাঠের পূর্বদিকে নির্মিত মঞ্চে সর্বসাকল্যে ৩০০ থেকে সাড়ে ৩০০টি চেয়ারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। জনসভাস্থল ও এর আশপাশ এলাকা পর্যন্ত লাগানো হয়েছে মাইক। জনসভা আয়োজনে নির্বাচনী আচরণবিধি অনুসরণ করা হচ্ছে। দলীয় প্রধান শেখ হাসিনা আচরণবিধি মেনে জনসভা আয়োজনের নির্দেশ দেন বলে জানিয়েছে দলীয় সূত্র।
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে নগরজুড়ে চার স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, টহল পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার লোকজন মাঠে রয়েছে। নগরে বৃদ্ধি করা হয়েছে পুলিশের টহল। সাদা পোশাকে মোতায়েন করা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের। জনসভা মঞ্চ ও আশপাশ এলাকায় স্থাপন করা হয়েছে ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা।
সিলেট মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ’ আমাদের সব ধরনের প্রয়োজনীয় নিরাপত্তাব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আমাদের কড়া নজরদারি থাকবে।’
জনসভা মঞ্চে সিলেট বিভাগের ১৮ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকার প্রার্থীরা উপস্থিত থাকবেন। জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেওয়া হবিগঞ্জ-১ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থীও জনসভা মঞ্চে থাকবেন বলে জানা গেছে।
ইতিমধ্যে প্রার্থীদের নির্দিষ্টসংখ্যক লোক সমাগম করার নির্দেশনা দেওয়া আছে। পাশাপাশি প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাদেরও কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে জনসভায় হাজির হওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। জনসভায় অন্তত ১০ লাখ মানুষের জনসমাগম ঘটবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন স্থানীয় নেতারা।
এ বিষয়ে সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাসুক উদ্দিন আহমদ জানান, ‘প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। কিছুক্ষণ আগে কেন্দ্রীয় নেতারা এসে মাঠ পরিদর্শন করেছেন। এই জনসভা দলের নেতা-কর্মীসহ ভোটারদের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা বাড়বে।’
সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সিলেট জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন খান বলেন, সব প্রস্তুতি শেষ। এখন শুধু প্রধানমন্ত্রীর আগমনের অপেক্ষায়। এই জনসভায় লাখ লাখ মানুষের জনসমাগম ঘটবে। প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভার মধ্য দিয়ে দলের নেতা-কর্মীসহ ভোটারদের মাঝে ব্যাপকভাবে উৎসাহ বাড়বে।
কিশোরগঞ্জে যুবলীগ নেতা মো. রবিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল রোববার রাতে লতিবাবাদ ইউনিয়নের মুকসেদপুর বড়পুল এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
১১ মিনিট আগেসিলেটের বিশ্বনাথে সড়কের পাশ থেকে এক ব্যক্তির রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে তাঁর নাম-পরিচয় শনাক্ত হয়নি। বয়স আনুমানিক ৩২ বলে পুলিশ জানিয়েছে। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে উপজেলার খাজাঞ্চী ইউনিয়নের বাওনপুর-ধনপুর পীরের বাজার এলাকায় সড়কের পাশে ওই ব্যক্তির লাশ দেখতে পায় স্থানীয় লোকজন।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৮ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগে