নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যে (গুমের) ৭৬ জনের তালিকা দিয়েছিল, আমরা সবগুলোর একদম পারফেক্ট জবাব দিয়েছি। এটা আমরা প্রমাণ করে দিয়েছি, তারা যে নামগুলো দিয়েছে তার সবগুলো সঠিক না। তো আমাদের পক্ষ থেকে যা যা সম্ভব আমরা সব দিয়েছি। এখন এটা নিয়ে তারা দেখছে, আমরাও আমাদের ল ফার্ম নিয়োগ করেছি। তাদের যে বিষয়গুলো নিয়ে প্রশ্ন ছিল, আমরা সবগুলোর জবাব জমা দিয়েছি। তবে এরপর তারা আর আমাদের কিছুই জানায়নি।’
আজ সোমবার দুপুরে সিলেটে র্যাব-৯–এর সদর দপ্তরে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে র্যাব মহাপরিচালক এসব কথা বলেন।
খুরশীদ হোসেন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া নিষেধাজ্ঞায় র্যাবে যেসব সংস্কারের কথা বলা হয়েছে, সে দায়িত্ব সরকারের। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সব অভিযোগের জবাব দেওয়া হয়েছে। সরকার বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। সংস্থার কেউ আইনবিরোধী কাজ করলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
নির্বাচন কেন্দ্রিক অস্থিরতার বিষয়ে র্যাব মহাপরিচালক বলেন, ‘র্যাবের স্লোগানই হচ্ছে—বাংলাদেশ আমার অহংকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বলেছি—র্যাব হবে এ দেশের মানুষের নিরাপত্তা, আস্থা ও ভালোবাসার প্রতীক। আমরা সেই মনোভাব নিয়ে কাজ করে যাব। পক্ষান্তরে যারা অপশক্তি, সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী, জঙ্গি তাদের জন্য র্যাব হবে আতঙ্কের প্রতীক। এই হলো র্যাবের মূলমন্ত্র। আমরা চাই, দেশের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে র্যাব সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে।’
এ সময় পাহাড়ে অভিযান সম্পর্কে র্যাবের ডিজি এম খুরশীদ হোসেন বলেন, ‘বান্দরবানের গহিন পাহাড়ে সন্ত্রাস বিরোধী অভিযান এখনো চলমান রয়েছে। এখনো শেষ হয়নি। অভিযান পুরোপুরি সফলের পর সবকিছু জানিয়ে দেওয়া হবে। জঙ্গিগোষ্ঠী সেখানকার একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের সহযোগিতায় পাহাড়ে গিয়ে সমবেত হয়ে প্রশিক্ষণ নিচ্ছিল। আমরা শনাক্ত করতে পেরেছি। সেই তথ্যের ভিত্তিতে পাহাড়ে অভিযান চালিয়েছি। তারা সেখান থেকে সরে যেতে বাধ্য হয়েছে। অভিযান এখনো পুরোপুরি শেষ হয়নি।’
উল্লেখ্য, জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপ বিভিন্ন সময় গুমের শিকার হওয়া ৭৬ জনের একটি তালিকা গত বছর (২০২১ সাল) বাংলাদেশ সরকারকে দেয়। এ বিষয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় মানবাধিকার পরিষদের গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপে আলোচনা হয়। সর্বশেষ ১৪ আগস্ট জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাশেলেত ঢাকা সফরের সময় এ তালিকা নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন।
ওয়ার্কিং গ্রুপের দেওয়া তালিকার এই ৭৬ জনের মধ্যে ১০ জনের খোঁজ পাওয়ার কথা জানিয়েছে সরকার। বাকি ৫৬ জন ‘পলাতক’ বা নিখোঁজ। যদিও সরকার শুরু থেকেই গুমের ঘটনাগুলো অস্বীকার করে আসছে।
র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র যে (গুমের) ৭৬ জনের তালিকা দিয়েছিল, আমরা সবগুলোর একদম পারফেক্ট জবাব দিয়েছি। এটা আমরা প্রমাণ করে দিয়েছি, তারা যে নামগুলো দিয়েছে তার সবগুলো সঠিক না। তো আমাদের পক্ষ থেকে যা যা সম্ভব আমরা সব দিয়েছি। এখন এটা নিয়ে তারা দেখছে, আমরাও আমাদের ল ফার্ম নিয়োগ করেছি। তাদের যে বিষয়গুলো নিয়ে প্রশ্ন ছিল, আমরা সবগুলোর জবাব জমা দিয়েছি। তবে এরপর তারা আর আমাদের কিছুই জানায়নি।’
আজ সোমবার দুপুরে সিলেটে র্যাব-৯–এর সদর দপ্তরে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে র্যাব মহাপরিচালক এসব কথা বলেন।
খুরশীদ হোসেন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া নিষেধাজ্ঞায় র্যাবে যেসব সংস্কারের কথা বলা হয়েছে, সে দায়িত্ব সরকারের। যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে সব অভিযোগের জবাব দেওয়া হয়েছে। সরকার বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে। সংস্থার কেউ আইনবিরোধী কাজ করলে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
নির্বাচন কেন্দ্রিক অস্থিরতার বিষয়ে র্যাব মহাপরিচালক বলেন, ‘র্যাবের স্লোগানই হচ্ছে—বাংলাদেশ আমার অহংকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই বলেছি—র্যাব হবে এ দেশের মানুষের নিরাপত্তা, আস্থা ও ভালোবাসার প্রতীক। আমরা সেই মনোভাব নিয়ে কাজ করে যাব। পক্ষান্তরে যারা অপশক্তি, সন্ত্রাসী, মাদক ব্যবসায়ী, জঙ্গি তাদের জন্য র্যাব হবে আতঙ্কের প্রতীক। এই হলো র্যাবের মূলমন্ত্র। আমরা চাই, দেশের উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার স্বার্থে র্যাব সর্বদা প্রস্তুত রয়েছে।’
এ সময় পাহাড়ে অভিযান সম্পর্কে র্যাবের ডিজি এম খুরশীদ হোসেন বলেন, ‘বান্দরবানের গহিন পাহাড়ে সন্ত্রাস বিরোধী অভিযান এখনো চলমান রয়েছে। এখনো শেষ হয়নি। অভিযান পুরোপুরি সফলের পর সবকিছু জানিয়ে দেওয়া হবে। জঙ্গিগোষ্ঠী সেখানকার একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের সহযোগিতায় পাহাড়ে গিয়ে সমবেত হয়ে প্রশিক্ষণ নিচ্ছিল। আমরা শনাক্ত করতে পেরেছি। সেই তথ্যের ভিত্তিতে পাহাড়ে অভিযান চালিয়েছি। তারা সেখান থেকে সরে যেতে বাধ্য হয়েছে। অভিযান এখনো পুরোপুরি শেষ হয়নি।’
উল্লেখ্য, জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপ বিভিন্ন সময় গুমের শিকার হওয়া ৭৬ জনের একটি তালিকা গত বছর (২০২১ সাল) বাংলাদেশ সরকারকে দেয়। এ বিষয়ে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় মানবাধিকার পরিষদের গুমবিষয়ক ওয়ার্কিং গ্রুপে আলোচনা হয়। সর্বশেষ ১৪ আগস্ট জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাশেলেত ঢাকা সফরের সময় এ তালিকা নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন।
ওয়ার্কিং গ্রুপের দেওয়া তালিকার এই ৭৬ জনের মধ্যে ১০ জনের খোঁজ পাওয়ার কথা জানিয়েছে সরকার। বাকি ৫৬ জন ‘পলাতক’ বা নিখোঁজ। যদিও সরকার শুরু থেকেই গুমের ঘটনাগুলো অস্বীকার করে আসছে।
মুলাদীতে টাকা-স্বর্ণালংকারসহ প্রবাসীর স্ত্রীকে ভাগিয়ে নিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় আজ বৃহস্পতিবার মুলাদী থানায় চারজনের বিরুদ্ধে মামলা এবং বিয়ের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ভুক্তভোগী।
৫ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার মিরপুরে একটি লাশবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বুধবার (২৫ জুন) দিবাগত রাত ২টার দিকে উপজেলার ছাতিয়ান ইউনিয়নের কালিতলা-দুর্গাপুর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় ডাকাতেরা অ্যাম্বুলেন্সে থাকা স্বজনদের নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে যায়। এমনকি স্বর্ণালংকারের খোঁজে লাশটিতে তল্লাশি
১৫ মিনিট আগেরোল নম্বর ভুলের কারণে প্রবেশপত্র না পাওয়ায় এ বছর এইচএসসি পরীক্ষা দিতে পারেনি ইয়াসির আরাফাত ও সাজ্জাদ হোসেন নামের উত্তরা হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই ছাত্র। এ ঘটনায় কলেজের শ্রেণিশিক্ষক আমিনুর রহমানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে গঠন করা হয়েছে তদন্ত কমিটি।
২২ মিনিট আগেএসআই সুকান্ত কুমার দাসকে আদালতের নির্দেশে চুয়াডাঙ্গা জেলা কারাগারে নেওয়া হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার এসআই (নিরস্ত্র) মিজানুর রহমান চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিমূলে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করেন। বেলা ৩টায় তাঁকে আদালতে তোলা হয়। সুকান্ত দাসের ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের...
৩০ মিনিট আগে