নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও সিলেট
দেশের সবচেয়ে পুরোনো গ্যাসক্ষেত্র সিলেটের হরিপুরের ১০ নম্বর কূপে নতুন করে গ্যাস পাওয়ার কথা জানিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। কূপটিতে পাওয়া গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ৫০ বিলিয়ন ঘনফুট।
হরিপুরের গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রতিদিন ১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা যাবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। আজ রোববার নসরুল হামিদ সচিবালয়ের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপটি পুনঃখননের পর আমরা নতুন গ্যাসের সন্ধান পেয়েছি। এখানে গ্যাসের চাপ খুবই বেশি যা প্রায় ৩৪০০ পিএসআই (গ্যাসের চাপ মাপার একক)। সিলেট গ্যাস ক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপ থেকে আমরা প্রায় ১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস প্রতিদিন পেতে যাচ্ছি।’
সঞ্চালন লাইন না থাকায় গ্যাস পাওয়া গেলেও এখনই গ্যাস জাতীয় গ্রিডে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে নসরুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ কূপের গ্যাস সিস্টেমে (গ্রিডে) আনতে আমাদের উচ্চ চাপ সম্পন্ন লাইন বসাতে হবে। এটা করতে ৭ মাস সময় লাগবে।’
সিলেট গ্যাস ফিল্ড লিমিটেডের (এসজিএফএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘এখানে গ্যাসের যে চাপ আছে তাতে ধারণা করা হচ্ছে সর্বনিম্ন ৪৪ বা সর্বোচ্চ ১০৬ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুতের সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ৬ মাসের মধ্যে কূপটি থেকে প্রতিদিন ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট হারে গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।’
হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রটি রক্ষণাবেক্ষণ করে সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেড (এসজিএফএল)। গত জুনে ১০ নম্বর কূপটিতে খনন কাজ শুরু করে চীনা কোম্পানি সিনোপেক। এই কূপ খননে ব্যয় হয়েছে ১৪৯ কোটি টাকা।
২০২৫ সালের মধ্যে নতুন পুরোনো মিলিয়ে ৪৬টি কূপ খননের অংশ হিসেবে এই গ্যাস কূপ খনন করা হয়। এই ৪৬টি গ্যাস কূপ থেকে প্রায় ৬০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার প্রত্যাশা করছে পেট্রোবাংলা।
১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে প্রথম গ্যাসের সন্ধান পাওয়া যায়। এরপর আবিষ্কার হতে থাকে একের পর এক গ্যাসক্ষেত্র। দেশের বর্তমানে গ্যাসক্ষেত্র সংখ্যা হচ্ছে ২৯ টি। তার মধ্যে এসজিএফএল নিয়ন্ত্রণে আছে ৫টি গ্যাসক্ষেত্র। এই গ্যাসক্ষেত্রগুলো হচ্ছে হরিপুর গ্যাসফিল্ড, রশিদপুর গ্যাসফিল্ড, ছাতক গ্যাসফিল্ড, কৈলাশটিলা গ্যাসফিল্ড ও বিয়ানীবাজার গ্যাসফিল্ড।
দেশের সবচেয়ে পুরোনো গ্যাসক্ষেত্র সিলেটের হরিপুরের ১০ নম্বর কূপে নতুন করে গ্যাস পাওয়ার কথা জানিয়েছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। কূপটিতে পাওয়া গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ৫০ বিলিয়ন ঘনফুট।
হরিপুরের গ্যাসক্ষেত্র থেকে প্রতিদিন ১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা যাবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। আজ রোববার নসরুল হামিদ সচিবালয়ের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান।
নসরুল হামিদ বলেন, ‘হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপটি পুনঃখননের পর আমরা নতুন গ্যাসের সন্ধান পেয়েছি। এখানে গ্যাসের চাপ খুবই বেশি যা প্রায় ৩৪০০ পিএসআই (গ্যাসের চাপ মাপার একক)। সিলেট গ্যাস ক্ষেত্রের ১০ নম্বর কূপ থেকে আমরা প্রায় ১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস প্রতিদিন পেতে যাচ্ছি।’
সঞ্চালন লাইন না থাকায় গ্যাস পাওয়া গেলেও এখনই গ্যাস জাতীয় গ্রিডে দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না।
এ ব্যাপারে নসরুল হামিদ সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ কূপের গ্যাস সিস্টেমে (গ্রিডে) আনতে আমাদের উচ্চ চাপ সম্পন্ন লাইন বসাতে হবে। এটা করতে ৭ মাস সময় লাগবে।’
সিলেট গ্যাস ফিল্ড লিমিটেডের (এসজিএফএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘এখানে গ্যাসের যে চাপ আছে তাতে ধারণা করা হচ্ছে সর্বনিম্ন ৪৪ বা সর্বোচ্চ ১০৬ বিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস মজুতের সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ৬ মাসের মধ্যে কূপটি থেকে প্রতিদিন ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট হারে গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।’
হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রটি রক্ষণাবেক্ষণ করে সিলেট গ্যাস ফিল্ডস লিমিটেড (এসজিএফএল)। গত জুনে ১০ নম্বর কূপটিতে খনন কাজ শুরু করে চীনা কোম্পানি সিনোপেক। এই কূপ খননে ব্যয় হয়েছে ১৪৯ কোটি টাকা।
২০২৫ সালের মধ্যে নতুন পুরোনো মিলিয়ে ৪৬টি কূপ খননের অংশ হিসেবে এই গ্যাস কূপ খনন করা হয়। এই ৪৬টি গ্যাস কূপ থেকে প্রায় ৬০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়ার প্রত্যাশা করছে পেট্রোবাংলা।
১৯৫৫ সালে সিলেটের হরিপুরে প্রথম গ্যাসের সন্ধান পাওয়া যায়। এরপর আবিষ্কার হতে থাকে একের পর এক গ্যাসক্ষেত্র। দেশের বর্তমানে গ্যাসক্ষেত্র সংখ্যা হচ্ছে ২৯ টি। তার মধ্যে এসজিএফএল নিয়ন্ত্রণে আছে ৫টি গ্যাসক্ষেত্র। এই গ্যাসক্ষেত্রগুলো হচ্ছে হরিপুর গ্যাসফিল্ড, রশিদপুর গ্যাসফিল্ড, ছাতক গ্যাসফিল্ড, কৈলাশটিলা গ্যাসফিল্ড ও বিয়ানীবাজার গ্যাসফিল্ড।
চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৪ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটঙ্গীতে প্রথম ধাপের বিশ্ব ইজতেমায় ইয়াকুব আলী (৬০) নামের আরেক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ইজতেমা ময়দানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে গভীর রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। ইয়াকুব আলী হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রাধবপুর গ্রামের নওয়াব উল্লাহ ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আদাবরে গত বৃহস্পতিবার দিনদুপুরে ছিনতাইকারীদের চাপাতির কোপে সুমন শেখ (২৬) নামে এক যুবকের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাঁর কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। ভুক্তভোগী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
১ ঘণ্টা আগে