নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু নিয়ে আওয়ামী লীগের এত বাহবা পাওয়ার কিছু নেই। যমুনা সেতু উদ্বোধনের দিন পদ্মা সেতু নির্মাণের কথা জানিয়েছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তাই পদ্মা সেতু নিয়ে এত কিছু করার দরকার নেই।’
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় সিলেটের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে কেন্দ্রীয় যুবদলের ত্রাণ বিতরণ শেষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিনা ভোটে যারা ক্ষমতায় আসে তারাই একমাত্র দুর্যোগের সময় উৎসব করতে পারে। সারা দেশ যখন বন্যায় বিপর্যস্ত তখন আওয়ামী লীগ একটি সেতু উদ্বোধন করতে উৎসবে মেতেছে। নাচার জন্য ৩ কোটি টাকা দিয়ে ভারত থেকে নর্তকী আনা হয়েছে। ৯ কোটি টাকা খরচ করে টয়লেট নির্মাণ করেছে। অথচ সিলেটের মানুষ আজ ভয়াবহ বিপদের সম্মুখীন। তাঁদের দুর্দিনে আওয়ামী লীগ উৎসব করছে।’
বানভাসি মানুষের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে মাত্র ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার নিন্দা জানিয়ে এ বিএনপি নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী সিলেটকে নিয়ে ঠাট্টা করেছেন। বন্যা দুর্গত লাখ লাখ মানুষের জন্য সিলেটে মাত্র ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। যা জনপ্রতি দেড় টাকা করে পড়েছে। অথচ পদ্মা সেতু উদ্বোধনের জন্য ৯ কোটি টাকা দিয়ে টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে। এর চেয়ে নিন্দনীয় আর কী হতে পারে!’
সিলেটের জন্য প্রধানমন্ত্রী যা দিয়েছেন শুধু যুবদলই তার অর্ধেক দিয়েছে দাবি করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আজ ১৫ লাখ টাকার ত্রাণ বিতরণ করেছে (যুবদল)। আগামীকাল আসবে ছাত্রদলের একটি টিম। পরের দিন অন্য আরেকটি টিম আসবে। আর বিএনপি তো শুরু থেকেই মানুষকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দুর্যোগের সময় খালেদা জিয়া দেশ ছেড়ে যাননি। ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে সিলেটের মন্ত্রী আব্দুল মোমেন দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। এই দুর্যোগের সময় তিনি সবার আগে মানুষের পাশে থাকার কথা। অথচ ২০০৪ সালে বিএনপির আমলে বন্যার সময় প্রয়াত অর্থমন্ত্রী (এম সাইফুর রহমান) সিলেটের জন্য তাৎক্ষণিক ১০ হাজার টন চাল বরাদ্দ দেন। আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীদের নিজ এলাকার প্রতি টান নেই।’
ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টি হবে এটা স্বাভাবিক। এর জন্য সিলেটে বন্যা নয়। আওয়ামী লীগ এক ব্যক্তির মনের খায়েশ পূরণ করতে ইটনা-মিঠামইন হাওরে অপরিকল্পিতভাবে ৩৩ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করায় এ বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। যোগ করেন মির্জা আব্বাস।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আসামে বন্যা হবে এর পূর্বাভাস জেনেও সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। সরকারের গাফিলতির কারণে সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যা দেখা দিয়েছে। কৃত্রিমভাবে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি করায় এর দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন— যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সাধারণ সম্পাদক মুনায়েম মুন্না, সিনিয়র সহসভাপতি মামুন হাসান, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, যুগ্ম সম্পাদক গোলাম মওলা শাহীন, দপ্তর সম্পাদক কামরুজ্জামান দুলাল, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম, সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ, সিলেট জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মোমিনুল ইসলাম মুমিন, সদস্যসচিব মকসুদ আহমদ, সিলেট মহানগর যুবদলের সভাপতি মুজিবুর রহমান মুজিব সাধারণ সম্পাদক শাহ নেওয়াজ বক্ত চৌধুরী তারেকসহ যুবদলের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘পদ্মা সেতু নিয়ে আওয়ামী লীগের এত বাহবা পাওয়ার কিছু নেই। যমুনা সেতু উদ্বোধনের দিন পদ্মা সেতু নির্মাণের কথা জানিয়েছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তাই পদ্মা সেতু নিয়ে এত কিছু করার দরকার নেই।’
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় সিলেটের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে কেন্দ্রীয় যুবদলের ত্রাণ বিতরণ শেষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বিনা ভোটে যারা ক্ষমতায় আসে তারাই একমাত্র দুর্যোগের সময় উৎসব করতে পারে। সারা দেশ যখন বন্যায় বিপর্যস্ত তখন আওয়ামী লীগ একটি সেতু উদ্বোধন করতে উৎসবে মেতেছে। নাচার জন্য ৩ কোটি টাকা দিয়ে ভারত থেকে নর্তকী আনা হয়েছে। ৯ কোটি টাকা খরচ করে টয়লেট নির্মাণ করেছে। অথচ সিলেটের মানুষ আজ ভয়াবহ বিপদের সম্মুখীন। তাঁদের দুর্দিনে আওয়ামী লীগ উৎসব করছে।’
বানভাসি মানুষের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে মাত্র ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়ার নিন্দা জানিয়ে এ বিএনপি নেতা বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী সিলেটকে নিয়ে ঠাট্টা করেছেন। বন্যা দুর্গত লাখ লাখ মানুষের জন্য সিলেটে মাত্র ৩০ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। যা জনপ্রতি দেড় টাকা করে পড়েছে। অথচ পদ্মা সেতু উদ্বোধনের জন্য ৯ কোটি টাকা দিয়ে টয়লেট নির্মাণ করা হয়েছে। এর চেয়ে নিন্দনীয় আর কী হতে পারে!’
সিলেটের জন্য প্রধানমন্ত্রী যা দিয়েছেন শুধু যুবদলই তার অর্ধেক দিয়েছে দাবি করে মির্জা আব্বাস বলেন, ‘আজ ১৫ লাখ টাকার ত্রাণ বিতরণ করেছে (যুবদল)। আগামীকাল আসবে ছাত্রদলের একটি টিম। পরের দিন অন্য আরেকটি টিম আসবে। আর বিএনপি তো শুরু থেকেই মানুষকে সহযোগিতা করে যাচ্ছে।’
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘দুর্যোগের সময় খালেদা জিয়া দেশ ছেড়ে যাননি। ভয়াবহ অবস্থার মধ্যে সিলেটের মন্ত্রী আব্দুল মোমেন দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। এই দুর্যোগের সময় তিনি সবার আগে মানুষের পাশে থাকার কথা। অথচ ২০০৪ সালে বিএনপির আমলে বন্যার সময় প্রয়াত অর্থমন্ত্রী (এম সাইফুর রহমান) সিলেটের জন্য তাৎক্ষণিক ১০ হাজার টন চাল বরাদ্দ দেন। আওয়ামী লীগের এমপি-মন্ত্রীদের নিজ এলাকার প্রতি টান নেই।’
ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টি হবে এটা স্বাভাবিক। এর জন্য সিলেটে বন্যা নয়। আওয়ামী লীগ এক ব্যক্তির মনের খায়েশ পূরণ করতে ইটনা-মিঠামইন হাওরে অপরিকল্পিতভাবে ৩৩ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ করায় এ বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। যোগ করেন মির্জা আব্বাস।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘আসামে বন্যা হবে এর পূর্বাভাস জেনেও সরকার কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। সরকারের গাফিলতির কারণে সিলেটসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যা দেখা দিয়েছে। কৃত্রিমভাবে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি করায় এর দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন— যুবদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সাধারণ সম্পাদক মুনায়েম মুন্না, সিনিয়র সহসভাপতি মামুন হাসান, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক শফিকুল ইসলাম মিল্টন, যুগ্ম সম্পাদক গোলাম মওলা শাহীন, দপ্তর সম্পাদক কামরুজ্জামান দুলাল, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম, সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ, সিলেট জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মোমিনুল ইসলাম মুমিন, সদস্যসচিব মকসুদ আহমদ, সিলেট মহানগর যুবদলের সভাপতি মুজিবুর রহমান মুজিব সাধারণ সম্পাদক শাহ নেওয়াজ বক্ত চৌধুরী তারেকসহ যুবদলের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন রাবি শাখার সমন্বয়ক সালাহউদ্দিন আম্মার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আন্দোলনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কেউ যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়োগ পান, তাহলে তাঁর বিষয়টি বিশেষভাবে খতিয়ে দেখতে হবে। তাঁকে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে কি না, সেটি দেখতে হবে। এত তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দিতে হবে কেন?’
৪ মিনিট আগেমো. মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্তের মাধ্যমে দোষী সাব্যস্ত না হওয়া পর্যন্ত বেতন-ভাতাদি পেলেও বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যানবাহন, টেলিফোন, মোবাইল ফোন ও সংবাদপত্রসংক্রান্ত কোনো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন না।
৭ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় সড়ক দুর্ঘটনায় এক সেনাসদস্য নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের উত্তরার আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেবগুড়ায় প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে এক যুবক নিহত এবং আরও একজন গুরুতর আহত হয়েছেন। আজ সোমবার রাত ৮টার দিকে শহরের মালতীনগর খন্দকারপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। বনানী পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলে এলাহী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২০ মিনিট আগে