গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ের জুমপাড়ে গ্রাম প্রতিরক্ষা বেড়িবাঁধ রক্ষায় বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা করেছে এলাকাবাসী। আজ শুক্রবার বাদ জুমা স্থানীয় ছাত্র-জনতা ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে জাফলং বাজার থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে কান্দুবস্তিসংলগ্ন জুমপাড়ে গ্রাম প্রতিরক্ষা বাঁধে গিয়ে শেষ হয়।
পরে প্রতিবাদ সভায় বক্তারা বলেন, জাফলংয়ের জুমপাড়ে অবস্থিত গ্রাম প্রতিরক্ষা বেড়িবাঁধের দুই পাশে যন্ত্র দানব এক্সকাভেটর দিয়ে পাথর উত্তোলন করার ফলে আসন্ন বর্ষায় নদীর পানির স্রোতে এই বাঁধ ভেঙে যাওয়ার শংকা রয়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, একাধিক গ্রাম রক্ষার এই বাঁধটি বন্যার পানিতে ভেঙে গেলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ১০টিরও অধিক গ্রাম, স্কুল, কলেজ, বাজার, মসজিদ, মাদ্রাসাসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন স্থাপনা। স্থানীয় প্রশাসনের ব্যর্থতায় বেড়িবাঁধের দুই পাশ থেকে পাথর উত্তোলন করায় গুটি কয়েকজনের সুবিধা হলেও বৃহৎ এলাকাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এসব বন্ধ না করলে ছাত্রসমাজ আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে জাফলং জুমপাড় বাঁধ রক্ষায় চার দফা দাবি পেশ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সিলেট জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক পারভেজ মোশাররফ। দাবিগুলো হলো, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বেড়িবাঁধের চার পাশের বিশাল গর্তগুলো ভরাট করতে হবে। জাফলংয়ের আবাসিক গ্রাম ও ফসলি জমিকে ক্ষতবিক্ষত করে যে পাথর কোয়ারির মাধ্যমে ধ্বংসযজ্ঞ চলছে তা বন্ধ করতে হবে। জাফলং জুমপাড় বেড়িবাঁধের আশপাশে কখনো কোনো এক্সকাভেটর, বোমা মেশিন আশপাশে রাখা যাবে না এবং ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এসব যন্ত্রপাতি অপসারণ করতে হবে।
জাফলং পর্যটন কেন্দ্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে এবং ছাত্রনেতা নাদিম মাহমুদের সঞ্চালনায় এ সভা হয়। এতে বক্তব্য দেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার খায়রুল ইসলাম, স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ফখরুল ইসলাম, সিলেট জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সিলেট জেলা শাখার সদস্য আজমল হোসাইন, সিলেট জেলা শ্রমিক অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব ফখরুল ইসলাম, কান্দুবস্তি গ্রামের রহিম উদ্দিন প্রমুখ।
সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ের জুমপাড়ে গ্রাম প্রতিরক্ষা বেড়িবাঁধ রক্ষায় বিক্ষোভ মিছিল ও পথসভা করেছে এলাকাবাসী। আজ শুক্রবার বাদ জুমা স্থানীয় ছাত্র-জনতা ও এলাকাবাসীর উদ্যোগে জাফলং বাজার থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি শুরু হয়ে কান্দুবস্তিসংলগ্ন জুমপাড়ে গ্রাম প্রতিরক্ষা বাঁধে গিয়ে শেষ হয়।
পরে প্রতিবাদ সভায় বক্তারা বলেন, জাফলংয়ের জুমপাড়ে অবস্থিত গ্রাম প্রতিরক্ষা বেড়িবাঁধের দুই পাশে যন্ত্র দানব এক্সকাভেটর দিয়ে পাথর উত্তোলন করার ফলে আসন্ন বর্ষায় নদীর পানির স্রোতে এই বাঁধ ভেঙে যাওয়ার শংকা রয়েছে।
বক্তারা আরও বলেন, একাধিক গ্রাম রক্ষার এই বাঁধটি বন্যার পানিতে ভেঙে গেলে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ১০টিরও অধিক গ্রাম, স্কুল, কলেজ, বাজার, মসজিদ, মাদ্রাসাসহ সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন স্থাপনা। স্থানীয় প্রশাসনের ব্যর্থতায় বেড়িবাঁধের দুই পাশ থেকে পাথর উত্তোলন করায় গুটি কয়েকজনের সুবিধা হলেও বৃহৎ এলাকাকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। এসব বন্ধ না করলে ছাত্রসমাজ আরও কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে জাফলং জুমপাড় বাঁধ রক্ষায় চার দফা দাবি পেশ করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সিলেট জেলা শাখার যুগ্ম আহ্বায়ক পারভেজ মোশাররফ। দাবিগুলো হলো, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বেড়িবাঁধের চার পাশের বিশাল গর্তগুলো ভরাট করতে হবে। জাফলংয়ের আবাসিক গ্রাম ও ফসলি জমিকে ক্ষতবিক্ষত করে যে পাথর কোয়ারির মাধ্যমে ধ্বংসযজ্ঞ চলছে তা বন্ধ করতে হবে। জাফলং জুমপাড় বেড়িবাঁধের আশপাশে কখনো কোনো এক্সকাভেটর, বোমা মেশিন আশপাশে রাখা যাবে না এবং ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এসব যন্ত্রপাতি অপসারণ করতে হবে।
জাফলং পর্যটন কেন্দ্র ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে এবং ছাত্রনেতা নাদিম মাহমুদের সঞ্চালনায় এ সভা হয়। এতে বক্তব্য দেন উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার খায়রুল ইসলাম, স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. ফখরুল ইসলাম, সিলেট জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমদ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সিলেট জেলা শাখার সদস্য আজমল হোসাইন, সিলেট জেলা শ্রমিক অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব ফখরুল ইসলাম, কান্দুবস্তি গ্রামের রহিম উদ্দিন প্রমুখ।
সোমবার সকালে হঠাৎ পাবেল নৌকা থেকে পড়ে নদীতে নিখোঁজ হন। পরে স্থানীয় লোকজন অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে গোয়াইনঘাট থানার পুলিশ ও জৈন্তাপুর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা নিখোঁজ ব্যক্তির সন্ধানে উদ্ধার তৎপরতা চালান।
৭ মিনিট আগেনাটোরের লালপুরে নিজ শয়নকক্ষে স্ত্রীর আর বাড়ির অদূরে তামাক পোড়ানো ঘরে স্বামীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগেসোমবার (১ জুন) ঢাকাইয়া কলোনির ১৪টি পরিবারের ৫০ জন সদস্য কাপ্তাই উচ্চবিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছেন বলে জানিয়েছেন কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী আবদুল লতিফ। আশ্রয় নেওয়া পরিবারগুলোকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করা হয়েছে।
৩১ মিনিট আগেটানা বৃষ্টিতে জেলার বিভিন্ন স্থানে ছোট আকারে পাহাড় ধস ও সড়ক ধসের ঘটনা ঘটে। কিছু এলাকায় সড়কের ওপর ধসের কারণে সাময়িকভাবে যান চলাচল বন্ধ হলেও সড়ক বিভাগ দ্রুত মাটি সরিয়ে চলাচল স্বাভাবিক করে। তবে কাউখালী ও জুরাছড়ি উপজেলায় দুটি সড়ক সম্পূর্ণ ধসে পড়ায় সেখানে এখনো যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
৪১ মিনিট আগে