মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে কোদাল-টুকরি নিয়ে সকালবেলায় জড়ো হন ১৫–২০ জন দিনমজুর। কেউ এসে কাজ দিলে মেলে রোজগার, না হলে খালি হাতে ফিরতে হয় বাড়িতে।
রোববার (১৩ জুলাই) সকালে শহরের একটি পেট্রলপাম্পসংলগ্ন মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, সকাল ৬টা থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা শ্রমজীবী মানুষ কাজের আশায় বসে আছেন। কেউ মাটি কাটার জন্য, কেউ টিন তুলতে, আবার কেউ টুকরি বয়ে নেওয়ার কাজে।
তাঁদের অনেকে মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসিন্দা। বেশির ভাগই বহু বছর ধরে শ্রীমঙ্গলে বসবাস করছেন এবং ছোটবেলা থেকেই এই পেশায় জড়িত। দিনমজুর সাজিদ মিয়া বলেন, ‘দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে এই কাজ করছি। প্রতিদিন ভাগ্যের ওপর নির্ভর করে চলে দিন। যেদিন কাজ মেলে, সেদিন সংসার চলে; না হলে ঋণ করে চালাতে হয়।’
আরেকজন দিনমজুর আবদুস শহীদ বলেন, ‘আগে কাজ বেশি পাওয়া যেত। এখন আধুনিক যন্ত্র ব্যবহারের কারণে আমাদের প্রয়োজনই কমে গেছে। আগের মতো কেউ নিতে চায় না।’
কাজের সরঞ্জাম নিয়ে অপেক্ষায় থাকা ছয়-সাত জনের একটি দলের নেতৃত্বে থাকা রেনু মিয়া বলেন, ‘কাজ পেলে জনপ্রতি ৫০০-৬০০ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। এই টাকা দিয়েই চলে সংসার। পরিবার থাকে গ্রামে, মাসে কাজ কম হলে সেখানেও টাকা পাঠাতে হয়। অনেক সময় ধার করতে হয়। সরকারের পক্ষ থেকে তো কোনো সহায়তা আমরা পাই না।’
শ্রমিকেরা বলছেন, আগে যেখানে ১০ জন লাগত, এখন সেখানে একটি এক্সকাভেটর বা মেশিন সব কাজ করে নিচ্ছে। ফলে যন্ত্রের সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরে বহু শ্রমিক বেকার দিন কাটাচ্ছেন। সপ্তাহে দু-তিন দিন কাজ পেলেও বাকি সময় বসেই থাকতে হয়।
শ্রমজীবী এসব মানুষের ভাষ্য, শহরে অস্থায়ীভাবে কাজ করা এসব ভাসমান দিনমজুরদের জন্য সরকারি কোনো সহায়তা নেই। বর্ষা, রোদ, ঠান্ডা উপেক্ষা করে প্রতিদিন অপেক্ষা করেন তাঁরা। তবুও অনিশ্চয়তা আর হতাশাই তাঁদের নিয়তি।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে কোদাল-টুকরি নিয়ে সকালবেলায় জড়ো হন ১৫–২০ জন দিনমজুর। কেউ এসে কাজ দিলে মেলে রোজগার, না হলে খালি হাতে ফিরতে হয় বাড়িতে।
রোববার (১৩ জুলাই) সকালে শহরের একটি পেট্রলপাম্পসংলগ্ন মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, সকাল ৬টা থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা শ্রমজীবী মানুষ কাজের আশায় বসে আছেন। কেউ মাটি কাটার জন্য, কেউ টিন তুলতে, আবার কেউ টুকরি বয়ে নেওয়ার কাজে।
তাঁদের অনেকে মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাসিন্দা। বেশির ভাগই বহু বছর ধরে শ্রীমঙ্গলে বসবাস করছেন এবং ছোটবেলা থেকেই এই পেশায় জড়িত। দিনমজুর সাজিদ মিয়া বলেন, ‘দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে এই কাজ করছি। প্রতিদিন ভাগ্যের ওপর নির্ভর করে চলে দিন। যেদিন কাজ মেলে, সেদিন সংসার চলে; না হলে ঋণ করে চালাতে হয়।’
আরেকজন দিনমজুর আবদুস শহীদ বলেন, ‘আগে কাজ বেশি পাওয়া যেত। এখন আধুনিক যন্ত্র ব্যবহারের কারণে আমাদের প্রয়োজনই কমে গেছে। আগের মতো কেউ নিতে চায় না।’
কাজের সরঞ্জাম নিয়ে অপেক্ষায় থাকা ছয়-সাত জনের একটি দলের নেতৃত্বে থাকা রেনু মিয়া বলেন, ‘কাজ পেলে জনপ্রতি ৫০০-৬০০ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়। এই টাকা দিয়েই চলে সংসার। পরিবার থাকে গ্রামে, মাসে কাজ কম হলে সেখানেও টাকা পাঠাতে হয়। অনেক সময় ধার করতে হয়। সরকারের পক্ষ থেকে তো কোনো সহায়তা আমরা পাই না।’
শ্রমিকেরা বলছেন, আগে যেখানে ১০ জন লাগত, এখন সেখানে একটি এক্সকাভেটর বা মেশিন সব কাজ করে নিচ্ছে। ফলে যন্ত্রের সঙ্গে পাল্লা দিতে না পেরে বহু শ্রমিক বেকার দিন কাটাচ্ছেন। সপ্তাহে দু-তিন দিন কাজ পেলেও বাকি সময় বসেই থাকতে হয়।
শ্রমজীবী এসব মানুষের ভাষ্য, শহরে অস্থায়ীভাবে কাজ করা এসব ভাসমান দিনমজুরদের জন্য সরকারি কোনো সহায়তা নেই। বর্ষা, রোদ, ঠান্ডা উপেক্ষা করে প্রতিদিন অপেক্ষা করেন তাঁরা। তবুও অনিশ্চয়তা আর হতাশাই তাঁদের নিয়তি।
ময়মনসিংহ শহরের হরিকিশোর রায়ের ২০০ বছরের পুরোনো স্মৃতিবিজড়িত একটি বাড়ি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। তাঁর নামানুসারেই রাস্তার নামকরণ করা হয়েছিল হরিকিশোর রায় রোড। বাড়িটি ভেঙে নতুন ভবন করার উদ্যোগ নেয় শিশু একাডেমি। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কর্মকর্তারা।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের সম্পত্তি কেন ক্রোক করা হবে না, তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ঋণখেলাপির দায়ে ব্যাংক এশিয়ার করা মামলায় চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত-১-এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন আজ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে (৪৩) বিবস্ত্র করে এলোপাতাড়ি পেটানোর পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে সিমেন্টের ব্লক দিয়ে আঘাত করা হয়। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত নৃশংস নির্যাতন চালাতে থাকেন মাহমুদুল হাসান মহিন, সহযোগী মোহাম্মদ নান্নু কাজীসহ (৩৩) আসামিরা। নান্নু কাজীকে
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর তানোর থানার সামনে থেকে এক যুবককে ধরে প্রেসক্লাবে নিয়ে তল্লাশি করেছেন একদল সাংবাদিক ও স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি। পরে মাদকদ্রব্য রাখার অভিযোগ তুলে তাঁকে পুলিশে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। পুলিশে না দেওয়ার জন্য দাবি করা হয় মোটা অঙ্কের টাকা। দিতে রাজি না হলে ওই যুবককে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ওই যুবক
৩ ঘণ্টা আগে