শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
‘আপস না সংগ্রাম? সংগ্রাম, সংগ্রাম’ স্লোগানে উত্তপ্ত সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) ক্যাম্পাস। গতকাল বৃহস্পতিবার হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে মশাল মিছিল করেছেন। এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দেন তাঁরা।
এদিকে আমরণ অনশনে বসার ৪১ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও অনশনে বহাল রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ শিক্ষার্থী। অনশনরতদের ছয়জন শিক্ষার্থী এরই মধ্যে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত অনশনরতদের মধ্যে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চারজন, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজে একজন এবং মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে একজন ভর্তি রয়েছেন বলে জানা গেছে।
আজ শুক্রবার সকাল পর্যন্ত বাকি শিক্ষার্থীরাও মুমূর্ষু অবস্থায় অনশনরত আছেন। অনশনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাব। এতে যদি আমাদের মৃত্যুও হয়, আমরা এই স্থান থেকে সারব না।’
গতকাল আমরণ অনশনে বসা জান্নাতুন নাইম নিশাত অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করেন সহপাঠীরা। এ সময় ওই শিক্ষার্থী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমরণ অনশন করতে এসেছি। হাসপাতালে কেন যাব? আমি হাসপাতালে যাব না।’ আমি তো বলেই এলাম আমরণ অনশন করতে এসেছি। হাসপাতালে কেন যাব, আন্দোলনে এসেছি না?’ পরে জোর করে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে মেডিকেল টিমের সদস্য মো. নাজমুল হাসান বলেন, এখানে অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা ক্রমশই খারাপের দিকে যাচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থীর অবস্থা গুরুতর। তবে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করছি। তাঁরা ৩০ ঘণ্টার ওপরে কেউ কিছু খাননি। সবাই পানিস্বল্পতায় ভুগছেন।
নাজমুল হাসান বলেন, এখানে যাঁদের অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে, তাঁদের জন্য স্যালাইনসহ ওষুধের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাঁদের এখানেই স্যালাইন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর যদি কোনো জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে তাঁদের জন্য অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এবং ওসমানী মেডিকেল কলেজে বেডের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গতকাল বিকেল ৫টায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে সাত সদস্যের একটি মেডিকেল টিম এসে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসাসহায়তা প্রদান করছে।
‘আপস না সংগ্রাম? সংগ্রাম, সংগ্রাম’ স্লোগানে উত্তপ্ত সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (শাবিপ্রবি) ক্যাম্পাস। গতকাল বৃহস্পতিবার হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থী উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে মশাল মিছিল করেছেন। এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে স্লোগান দেন তাঁরা।
এদিকে আমরণ অনশনে বসার ৪১ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও অনশনে বহাল রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৪ শিক্ষার্থী। অনশনরতদের ছয়জন শিক্ষার্থী এরই মধ্যে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টা পর্যন্ত অনশনরতদের মধ্যে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চারজন, জালালাবাদ রাগীব রাবেয়া মেডিকেল কলেজে একজন এবং মাউন্ট এডোরা হাসপাতালে একজন ভর্তি রয়েছেন বলে জানা গেছে।
আজ শুক্রবার সকাল পর্যন্ত বাকি শিক্ষার্থীরাও মুমূর্ষু অবস্থায় অনশনরত আছেন। অনশনরত এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমরা আমাদের দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত অনশন চালিয়ে যাব। এতে যদি আমাদের মৃত্যুও হয়, আমরা এই স্থান থেকে সারব না।’
গতকাল আমরণ অনশনে বসা জান্নাতুন নাইম নিশাত অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে হাসপাতালে নেওয়ার চেষ্টা করেন সহপাঠীরা। এ সময় ওই শিক্ষার্থী কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘আমরণ অনশন করতে এসেছি। হাসপাতালে কেন যাব? আমি হাসপাতালে যাব না।’ আমি তো বলেই এলাম আমরণ অনশন করতে এসেছি। হাসপাতালে কেন যাব, আন্দোলনে এসেছি না?’ পরে জোর করে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে মেডিকেল টিমের সদস্য মো. নাজমুল হাসান বলেন, এখানে অনশনরত শিক্ষার্থীদের অবস্থা ক্রমশই খারাপের দিকে যাচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থীর অবস্থা গুরুতর। তবে এই সংখ্যা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করছি। তাঁরা ৩০ ঘণ্টার ওপরে কেউ কিছু খাননি। সবাই পানিস্বল্পতায় ভুগছেন।
নাজমুল হাসান বলেন, এখানে যাঁদের অবস্থা খারাপের দিকে যাচ্ছে, তাঁদের জন্য স্যালাইনসহ ওষুধের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তাঁদের এখানেই স্যালাইন দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর যদি কোনো জরুরি অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে তাঁদের জন্য অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এবং ওসমানী মেডিকেল কলেজে বেডের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
উল্লেখ্য, গতকাল বিকেল ৫টায় সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে সাত সদস্যের একটি মেডিকেল টিম এসে শিক্ষার্থীদের চিকিৎসাসহায়তা প্রদান করছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের পুরাতন স্টেডিয়ামে চলছে শিল্পপণ্য ও বাণিজ্য মেলার আয়োজন। মাসব্যাপী মেলাটির জন্য খেলার মাঠ খুঁড়ে বানানো হচ্ছে ইট-সিমেন্টের স্থাপনা। ফলে মেলা শেষে মাঠটি খেলাধুলার অনুপযোগী হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এসব নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন সাবেক ও বর্তমান খোলোয়াড়েরা।
৪ ঘণ্টা আগেনওগাঁর মাঠে এখন শুধু পাকা ধানের সুবাস। নিচু জমিগুলোর ধান কাটা ও মাড়াই শুরু করেছেন কৃষকেরা। এরই মধ্যে সরকারি উদ্যোগে চলতি বোরো মৌসুমের ধান-চাল সংগ্রহ অভিযানও শুরু হয়েছে। তবে নানা ঝক্কি-ঝামেলা ও কম দামের কারণে এবারও সরকারি গুদামে ধান-চাল দিতে আগ্রহী নন কৃষক ও মিলাররা।
৫ ঘণ্টা আগেজলবায়ু পরিবর্তনের ব্যাপক প্রভাব পড়ছে উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরায়। জেলার অধিকাংশ কৃষিজমিতে মিলছে উচ্চ মাত্রায় লবণ। এতে ফসলের উৎপাদন ব্যাপক হারে কমে গেছে। কৃষিজমির পাশাপাশি ভূগর্ভস্থ পানিতেও লবণের উপস্থিতি দিন দিন বাড়ছে। কৃষকেরা বলছেন, অতি মাত্রার লবণের কারণে খেতের অধিকাংশ ধানগাছ শুকিয়ে গেছে।
৫ ঘণ্টা আগেচলমান আন্দোলনের অংশ হিসেবে এবার দেশের সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্ল্যাটফর্ম কারিগরি ছাত্র আন্দোলন। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে এ শাটডাউন কর্মসূচি শুরু হবে। শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত ছয় দফা দাবি না মানা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।
৮ ঘণ্টা আগে