শান্তিগঞ্জ (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ‘হাওরে নতুন ধান ঘরে উঠলেও চালের দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। চালের দাম কমলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ধানের দাম কম পাবেন তারা। তাই ধান-চালের সামঞ্জস্য রেখেই আমাদের চলতে হবে।’ আজ সোমবার বিকেলে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় খাদ্যগুদাম পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, সামনে নির্বাচন, এই মুহূর্তে চালের দামও বাড়াবে না সরকার। দেশে এখন কোনো মানুষ অসুখী নয়। কেউ না খেয়ে নেই। এই সরকারের আমলেই মানুষ ভালো আছে। সব ধরনের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণেও সরকার সচেষ্ট আছে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, হাওরাঞ্চলে ধান-চাল ক্রয়ে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য ঠেকাতে প্রশাসনকে কঠোর থাকতে হবে। ধান-চাল ক্রয়ে কোনো অনিয়ম সহ্য করা হবে না। গত ৩ বছর যাবৎ কোনো ফড়িয়ার মাধ্যমে ধান সংগ্রহ করা হয় না। কৃষকদের নামে ধান সংগ্রহের তালিকা করা হয়। সেখানে সরাসরি কৃষকের কাছে টাকা চলে যায়। এখানে ফড়িয়াদের সুবিধা নেওয়ার সুযোগ নেই। তবে সেদিকে আরও নজর রাখতে হবে।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘আমরা প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ। এবার আগাম বন্যায় কিছু ক্ষতি হলেও গোলায় ধান তুলতে পেরেছেন কৃষকেরা। আরও আগাম জাতের ধান চাষ করে কীভাবে দ্রুত কেটে ঘরে তোলা যায়, সে জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় কাজ করছে। বঙ্গবন্ধু-১০০ ধানের জাত বাজারে আনছে কৃষি বিভাগ। এতে দ্রুত ধান কেটে ঘরে তোলার পাশাপাশি বেশি লাভবান হবেন কৃষকেরা।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোছা. নাজমানারা খানুম, শান্তিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার উজ জামান, ভাইস চেয়ারম্যান প্রভাষক নূর হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান দোলন রানী তালুকদার, জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল বাছিত সুজন, শিমুলবাক ইউনিয়নে চেয়ারম্যান শাহীনুর রহমান শাহীন, খাদ্য কর্মকর্তা ধীরাজ নন্দী প্রমুখ।
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, ‘হাওরে নতুন ধান ঘরে উঠলেও চালের দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই। চালের দাম কমলে কৃষকেরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। ধানের দাম কম পাবেন তারা। তাই ধান-চালের সামঞ্জস্য রেখেই আমাদের চলতে হবে।’ আজ সোমবার বিকেলে সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলায় খাদ্যগুদাম পরিদর্শনে এসে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, সামনে নির্বাচন, এই মুহূর্তে চালের দামও বাড়াবে না সরকার। দেশে এখন কোনো মানুষ অসুখী নয়। কেউ না খেয়ে নেই। এই সরকারের আমলেই মানুষ ভালো আছে। সব ধরনের দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণেও সরকার সচেষ্ট আছে।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, হাওরাঞ্চলে ধান-চাল ক্রয়ে মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য ঠেকাতে প্রশাসনকে কঠোর থাকতে হবে। ধান-চাল ক্রয়ে কোনো অনিয়ম সহ্য করা হবে না। গত ৩ বছর যাবৎ কোনো ফড়িয়ার মাধ্যমে ধান সংগ্রহ করা হয় না। কৃষকদের নামে ধান সংগ্রহের তালিকা করা হয়। সেখানে সরাসরি কৃষকের কাছে টাকা চলে যায়। এখানে ফড়িয়াদের সুবিধা নেওয়ার সুযোগ নেই। তবে সেদিকে আরও নজর রাখতে হবে।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, ‘আমরা প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ। এবার আগাম বন্যায় কিছু ক্ষতি হলেও গোলায় ধান তুলতে পেরেছেন কৃষকেরা। আরও আগাম জাতের ধান চাষ করে কীভাবে দ্রুত কেটে ঘরে তোলা যায়, সে জন্য কৃষি মন্ত্রণালয় কাজ করছে। বঙ্গবন্ধু-১০০ ধানের জাত বাজারে আনছে কৃষি বিভাগ। এতে দ্রুত ধান কেটে ঘরে তোলার পাশাপাশি বেশি লাভবান হবেন কৃষকেরা।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোছা. নাজমানারা খানুম, শান্তিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আনোয়ার উজ জামান, ভাইস চেয়ারম্যান প্রভাষক নূর হোসেন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান দোলন রানী তালুকদার, জয়কলস ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল বাছিত সুজন, শিমুলবাক ইউনিয়নে চেয়ারম্যান শাহীনুর রহমান শাহীন, খাদ্য কর্মকর্তা ধীরাজ নন্দী প্রমুখ।
সুনামগঞ্জে রোপা আমন ধান লাগানোর কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এ বছর আমনের বীজতলা প্রস্তুত এবং রোপণে কৃষকদের তেমন কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি। নেই কোন রোগ-বালাইয়ের আক্রমণ। মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টি বা বন্যার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হওয়ায় ভালো ফলনের আশা করছেন স্থানীয় কৃষক এবং কৃষি অধিদপ্তর।
১৪ মিনিট আগেস্থানীয়রা জানান, বাড়ির পাশে বিক্রির জন্য গ্যাস সিলিন্ডারগুলো রাখা ছিল। এগুলো মূলত গৃহস্থালি ও থ্রি-হুইলার চালকদের কাছে বিক্রি করা হতো। বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে হঠাৎ করেই একটি গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয় এবং দ্রুত আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
৪০ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার বেগুনবাড়ি ইউনিয়নের পূর্ব বেগুনবাড়ি নতুনপাড়া গ্রামের রামদাড়া নদীর ওপর নির্মিত প্রায় চার দশকের পুরোনো একটি সেতু এখন এলাকাবাসীর আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই সেতুটি নড়বড়ে হয়ে পড়ায় প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে হাজারো মানুষ।
১ ঘণ্টা আগেসকাল সাড়ে ৭টা। সিরাজগঞ্জের বেলকুচি পৌরসভার সামনের আঞ্চলিক সড়ক ধীরে ধীরে ভরে উঠতে থাকে ধান ও সরিষার বস্তায়। আশপাশের চরাঞ্চল থেকে আসা কৃষকেরা নৌকা বা ভ্যানগাড়িতে করে ধান নামাতে থাকেন আর ব্যাপারীরা দরদামে ব্যস্ত। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে রাস্তাটি পরিণত হয় বড়সড় হাটে। কেনাবেচা চলে দুপুর পর্যন্ত।
৮ ঘণ্টা আগে