শিপুল ইসলাম, রংপুর
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় এসএসসি ও দাখিলের ব্যবহারিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকা আদায় যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিবছরের মতো এবারও শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার তারাগঞ্জ ও/এ সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪৪৩, তারাগঞ্জ ও/এ বালিকা স্কুল ও কলেজ কেন্দ্রে ৪৩৬ এবং তারাগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ১৮৫ জন এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। গত ১৬ মার্চ এসব কেন্দ্রে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হয়। শেষ হবে আজ ২০ মার্চ।
গত সোমবার তারাগঞ্জ ও/এ সরকারি উচ্চবিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, বিজ্ঞান বিভাগের পদার্থ ও জীববিজ্ঞান এবং মানবিক বিভাগের কৃষি শিক্ষা বিষয়ের ওপর ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। সেখানে কথা হলে অন্তত ১০ জন শিক্ষার্থী জানায়, প্রতি বিষয়ে ২০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। যারা টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে, তাদের নম্বর কম, ফেল করিয়ে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে। অনেকে বন্ধুদের কাছে ধারদেনা করে দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকের কাছে ২০০ টাকা করে জমা দিচ্ছে।
ওই কেন্দ্রের দায়িত্বরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সহকারী এক শিক্ষক বলেন, ‘ভাই, টাকা আমরাও বাচ্চাদের কাছ থেকে নিতে চাই না। অনেক বিষয় থাকে, তাই বাধ্য হয়ে নিতে হয়।’
জানতে চাইলে তারাগঞ্জ ও/এ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব মুসা সরকার মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি শিক্ষার্থীদের কাছে টাকা না নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছি। যে টাকা নেবে, তাকেই এর দায় নিতে হবে। আমরা কোনো টাকার ভাগ নেই না।’
এ ছাড়া তারাগঞ্জ ও/এ বালিকা স্কুল ও কলেজ ও তারাগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রেও একই অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ দুই কেন্দ্রে অন্তত ১৫ জন শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রেহানা ইয়াসমিন বলেন, ‘পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষায় টাকা আদায় সম্পূর্ণ অবৈধ। এখন পর্যন্ত এমন অভিযোগ কেউ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলায় এসএসসি ও দাখিলের ব্যবহারিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অবৈধভাবে টাকা আদায় যেন নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। প্রতিবছরের মতো এবারও শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় ফেল করিয়ে দেওয়ার ভয়ভীতি দেখিয়ে টাকা আদায়ের অভিযোগ উঠেছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার তারাগঞ্জ ও/এ সরকারি উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে ৪৪৩, তারাগঞ্জ ও/এ বালিকা স্কুল ও কলেজ কেন্দ্রে ৪৩৬ এবং তারাগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে ১৮৫ জন এসএসসি ও দাখিল পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। গত ১৬ মার্চ এসব কেন্দ্রে ব্যবহারিক পরীক্ষা শুরু হয়। শেষ হবে আজ ২০ মার্চ।
গত সোমবার তারাগঞ্জ ও/এ সরকারি উচ্চবিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, বিজ্ঞান বিভাগের পদার্থ ও জীববিজ্ঞান এবং মানবিক বিভাগের কৃষি শিক্ষা বিষয়ের ওপর ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে। সেখানে কথা হলে অন্তত ১০ জন শিক্ষার্থী জানায়, প্রতি বিষয়ে ২০০ টাকা আদায় করা হচ্ছে। যারা টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে, তাদের নম্বর কম, ফেল করিয়ে দেওয়ার হুমকিও দেওয়া হচ্ছে। অনেকে বন্ধুদের কাছে ধারদেনা করে দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকের কাছে ২০০ টাকা করে জমা দিচ্ছে।
ওই কেন্দ্রের দায়িত্বরত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সহকারী এক শিক্ষক বলেন, ‘ভাই, টাকা আমরাও বাচ্চাদের কাছ থেকে নিতে চাই না। অনেক বিষয় থাকে, তাই বাধ্য হয়ে নিতে হয়।’
জানতে চাইলে তারাগঞ্জ ও/এ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রের কেন্দ্র সচিব মুসা সরকার মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি শিক্ষার্থীদের কাছে টাকা না নেওয়ার নির্দেশনা দিয়েছি। যে টাকা নেবে, তাকেই এর দায় নিতে হবে। আমরা কোনো টাকার ভাগ নেই না।’
এ ছাড়া তারাগঞ্জ ও/এ বালিকা স্কুল ও কলেজ ও তারাগঞ্জ ফাজিল মাদ্রাসা কেন্দ্রেও একই অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ দুই কেন্দ্রে অন্তত ১৫ জন শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বলে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া গেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা রেহানা ইয়াসমিন বলেন, ‘পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে ব্যবহারিক পরীক্ষায় টাকা আদায় সম্পূর্ণ অবৈধ। এখন পর্যন্ত এমন অভিযোগ কেউ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
২ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
২ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৩ ঘণ্টা আগে