পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
তিস্তা নদীর পানি গতকাল শনিবার বিকেল থেকে বিপৎসীমার ছুঁই ছুঁই। টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পানির তোড়ে ইতিমধ্যে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা ও পাটগ্রাম উপজেলার তিস্তা নদীর পার্শ্ববর্তী অন্তত ১৫টি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ১০ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
দুপুর ১২টায় তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ১০ সেন্টিমিটার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ মিটার)। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ। এতে তিস্তা চরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে বসতবাড়িতে পানি উঠেছে ও রাস্তাঘাট ডুবে গেছে। চরম বিপাকে পড়েছেন তিস্তা পাড়ের স্থানীয় বাসিন্দারা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) শনিবার বিকেলে জানায়, তিস্তা নদীর পানি বাড়ছে। এতে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তিস্তার পানি বৃদ্ধিতে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধার উপজেলার সানিয়াজান ইউনিয়নের বাঘের চর, শেখ সুন্দর, সিংঙ্গীমারি ইউনিয়নের ধুবনী, সিন্দুর্না ইউনিয়নের পাটিকাপাড়া, ডাউয়াবাড়ী, হলদিবাড়ী ও গড্ডিমারী ইউনিয়নের দোয়ানী, ছয়ানী ও পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের মহিমপাড়া, কাদেরের চর, সর্দারপাড়া, কাতিপাড়া, বড়বাড়ি, মন্সিপাড়া, সৈয়দপাড়া, গুচ্ছগ্রাম এবং কলোনিপাড়া এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
বসতবাড়ি ও সড়কগুলোতে পানি উঠেছে। পানি প্লাবিত এলাকাগুলোর বাসিন্দারা শিশু, বৃদ্ধ ও গৃহপালিত পশুপাখি নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
হাতীবান্ধার গড্ডিমারি ইউনিয়নের দোয়ানী গ্রামের আমিনুর রহমান বলেন, ‘বৃষ্টি ঘর থেকে বেড় হওয়া যায় না আবার তিস্তার পানি বেড়ে বাড়িঘর, রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। এতে খুব কষ্টে পড়েছি।’
পাটগ্রামের দহগ্রাম ইউনিয়নের সৈয়দপাড়া এলাকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বসতবাড়িতে পানি উঠেছে। সন্তান ও পালিত পশু নিয়ে সমস্যায় আছি। পানি বাড়তেই আছে।’
হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতিকুল ইসলাম বলেন, তিস্তা নদীর পানি প্লাবিত এলাকাগুলোর প্রতি পরিবারকে আজ রোববার ১০ কেজি করে জিআরের চাল দেওয়া হবে। পরবর্তীতে পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া শাখার উপ-প্রকৌশলী মোহাম্মদ রাশেদীন ইসলাম বলেন, অব্যাহত বৃষ্টির কারণে তিস্তা নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি গেট খুলে দেওয়া হয়েছে।
তিস্তা নদীর পানি গতকাল শনিবার বিকেল থেকে বিপৎসীমার ছুঁই ছুঁই। টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পানির তোড়ে ইতিমধ্যে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা ও পাটগ্রাম উপজেলার তিস্তা নদীর পার্শ্ববর্তী অন্তত ১৫টি এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে প্রায় ১০ হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে।
দুপুর ১২টায় তিস্তা নদীর ডালিয়া পয়েন্টে পানি প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ১০ সেন্টিমিটার (স্বাভাবিক ৫২ দশমিক ১৫ মিটার)। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি জলকপাট খুলে দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্তৃপক্ষ। এতে তিস্তা চরের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে বসতবাড়িতে পানি উঠেছে ও রাস্তাঘাট ডুবে গেছে। চরম বিপাকে পড়েছেন তিস্তা পাড়ের স্থানীয় বাসিন্দারা।
পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) শনিবার বিকেলে জানায়, তিস্তা নদীর পানি বাড়ছে। এতে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
তিস্তার পানি বৃদ্ধিতে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধার উপজেলার সানিয়াজান ইউনিয়নের বাঘের চর, শেখ সুন্দর, সিংঙ্গীমারি ইউনিয়নের ধুবনী, সিন্দুর্না ইউনিয়নের পাটিকাপাড়া, ডাউয়াবাড়ী, হলদিবাড়ী ও গড্ডিমারী ইউনিয়নের দোয়ানী, ছয়ানী ও পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের মহিমপাড়া, কাদেরের চর, সর্দারপাড়া, কাতিপাড়া, বড়বাড়ি, মন্সিপাড়া, সৈয়দপাড়া, গুচ্ছগ্রাম এবং কলোনিপাড়া এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
বসতবাড়ি ও সড়কগুলোতে পানি উঠেছে। পানি প্লাবিত এলাকাগুলোর বাসিন্দারা শিশু, বৃদ্ধ ও গৃহপালিত পশুপাখি নিয়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।
হাতীবান্ধার গড্ডিমারি ইউনিয়নের দোয়ানী গ্রামের আমিনুর রহমান বলেন, ‘বৃষ্টি ঘর থেকে বেড় হওয়া যায় না আবার তিস্তার পানি বেড়ে বাড়িঘর, রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। এতে খুব কষ্টে পড়েছি।’
পাটগ্রামের দহগ্রাম ইউনিয়নের সৈয়দপাড়া এলাকার রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বসতবাড়িতে পানি উঠেছে। সন্তান ও পালিত পশু নিয়ে সমস্যায় আছি। পানি বাড়তেই আছে।’
হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আতিকুল ইসলাম বলেন, তিস্তা নদীর পানি প্লাবিত এলাকাগুলোর প্রতি পরিবারকে আজ রোববার ১০ কেজি করে জিআরের চাল দেওয়া হবে। পরবর্তীতে পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পানি উন্নয়ন বোর্ড ডালিয়া শাখার উপ-প্রকৌশলী মোহাম্মদ রাশেদীন ইসলাম বলেন, অব্যাহত বৃষ্টির কারণে তিস্তা নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তিস্তা ব্যারেজের ৪৪টি গেট খুলে দেওয়া হয়েছে।
দেশের একমাত্র উৎপাদনশীল দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি। খনিটি দেশের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখলেও ভাগ্যের উন্নয়ন হয়নি খনি এলাকার বাসিন্দাদের। এ যেন বাতির নিচেই অন্ধকার। খনিতে ২০-২৫ বছর ধরে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ২৭৬ জন কর্মচারী চাকরি করলেও খনি কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় আজও তাঁদের চাকরি স্থায়ী হয়নি...
৫ মিনিট আগেবগুড়ায় কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালাক ও এক যাত্রী নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন তিনজন। আজ রোববার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কে নন্দীগ্রাম উপজেলার কুন্দারহাট এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেরাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তে দগ্ধ হয়ে মারা যাওয়া আয়া মাসুমাকে ভোলার বোরহানউদ্দিনে তাদের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। আজ রোববার (২৭ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টায় নিজ এলাকায় তাঁর জানাজা শেষে বোরহানউদ্দিন উপজেলার বড় মানিকা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে দাফন
১৭ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে পুকুরে ডুবে ইব্রাহিম ও নাদিম নামের দুই শিশু মারা গেছে। তারা সম্পর্কে চাচাতো ভাই। আজ রোববার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার চরপার্বতী ইউনিয়নের রবিউল লালের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
১৮ মিনিট আগে