তারাগঞ্জ (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের তারাগঞ্জে অ্যাম্বুলেন্স-মিনিবাস মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহতর সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়িয়েছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোসলেমা বেগম (৩০) মারা যান।
আজ রোববার ভোরে বাসের সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্সের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নবজাতকসহ তিনজনের মৃত্যু হয়। রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কে তারাগঞ্জের ইকরচালী হাজীপাড়া খারুভাজ সেতুর কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় অনন্ত চারজন আহত হন। সন্ধ্যায় নবজাতকের মায়েরও মৃত্যু হয়।
পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও নিহতদের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, নীলফামারীর ডোমার উপজেলার চিলাহাটি এলাকার রশিদুল ইসলামের স্ত্রী মোসলেমা বেগম তিন দিন আগে নীলফামারী সদর হাসপাতালে একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন। আজ ভোরে সেই নবজাতক অসুস্থ হলে অ্যাম্বুলেন্সে করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন পরিবারের লোকজন। ভোর ৪টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সটির সঙ্গে সৈয়দপুরগামী ভাই ভাই ক্ল্যাসিক পরিবহনের একটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে সাতজন আহত হন। তাঁদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে নবজাতকসহ তিনজনের মৃত্যু হয়। নিহত অন্য দুজন হলেন নীলফামারী সদর উপজেলার কুমড়ার মোড় এলাকার অ্যাম্বুলেন্স চালক আলামিন হোসেন (৩৫) ও ডোমার উপজেলার কাচুচুড়াডাঙ্গী গ্রামের রফিকুল ইসলাম (৪০)।
এ সময় গুরুতর আহত হন অ্যাম্বুলেন্স থাকা নবজাতকের মা মোসলেমা বেগম, বাবা রশিদুল ইসলাম, স্বজন দেলোয়ারা আক্তার ও মশিয়ার রহমান। নবজাতকের মা সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের সময় মারা যান।
হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ মাহাবুব মোরশেদ বলেন, ‘আজ ভোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নবজাতক সহ তিন নিহত হন। রাত সাড়ে ৭টার দিকে নবজাতকের মা মোসলেমা বেগম অস্ত্রোপচারের সময় মারা যান। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা চারজনে দাঁড়াল। এ ঘটনা একটি মামলা হয়েছে।’
রংপুরের তারাগঞ্জে অ্যাম্বুলেন্স-মিনিবাস মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহতর সংখ্যা বেড়ে চারজনে দাঁড়িয়েছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোসলেমা বেগম (৩০) মারা যান।
আজ রোববার ভোরে বাসের সঙ্গে অ্যাম্বুলেন্সের মুখোমুখি সংঘর্ষে এক নবজাতকসহ তিনজনের মৃত্যু হয়। রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কে তারাগঞ্জের ইকরচালী হাজীপাড়া খারুভাজ সেতুর কাছে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনায় অনন্ত চারজন আহত হন। সন্ধ্যায় নবজাতকের মায়েরও মৃত্যু হয়।
পুলিশ, প্রত্যক্ষদর্শী ও নিহতদের পরিবার সূত্রে জানা গেছে, নীলফামারীর ডোমার উপজেলার চিলাহাটি এলাকার রশিদুল ইসলামের স্ত্রী মোসলেমা বেগম তিন দিন আগে নীলফামারী সদর হাসপাতালে একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন। আজ ভোরে সেই নবজাতক অসুস্থ হলে অ্যাম্বুলেন্সে করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন পরিবারের লোকজন। ভোর ৪টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সটির সঙ্গে সৈয়দপুরগামী ভাই ভাই ক্ল্যাসিক পরিবহনের একটি বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে সাতজন আহত হন। তাঁদের রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হলে নবজাতকসহ তিনজনের মৃত্যু হয়। নিহত অন্য দুজন হলেন নীলফামারী সদর উপজেলার কুমড়ার মোড় এলাকার অ্যাম্বুলেন্স চালক আলামিন হোসেন (৩৫) ও ডোমার উপজেলার কাচুচুড়াডাঙ্গী গ্রামের রফিকুল ইসলাম (৪০)।
এ সময় গুরুতর আহত হন অ্যাম্বুলেন্স থাকা নবজাতকের মা মোসলেমা বেগম, বাবা রশিদুল ইসলাম, স্বজন দেলোয়ারা আক্তার ও মশিয়ার রহমান। নবজাতকের মা সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অস্ত্রোপচারের সময় মারা যান।
হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ মাহাবুব মোরশেদ বলেন, ‘আজ ভোরে সড়ক দুর্ঘটনায় নবজাতক সহ তিন নিহত হন। রাত সাড়ে ৭টার দিকে নবজাতকের মা মোসলেমা বেগম অস্ত্রোপচারের সময় মারা যান। এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা চারজনে দাঁড়াল। এ ঘটনা একটি মামলা হয়েছে।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩১ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে