দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুরে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। গত চার দিনের ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে কাবু হয়ে পড়েছে দিনাজপুরবাসী। রাতভর বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। অনেক বেলা অবধি কুয়াশায় চারদিক ঢেকে থাকে। দূরপাল্লার যানবাহন চলছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। সকাল গড়িয়ে দুপুর হলেও দেখা মিলছে না সূর্যের।
জেলা আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসে আর্দ্রতা ছিল শতভাগ। সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আর আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ।
প্রচণ্ড শীতের কারণে কাজে বের হতে পারছেন না খেটে খাওয়া মানুষ। সন্ধ্যার পরে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে কেউ বের হচ্ছে না। রাস্তাঘাটে মানুষ ও যানবাহন চলাচল কমে গেছে।
বুধবার সকালে বিরল উপজেলার জয়নুল মুদিখানা এলাকায় চায়ের দোকানে আলাপচারিতায় আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমরা তো এইবার ভাবিছুনো শীত হবে নাই। কিন্তু গত ৩-৪ দিন থাকি তো ঠান্ডায় কাবু হই গেইছি। এত ঠান্ডা যে নড়াচড়া করা যায় না।’
দিনাজপুরে এই ঠান্ডা বাতাস ও কুয়াশা শুরু হয়েছে গত শনিবার থেকে। এরপর থেকে ক্রমাগতভাবে তাপমাত্রা কমছে। এর আগে গত শনিবার জেলার তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি, রোববারে ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি এবং সোমবারে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল মঙ্গলবার দিনাজপুরের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শহরের মডার্ণ মোড় এলাকায় অটোচালক সাজেদুর রহমান বলেন, ‘এত ঠান্ডা যে বাড়ি থাকি বাহির হইতেই ১১টা বাজি যাছে। আর তাড়াতাড়ি বাহির হইয়াও লাভ হছে নাই। রাস্তা লোকজনই থাকে না। কামাই হছে অর্ধেক। জিনিসপাতির যা দাম, দিন চালানোই মুশকিল।’
দিনাজপুর আবহাওয়া কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত শুক্রবারের পর থেকে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। বুধবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশের উপরিভাগে ঘন কুয়াশা থাকায় সূর্যের তাপ ভূপৃষ্ঠে পুরোপুরি আসছে না। এ জন্য বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আগামী দুই দিন মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা অব্যাহত থাকতে পারে।
এদিকে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান আজকের বলেন, সাধারণ মানুষের যেন কষ্ট না হয়, সে জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে জেলায় ৫৮ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। চলতি সপ্তাহে আরও ৪ হাজার কম্বল বিতরণ করা হবে।
দিনাজপুরে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। গত চার দিনের ঘন কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে কাবু হয়ে পড়েছে দিনাজপুরবাসী। রাতভর বৃষ্টির মতো ঝরছে কুয়াশা। অনেক বেলা অবধি কুয়াশায় চারদিক ঢেকে থাকে। দূরপাল্লার যানবাহন চলছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। সকাল গড়িয়ে দুপুর হলেও দেখা মিলছে না সূর্যের।
জেলা আবহাওয়া কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আজ বুধবার সকাল ৬টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাতাসে আর্দ্রতা ছিল শতভাগ। সকাল ৯টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আর আর্দ্রতা ছিল ৯৯ শতাংশ।
প্রচণ্ড শীতের কারণে কাজে বের হতে পারছেন না খেটে খাওয়া মানুষ। সন্ধ্যার পরে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে কেউ বের হচ্ছে না। রাস্তাঘাটে মানুষ ও যানবাহন চলাচল কমে গেছে।
বুধবার সকালে বিরল উপজেলার জয়নুল মুদিখানা এলাকায় চায়ের দোকানে আলাপচারিতায় আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমরা তো এইবার ভাবিছুনো শীত হবে নাই। কিন্তু গত ৩-৪ দিন থাকি তো ঠান্ডায় কাবু হই গেইছি। এত ঠান্ডা যে নড়াচড়া করা যায় না।’
দিনাজপুরে এই ঠান্ডা বাতাস ও কুয়াশা শুরু হয়েছে গত শনিবার থেকে। এরপর থেকে ক্রমাগতভাবে তাপমাত্রা কমছে। এর আগে গত শনিবার জেলার তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৭ ডিগ্রি, রোববারে ১৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি এবং সোমবারে তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল মঙ্গলবার দিনাজপুরের তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
শহরের মডার্ণ মোড় এলাকায় অটোচালক সাজেদুর রহমান বলেন, ‘এত ঠান্ডা যে বাড়ি থাকি বাহির হইতেই ১১টা বাজি যাছে। আর তাড়াতাড়ি বাহির হইয়াও লাভ হছে নাই। রাস্তা লোকজনই থাকে না। কামাই হছে অর্ধেক। জিনিসপাতির যা দাম, দিন চালানোই মুশকিল।’
দিনাজপুর আবহাওয়া কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত শুক্রবারের পর থেকে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। বুধবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আকাশের উপরিভাগে ঘন কুয়াশা থাকায় সূর্যের তাপ ভূপৃষ্ঠে পুরোপুরি আসছে না। এ জন্য বেশি শীত অনুভূত হচ্ছে। আগামী দুই দিন মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা অব্যাহত থাকতে পারে।
এদিকে জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান আজকের বলেন, সাধারণ মানুষের যেন কষ্ট না হয়, সে জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে জেলায় ৫৮ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। চলতি সপ্তাহে আরও ৪ হাজার কম্বল বিতরণ করা হবে।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) নানা উন্নয়নকাজ একটি সংঘবদ্ধ চক্র (সিন্ডিকেট) দখল করে নিচ্ছে। পদ না থাকলেও বিএনপি নামধারী কয়েক নেতা করপোরেশনের লাখ লাখ টাকার কাজগুলো করেছে বলে অভিযোগ করেছে। এ নিয়ে গত মঙ্গলবারও দুই পক্ষে হাতাহাতি হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জে হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণকাজের নির্ধারিত সময়সীমা গতকাল শেষ হয়েছে। তবে কাজ শেষ করতে পারেনি পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। পাউবোর দাবি, জেলায় বাঁধের কাজ গড়ে ৮৮ শতাংশ শেষ হয়েছে। বাকি কাজ শেষ করতে আরও সাত
৭ ঘণ্টা আগেইজমা শোভা জর্দা কোম্পানি। দেশি এই জর্দা কোম্পানির মালিক মঞ্জু মিয়া। তিনি জেলার কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার ঘনিষ্ঠজন। ২০২৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মঞ্জু মিয়া করিমগঞ্জ উপজেলার জাফরাবাদ ও কাদির জঙ্গল ইউনিয়নের মধ্যবর্তী দেওয়ানগঞ্জ বাজার সেতুর পশ্চিমে নরসুন্দা নদীর...
৭ ঘণ্টা আগেশুরুর মতো এবারের বইমেলার শেষ দিনটিও ছিল সাপ্তাহিক ছুটির দিন। গতকাল শুক্রবার তাই সকাল থেকে আসতে শুরু করেন দর্শনার্থীরা। শিশুপ্রহরে বাচ্চাদের দল এসেছিল পরিবারের সঙ্গে। ক্রমে বেলা বাড়তেই বড়দের ভিড় লেগে যায়। এক বছরের জন্য বিদায় নিচ্ছে বইমেলা, তাই ভিড় ছিল শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত।
৭ ঘণ্টা আগে