রানীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ ফুটবল দলের খেলোয়াড় মোছাম্মত সাগরিকার পরিবার থাকে অন্যের জমিতে। বাবার চায়ের দোকানের আয়ে চলে সংসার। অন্যের জমিতে তোলা ছোট্ট সেই খুপরি ঘরে কীভাবে বসতে দেবেন, তাই সাগরিকার বন্ধুদের বাড়ি আনার আবদারে সায় মিলছে না তাঁর মায়ের।
আজ মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার নন্দুয়ার ইউনিয়নের রাঙ্গাটুঙ্গি গ্রামের বাড়িতে এই প্রতিবেদকের কথা হয় সাগরিকার বাবা-মায়ের সঙ্গে। কথা হয় তাঁদের একাধিক প্রতিবেশীর সঙ্গেও। সরেজমিন তাঁদের বাড়ি ঘুরে ঘুরে নানা বিষয় জানা যায়।
বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার দূরের চায়ের দোকানটি মূলত সাগরিকার বাবা মোহাম্মদ লিটন আলী ও মা আনজু আরা বেগম মিলেই পরিচালনা করেন। বাশরাইল গ্রামের মহাসড়কের পাশে ওই চায়ের দোকান তাঁদের।
রাণীশংকৈল-হরিপুর মহাসড়কের বাশরাইল এলাকা থেকে মহাসড়কের উত্তর দিক দিয়ে সরু পথ ধরে প্রায় আধা কিলোমিটার যেতেই সাগরিকার বাড়ি। বাড়ির প্রবেশপথে ছোট একটি দরজা। বাড়িটি কাশবনের বেড়া দিয়ে ঘেরা। ঘর দুটি করা হয়েছে কাশবন আর বাঁশের বাতার বেড়া দিয়ে। ঘরের ছাউনি হিসেবে রয়েছে ছাপড়া টিন। অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ও টিউবওয়েল। সাগরিকার বাবা-মা জানান, টাকার অভাবে স্বাস্থ্যসম্মত টিউবওয়েল ও ল্যাট্রিন নির্মাণ করতে পারছেন না।
স্থানীয় বাসিন্দা বিপ্লব আলী ও সোহেল রানা বলেন, ‘সাগরিকারা অত্যন্ত গরিব। তাঁরা খুব কষ্ট করে দিনাতিপাত করছেন। অন্যের জমিতে কোনো রকমে বাড়ি বানিয়ে বসবাস করছেন। সাগরিকার জন্য আজ আমাদের গ্রাম রাঙ্গাটুঙ্গি সারা দেশে পরিচিতি পেয়েছে। সাগরিকা আমাদের অহংকার, আমাদের গর্ব, দেশের সম্পদ। সরকার যদি সাগরিকার পরিবারের পাশে দাঁড়ায়, তাঁদের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়ায়, তাহলে সাগরিকার মতো অনেকে ভালো খেলোয়াড় হওয়ার উৎসাহ পাবেন।’
সাগরিকার বাবা লিটন আলী বলেন, উকিল নামের এক ব্যক্তির এ জমির কোনো দাবিদার না থাকায় তাঁরা সেখানে বাড়ি বানিয়ে থাকছেন। অর্থের অভাবে জমি কিনতে পারছেন না। তাই সেভাবে বাড়িও বানাতে পারছেন না।
সাগরিকার মা আনজু আরা বেগম বলেন, তাঁর মেয়ে সাগরিকা যে পরিবেশে এখন থাকছে, সেই পরিবেশ তো আর তাঁদের বাড়িতে নেই। মেয়ে এলে কোথায় কীভাবে থাকতে দেবেন তা নিয়ে তিনি দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। তিনি বলেন, তাঁর মেয়ে বন্ধুদের নিয়ে বাড়ি আসতে চান। কিন্তু তিনি নিষেধ করেন। সাগরিকার বন্ধুরা এলে কোথায় বসতে দেবেন, কোথায় থাকতে দেবেন, তাই তিনি তাদের আসতে বারণ করেন। তিনি বলেন, সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে জমি কেনার চেষ্টা করছেন। কম দামে জমি পেলে ঋণ করে হলেও জমি কিনে বাড়ি করবেন।
অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ ফুটবল দলের খেলোয়াড় মোছাম্মত সাগরিকার পরিবার থাকে অন্যের জমিতে। বাবার চায়ের দোকানের আয়ে চলে সংসার। অন্যের জমিতে তোলা ছোট্ট সেই খুপরি ঘরে কীভাবে বসতে দেবেন, তাই সাগরিকার বন্ধুদের বাড়ি আনার আবদারে সায় মিলছে না তাঁর মায়ের।
আজ মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলার নন্দুয়ার ইউনিয়নের রাঙ্গাটুঙ্গি গ্রামের বাড়িতে এই প্রতিবেদকের কথা হয় সাগরিকার বাবা-মায়ের সঙ্গে। কথা হয় তাঁদের একাধিক প্রতিবেশীর সঙ্গেও। সরেজমিন তাঁদের বাড়ি ঘুরে ঘুরে নানা বিষয় জানা যায়।
বাড়ি থেকে আধা কিলোমিটার দূরের চায়ের দোকানটি মূলত সাগরিকার বাবা মোহাম্মদ লিটন আলী ও মা আনজু আরা বেগম মিলেই পরিচালনা করেন। বাশরাইল গ্রামের মহাসড়কের পাশে ওই চায়ের দোকান তাঁদের।
রাণীশংকৈল-হরিপুর মহাসড়কের বাশরাইল এলাকা থেকে মহাসড়কের উত্তর দিক দিয়ে সরু পথ ধরে প্রায় আধা কিলোমিটার যেতেই সাগরিকার বাড়ি। বাড়ির প্রবেশপথে ছোট একটি দরজা। বাড়িটি কাশবনের বেড়া দিয়ে ঘেরা। ঘর দুটি করা হয়েছে কাশবন আর বাঁশের বাতার বেড়া দিয়ে। ঘরের ছাউনি হিসেবে রয়েছে ছাপড়া টিন। অস্বাস্থ্যকর ল্যাট্রিন ও টিউবওয়েল। সাগরিকার বাবা-মা জানান, টাকার অভাবে স্বাস্থ্যসম্মত টিউবওয়েল ও ল্যাট্রিন নির্মাণ করতে পারছেন না।
স্থানীয় বাসিন্দা বিপ্লব আলী ও সোহেল রানা বলেন, ‘সাগরিকারা অত্যন্ত গরিব। তাঁরা খুব কষ্ট করে দিনাতিপাত করছেন। অন্যের জমিতে কোনো রকমে বাড়ি বানিয়ে বসবাস করছেন। সাগরিকার জন্য আজ আমাদের গ্রাম রাঙ্গাটুঙ্গি সারা দেশে পরিচিতি পেয়েছে। সাগরিকা আমাদের অহংকার, আমাদের গর্ব, দেশের সম্পদ। সরকার যদি সাগরিকার পরিবারের পাশে দাঁড়ায়, তাঁদের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়ায়, তাহলে সাগরিকার মতো অনেকে ভালো খেলোয়াড় হওয়ার উৎসাহ পাবেন।’
সাগরিকার বাবা লিটন আলী বলেন, উকিল নামের এক ব্যক্তির এ জমির কোনো দাবিদার না থাকায় তাঁরা সেখানে বাড়ি বানিয়ে থাকছেন। অর্থের অভাবে জমি কিনতে পারছেন না। তাই সেভাবে বাড়িও বানাতে পারছেন না।
সাগরিকার মা আনজু আরা বেগম বলেন, তাঁর মেয়ে সাগরিকা যে পরিবেশে এখন থাকছে, সেই পরিবেশ তো আর তাঁদের বাড়িতে নেই। মেয়ে এলে কোথায় কীভাবে থাকতে দেবেন তা নিয়ে তিনি দুশ্চিন্তায় পড়েছেন। তিনি বলেন, তাঁর মেয়ে বন্ধুদের নিয়ে বাড়ি আসতে চান। কিন্তু তিনি নিষেধ করেন। সাগরিকার বন্ধুরা এলে কোথায় বসতে দেবেন, কোথায় থাকতে দেবেন, তাই তিনি তাদের আসতে বারণ করেন। তিনি বলেন, সমিতি থেকে ঋণ নিয়ে জমি কেনার চেষ্টা করছেন। কম দামে জমি পেলে ঋণ করে হলেও জমি কিনে বাড়ি করবেন।
নোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
১ মিনিট আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
৮ মিনিট আগেরাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিএনপির গণ–সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে আবুল বাসার ফুল মিয়া নামের এক বিএনপি নেতার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে।
১৪ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার মেঘনা নদীতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ‘মেঘনা ৫ কিলোমিটার সাঁতার-মেল’ নামে একটি সাঁতার প্রতিযোগিতা। ট্রায়াথলন ড্রিমার্সের আয়োজনে এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ৬৪ জেলা থেকে আসা ১০০ জন সাঁতারু অংশ নেন। শিশুদের সাঁতার শেখায় আগ্রহী করে তোলা এবং পানিতে ডুবে মৃত্যুর হার
১৯ মিনিট আগে