খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
রঙিন ফুলকপি চাষ করে উত্তরের জেলা দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় সফলতার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছেন প্রান্তিক কৃষক মো. রফিকুল ইসলাম। উপজেলার খামারপাড়া ইউনিয়নের নেউলা এলাকার এই কৃষক তাঁর নিজ জমিতে রঙিন ফুলকপির চাষাবাদ করে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে সাড়া ফেলেছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে পাইকারি দরে বিক্রির জন্য নিজের খেত থেকে রঙিন ফুলকপি সংগ্রহ করছেন রফিকুল ইসলাম। খেতের চারপাশে যেন রঙের মেলা, সবুজ পাতায় মোড়ানো লাল, হলুদ ও বেগুনি রঙের ফুলকপি চোখ জুড়াচ্ছে। এই চমৎকার রঙিন ফুলকপি দেখে স্থানীয় কৃষক ও উৎসুক দর্শক মুগ্ধ। কেউ কিনছেন আবার কেউ চাষের পরামর্শ নিচ্ছেন।
চাষি রফিকুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক বছর ধরে তিনি নিয়মিত সাদা ফুলকপি ও বাঁধাকপি চাষ করে আসছেন। চলতি মৌসুমে কৃষি অফিসের সহযোগিতায় ৩৩ শতক নিজ জমিতে হাইব্রিড রঙিন জাতের এই ফুলকপি চাষ করেন।
এই ফুলকপি চাষের জন্য বিশেষ কোনো রাসায়নিক সার বা কীটনাশক ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না। সব মিলিয়ে ৮-১০ হাজার টাকার খরচে তিনি ৫০-৬০ হাজার টাকা বিক্রির আশা করছেন। প্রতিটি ফুলকপি ২০-২৫ টাকা দরে ইতিমধ্যে ৩০-৩৫ হাজার টাকার ফুলকপি বিক্রি করেছেন বলেও জানান তিনি।
উপজেলা কৃষি বিভাগ জানায়, দিনাজপুর অঞ্চলে টেকসই কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় রঙিন ফুলকপি চাষ শুরু হয়েছে। ২০২৪-২০২৫ রবি মৌসুমে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে ওই কৃষককে চারা বিতরণ, জৈব সার, ফেরোমন ফাঁদ ও পরামর্শ দেওয়া হয়।
এদিকে রঙিন ফুলকপির আকর্ষণীয় রং ও স্বাদ ভালো হওয়ার কারণে বাজারমূল্য সাদা ফুলকপির তুলনায় বেশি। ফলে কৃষকেরা কম পুঁজিতে অধিক লাভবান হতে পারেন।
রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষি অফিসের সহযোগিতায় রঙিন ফুলকপি চাষ করে স্বল্প খরচে বেশি লাভবান হয়েছি। আগামী মৌসুমে আরও বেশি জমিতে রঙিন ফুলকপি চাষাবাদ করব।’
খামারপাড়া ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শ ম জাহিদুল ইসলাম বলেন, কৃষি অফিস থেকে সার্বক্ষণিক ওই কৃষককে সার, বীজ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। রঙিন ফুলকপি চাষে তাঁর সফলতা দেখে অন্যান্য কৃষকও চাষাবাদের জন্য উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইয়াসমিন আক্তার বলেন, রঙিন ফুলকপি চাষাবাদের শুরু থেকেই কৃষক রফিকুল ইসলামকে কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হয়েছে। ফুলকপির ফলনও ভালো হয়েছে। নতুন এই জাতের রঙিন ফুলকপি পুষ্টির চাহিদা পূরণ করবে। সেই সঙ্গে অল্প পুঁজিতে কৃষকেরা অধিক লাভবান হবেন। এ জন্য উপজেলা কৃষি বিভাগ সার্বিক বিষয়ে কৃষকদের সহযোগিতা করছে।
রঙিন ফুলকপি চাষ করে উত্তরের জেলা দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় সফলতার নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছেন প্রান্তিক কৃষক মো. রফিকুল ইসলাম। উপজেলার খামারপাড়া ইউনিয়নের নেউলা এলাকার এই কৃষক তাঁর নিজ জমিতে রঙিন ফুলকপির চাষাবাদ করে স্থানীয় কৃষকদের মধ্যে সাড়া ফেলেছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে পাইকারি দরে বিক্রির জন্য নিজের খেত থেকে রঙিন ফুলকপি সংগ্রহ করছেন রফিকুল ইসলাম। খেতের চারপাশে যেন রঙের মেলা, সবুজ পাতায় মোড়ানো লাল, হলুদ ও বেগুনি রঙের ফুলকপি চোখ জুড়াচ্ছে। এই চমৎকার রঙিন ফুলকপি দেখে স্থানীয় কৃষক ও উৎসুক দর্শক মুগ্ধ। কেউ কিনছেন আবার কেউ চাষের পরামর্শ নিচ্ছেন।
চাষি রফিকুল ইসলাম বলেন, গত কয়েক বছর ধরে তিনি নিয়মিত সাদা ফুলকপি ও বাঁধাকপি চাষ করে আসছেন। চলতি মৌসুমে কৃষি অফিসের সহযোগিতায় ৩৩ শতক নিজ জমিতে হাইব্রিড রঙিন জাতের এই ফুলকপি চাষ করেন।
এই ফুলকপি চাষের জন্য বিশেষ কোনো রাসায়নিক সার বা কীটনাশক ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না। সব মিলিয়ে ৮-১০ হাজার টাকার খরচে তিনি ৫০-৬০ হাজার টাকা বিক্রির আশা করছেন। প্রতিটি ফুলকপি ২০-২৫ টাকা দরে ইতিমধ্যে ৩০-৩৫ হাজার টাকার ফুলকপি বিক্রি করেছেন বলেও জানান তিনি।
উপজেলা কৃষি বিভাগ জানায়, দিনাজপুর অঞ্চলে টেকসই কৃষি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় রঙিন ফুলকপি চাষ শুরু হয়েছে। ২০২৪-২০২৫ রবি মৌসুমে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে ওই কৃষককে চারা বিতরণ, জৈব সার, ফেরোমন ফাঁদ ও পরামর্শ দেওয়া হয়।
এদিকে রঙিন ফুলকপির আকর্ষণীয় রং ও স্বাদ ভালো হওয়ার কারণে বাজারমূল্য সাদা ফুলকপির তুলনায় বেশি। ফলে কৃষকেরা কম পুঁজিতে অধিক লাভবান হতে পারেন।
রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘কৃষি অফিসের সহযোগিতায় রঙিন ফুলকপি চাষ করে স্বল্প খরচে বেশি লাভবান হয়েছি। আগামী মৌসুমে আরও বেশি জমিতে রঙিন ফুলকপি চাষাবাদ করব।’
খামারপাড়া ইউনিয়নের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শ ম জাহিদুল ইসলাম বলেন, কৃষি অফিস থেকে সার্বক্ষণিক ওই কৃষককে সার, বীজ ও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। রঙিন ফুলকপি চাষে তাঁর সফলতা দেখে অন্যান্য কৃষকও চাষাবাদের জন্য উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইয়াসমিন আক্তার বলেন, রঙিন ফুলকপি চাষাবাদের শুরু থেকেই কৃষক রফিকুল ইসলামকে কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হয়েছে। ফুলকপির ফলনও ভালো হয়েছে। নতুন এই জাতের রঙিন ফুলকপি পুষ্টির চাহিদা পূরণ করবে। সেই সঙ্গে অল্প পুঁজিতে কৃষকেরা অধিক লাভবান হবেন। এ জন্য উপজেলা কৃষি বিভাগ সার্বিক বিষয়ে কৃষকদের সহযোগিতা করছে।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বরিশাল সিটি করপোরেশনের (বিসিসি) নানা উন্নয়নকাজ একটি সংঘবদ্ধ চক্র (সিন্ডিকেট) দখল করে নিচ্ছে। পদ না থাকলেও বিএনপি নামধারী কয়েক নেতা করপোরেশনের লাখ লাখ টাকার কাজগুলো করেছে বলে অভিযোগ করেছে। এ নিয়ে গত মঙ্গলবারও দুই পক্ষে হাতাহাতি হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জে হাওরের ফসল রক্ষা বাঁধ নির্মাণকাজের নির্ধারিত সময়সীমা গতকাল শেষ হয়েছে। তবে কাজ শেষ করতে পারেনি পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। পাউবোর দাবি, জেলায় বাঁধের কাজ গড়ে ৮৮ শতাংশ শেষ হয়েছে। বাকি কাজ শেষ করতে আরও সাত দিন সময় বাড়ানোর কথা জানিয়েছেন তাঁরা। তবে স্থানীয় কৃষক ও হাওর আন্দোলনের...
৭ ঘণ্টা আগেইজমা শোভা জর্দা কোম্পানি। দেশি এই জর্দা কোম্পানির মালিক মঞ্জু মিয়া। তিনি জেলার কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার ঘনিষ্ঠজন। ২০২৩ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে মঞ্জু মিয়া করিমগঞ্জ উপজেলার জাফরাবাদ ও কাদির জঙ্গল ইউনিয়নের মধ্যবর্তী দেওয়ানগঞ্জ বাজার সেতুর পশ্চিমে নরসুন্দা নদীর...
৭ ঘণ্টা আগেশুরুর মতো এবারের বইমেলার শেষ দিনটিও ছিল সাপ্তাহিক ছুটির দিন। গতকাল শুক্রবার তাই সকাল থেকে আসতে শুরু করেন দর্শনার্থীরা। শিশুপ্রহরে বাচ্চাদের দল এসেছিল পরিবারের সঙ্গে। ক্রমে বেলা বাড়তেই বড়দের ভিড় লেগে যায়। এক বছরের জন্য বিদায় নিচ্ছে বইমেলা, তাই ভিড় ছিল শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত।
৭ ঘণ্টা আগে