কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
দুই অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি পেয়েছে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। মঙ্গলবার (১ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এই অনুমোদন দিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার দেবদাস দত্ত মজুমদার।
রেজিস্ট্রার জানান, এগ্রিকালচার ও ফিশারিজ অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দিয়েছে ইউজিসি। ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে। দুই অনুষদে প্রথম বছর ৪০ জন করে মোট ৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দিয়েছে ইউজিসি।
দেবদাস দত্ত মজুমদার বলেন, ‘আপাতত অস্থায়ী ক্যাম্পাস হিসেবে কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিলস চত্বর ব্যবহার করা হবে। এ বছর আমরা সেখানে ক্যাম্পাস চালুর প্রস্তুতি নেব।’
জনবল নিয়োগ প্রসঙ্গে রেজিস্ট্রার বলেন, ‘আজ জনবলসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে ইউজিসিতে অনুষ্ঠিত সভায় ভিসি স্যার প্রেজেন্টেশন দিয়েছেন। আশা করছি পরবর্তী সভায় ইউজিসি কর্তৃপক্ষ জনবল চাহিদা অনুমোদন দেবেন। এরপর আমরা তা চ্যান্সেলর মহোদয়ের কাছে পাঠাব।’
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য কর্তৃপক্ষ ৬০০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) জমা দিয়েছে। সেটি সবুজ পাতায় স্থানও পেয়েছে। ভবিষ্যতে সেটি একনেক সভায় উপস্থাপন করা হবে বলে দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে।
সূত্র আরও জানায়, এই ৬০০ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ, ভূমি উন্নয়ন, সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ এবং ফিজিবিলিটি স্টাডি কাজে ব্যয়ের পরিকল্পনা ধরা হয়েছে।
ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ কে এম জাকির হোসেন বলেন, ‘দুই অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন পাওয়া গেছে। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে আমাদের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হবে। স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য আমরা ২৫০ একর জমির অনুমোদন পেয়েছি। ডিপিপি অনুমোদন পেলে জমি অধিগ্রহণসহ অন্যান্য কার্যক্রম শুরু হবে।’
প্রায় এক দশক ধরে বন্ধ কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিলসকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পাস হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ কে এম জাকির হোসেন। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিত মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের বোর্ড এই অনুমতি দেয়।
দুই অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমতি পেয়েছে কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। মঙ্গলবার (১ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে এই অনুমোদন দিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার দেবদাস দত্ত মজুমদার।
রেজিস্ট্রার জানান, এগ্রিকালচার ও ফিশারিজ অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দিয়েছে ইউজিসি। ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে। দুই অনুষদে প্রথম বছর ৪০ জন করে মোট ৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন দিয়েছে ইউজিসি।
দেবদাস দত্ত মজুমদার বলেন, ‘আপাতত অস্থায়ী ক্যাম্পাস হিসেবে কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিলস চত্বর ব্যবহার করা হবে। এ বছর আমরা সেখানে ক্যাম্পাস চালুর প্রস্তুতি নেব।’
জনবল নিয়োগ প্রসঙ্গে রেজিস্ট্রার বলেন, ‘আজ জনবলসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে ইউজিসিতে অনুষ্ঠিত সভায় ভিসি স্যার প্রেজেন্টেশন দিয়েছেন। আশা করছি পরবর্তী সভায় ইউজিসি কর্তৃপক্ষ জনবল চাহিদা অনুমোদন দেবেন। এরপর আমরা তা চ্যান্সেলর মহোদয়ের কাছে পাঠাব।’
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য কর্তৃপক্ষ ৬০০ কোটি টাকার উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) জমা দিয়েছে। সেটি সবুজ পাতায় স্থানও পেয়েছে। ভবিষ্যতে সেটি একনেক সভায় উপস্থাপন করা হবে বলে দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে।
সূত্র আরও জানায়, এই ৬০০ কোটি টাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ, ভূমি উন্নয়ন, সীমানাপ্রাচীর নির্মাণ এবং ফিজিবিলিটি স্টাডি কাজে ব্যয়ের পরিকল্পনা ধরা হয়েছে।
ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ কে এম জাকির হোসেন বলেন, ‘দুই অনুষদে শিক্ষার্থী ভর্তির অনুমোদন পাওয়া গেছে। আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে আমাদের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হবে। স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য আমরা ২৫০ একর জমির অনুমোদন পেয়েছি। ডিপিপি অনুমোদন পেলে জমি অধিগ্রহণসহ অন্যান্য কার্যক্রম শুরু হবে।’
প্রায় এক দশক ধরে বন্ধ কুড়িগ্রাম টেক্সটাইল মিলসকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পাস হিসেবে ব্যবহারের অনুমতি চেয়ে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ কে এম জাকির হোসেন। তাঁর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিত মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের বোর্ড এই অনুমতি দেয়।
রাজশাহী নগরীর শ্রীরামপুর এলাকায় পদ্মা নদীর একটি বাঁধ সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)। ১১০ মিটার দৈর্ঘ্যের ওই বাঁধ সংস্কারে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ১ কোটি ৬২ লাখ টাকা। সে হিসাবে প্রতি মিটারে খরচ ১ লাখ ৪৭ হাজার ২৭৩ টাকা। আর প্রতি ফুটে খরচ পড়ছে ৪৪ হাজার ৪৮১ টাকা। অভিযোগ উঠেছে...
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন ক্ষেত্র হালদা নদীতে জীববৈচিত্র্য রক্ষায় মৎস্য বিভাগের নেওয়া ৪৬ কোটি টাকার একটি প্রকল্প চলছে। এরপরও মৎস্য বিভাগের ছয়টি হ্যাচারির মধ্যে মাত্র দুটি সচল। বাকিগুলো পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। সেগুলোয় ডিম ফোটানোর সাকুলার ও সিস্টেন ট্রাংকের অবস্থা করুণ।
৪ ঘণ্টা আগেকক্সবাজারে সমন্বিত মানবিক সহায়তা জোরদার করার লক্ষ্যে ব্র্যাক ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সোমবার (৫ মে) রাজধানীর মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে ‘হিউম্যানিটারিয়ান-ডেভেলপমেন্ট কোএক্সিসটেন্স নেক্সাস টু অ্যাড্রেস রোহিঙ্গা ক্রাইসিস ইন কক্সবাজার’ শীর্ষক একটি প্রকল্পের যাত্রা...
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের বাড্ডা ইস্টার্ন হাউজিংয়ের আফতাবনগরের দুটি ব্লক এবং স্যানভ্যালির আংশিক জায়গায় অস্থায়ী পশুর হাট বসানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন হাইকোর্ট।
৭ ঘণ্টা আগে