নবাবগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়ে বিষপানে মোছা. রুমি আক্তার রিতা (১৭) নামে এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার ভাদুরিয়া ইউনিয়নের আখিড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত রিতা ওই গ্রামের মো. রবিউল ইসলামের মেয়ে এবং স্থানীয় দাউদপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রিতার মা অসুস্থ থাকায় দুই দিন ধরে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এমতাবস্থায় রিতা বাসায় একা ছিল। দুপুরে এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হলে সে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ার খবর পায়। এতে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে রিতা। এ সময় বাসায় রাখা বেগুনখেতে দেওয়ার কীটনাশক পান করে মায়ের কাছে ফোন করে বাঁচার আকুতি জানায়। পরে রিতার মা পাশের বাসায় থাকা রিতার বড়মাকে বিষয়টি জানান এবং রিতার খোঁজ নিতে বলেন। তখন তিনি বাসায় গিয়ে রিতার অবস্থা বেগতিক দেখে ভ্যানে করে হাসপাতালে পাঠান।
রিতার বড়মা মোছা. নুর বানু বলেন, ‘রিতার মা দিনাজপুরে চিকিৎসাধীন থাকায় রিতা ওই দিন বাসায় একা ছিল। দুপুরে রিতার মা ফোনে জানায় সে বিষ খেয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে আমি বাসায় গিয়ে দেখি বিছানায় সে ছটফট করছে। পরে ভ্যানযোগে রিতাকে হাসপাতালে পাঠাই।’
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. স মু আল আফ মুকসিত বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে রিতাকে জরুরি বিভাগে আনা হয়। অবস্থা সংকটজনক হওয়ায় তাকে স্থানান্তর করা হয়। তবে অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর সময় তার মৃত্যু হয়। পরে আবার জরুরি বিভাগে এনে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।’
দাউদপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিতা আমাদের শিক্ষার্থী ছিল। তার মৃত্যু অত্যন্ত দুঃখজনক। এ বছর গণিত বিষয়ে কিছু শিক্ষার্থীর ফল খারাপ হয়েছে। ফল খারাপ হলেও আত্মহত্যার মতো সিদ্ধান্ত কেউই আশা করে না।’
নবাবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লাশ ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।’
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় অকৃতকার্য হয়ে বিষপানে মোছা. রুমি আক্তার রিতা (১৭) নামে এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছে। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার ভাদুরিয়া ইউনিয়নের আখিড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত রিতা ওই গ্রামের মো. রবিউল ইসলামের মেয়ে এবং স্থানীয় দাউদপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রিতার মা অসুস্থ থাকায় দুই দিন ধরে দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি আছেন। এমতাবস্থায় রিতা বাসায় একা ছিল। দুপুরে এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হলে সে পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ার খবর পায়। এতে মানসিকভাবে ভেঙে পড়ে রিতা। এ সময় বাসায় রাখা বেগুনখেতে দেওয়ার কীটনাশক পান করে মায়ের কাছে ফোন করে বাঁচার আকুতি জানায়। পরে রিতার মা পাশের বাসায় থাকা রিতার বড়মাকে বিষয়টি জানান এবং রিতার খোঁজ নিতে বলেন। তখন তিনি বাসায় গিয়ে রিতার অবস্থা বেগতিক দেখে ভ্যানে করে হাসপাতালে পাঠান।
রিতার বড়মা মোছা. নুর বানু বলেন, ‘রিতার মা দিনাজপুরে চিকিৎসাধীন থাকায় রিতা ওই দিন বাসায় একা ছিল। দুপুরে রিতার মা ফোনে জানায় সে বিষ খেয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে আমি বাসায় গিয়ে দেখি বিছানায় সে ছটফট করছে। পরে ভ্যানযোগে রিতাকে হাসপাতালে পাঠাই।’
নবাবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. স মু আল আফ মুকসিত বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে রিতাকে জরুরি বিভাগে আনা হয়। অবস্থা সংকটজনক হওয়ায় তাকে স্থানান্তর করা হয়। তবে অ্যাম্বুলেন্সে ওঠানোর সময় তার মৃত্যু হয়। পরে আবার জরুরি বিভাগে এনে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।’
দাউদপুর বালিকা উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রিতা আমাদের শিক্ষার্থী ছিল। তার মৃত্যু অত্যন্ত দুঃখজনক। এ বছর গণিত বিষয়ে কিছু শিক্ষার্থীর ফল খারাপ হয়েছে। ফল খারাপ হলেও আত্মহত্যার মতো সিদ্ধান্ত কেউই আশা করে না।’
নবাবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লাশ ময়নাতদন্তের জন্য দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।’
এই দম্পতির শিক্ষা জীবন নতুনভাবে শুরু হয় নরসিংদীর বেলাব উপজেলার বিন্নাবাইদ দারুল উলুম দাখিল মাদ্রাসা থেকে। সেখান থেকেই তাঁরা কিশোরগঞ্জ জেলার কুলিয়ারচর উপজেলার লক্ষ্মীপুর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজ কেন্দ্রের অধীনে দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেন।
৮ মিনিট আগেপরীক্ষায় সকল বিষয়ে এ প্লাস পাওয়াসহ মোট ১৩০০ নম্বরের মধ্যে ১২১৩ নম্বর পেয়েছে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে রাইদা। সে জগন্নাথপুরের শাহজালাল মহাবিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ এম এ মতিন এবং আব্দুল কাদির সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারি শিক্ষিকা মান্না বেগমের মেয়ে।
১৮ মিনিট আগেখুলনায় দুর্বৃত্তের ক্ষুরাঘাতে বাগেরহাট জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের প্রধান সহকারী মো. হাফিজুর রহমান (৫৮) গুরুতর আহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে শহরের আহসান আহমেদ রোডে ল’ কলেজের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে তাঁকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
২৬ মিনিট আগেএর আগে রাত ৯টার দিকে উপজেলার বাসাইল ইউনিয়নের পশ্চিম ঘোড়ামারা এলাকার মধ্যনগর জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সাহেব আলী ওই এলাকার মৃত ছাবেদ আলীর ছেলে।
১ ঘণ্টা আগে