পঞ্চগড় প্রতিনিধি
পঞ্চগড়ে ছালমা আক্তার (২৮) নামের এক নারী তাঁর স্বামী আলমগীরের বিরুদ্ধে একটি যৌতুক ও নারী নির্যাতনের করেছেন। কিন্তু আলমগীরের অভিযোগ, তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই মামলা তুলে নেওয়ার ব্যাপারে আপস এবং তাঁর সঙ্গে সংসার করার কথা থাকলেও এরই মধ্যে ছালমা তাঁকে ডিভোর্স না দিয়েই অপর একজনকে বিয়ে করেছেন। এ জন্য তিনি এখন ডিভোর্স চান।
স্ত্রী ছালমা আক্তার তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করেছেন, এই মর্মে আলমগীর পঞ্চগড় প্রেসক্লাবে এসে তাঁর অভিযোগের কথা বলেছেন।
ছালমা আক্তারের করা মামলা ও আলমগীরের অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৪ অক্টোবর আলমগীর হোসেন ও ছালমা আক্তারের মধ্যে (২৮) পারিবারিকভাবেই বিয়ে হয়। আলমগীরের বাড়ি পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার সরকারপাড়া এলাকায় এবং ছালমার বাড়ি পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়নের ঠুটাপাখুরী এলাকায়। এটি ছিল তাঁদের দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে। বিয়ের পর তাঁদের সংসারে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়।
কিন্তু ২০১৭ সালে হঠাৎই ছালমা সবকিছু নিয়ে বাবার বাড়িতে চলে যায়। সেখানে গিয়ে তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক ও নারী নির্যাতনের মামলা করেন। এরপর ২০১৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি একটি বাড়ি করে দেওয়ার শর্তে মামলাটি আপসের জন্য অ্যাফিডেভিট করেন ছালমা। সেখানে স্বামীর সঙ্গে আগের মতো সংসার করার কথা উল্লেখ করেন তিনি। এই সমঝোতার পর আলমগীর প্রায় ৫ লাখ টাকা খরচ করে ছালমার বাবার বাড়িতে একটি আধপাকা বাড়ি করে দেন। একই সঙ্গে তাঁদের সব ধরনের খরচ বহন করতেন তিনি। কিন্তু আলমগীরের অভিযোগ, বাড়ি নির্মিত হওয়ার পর ছালমা গোপনে মাহামুদুল হাসান নামে এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেছেন।
ছালমার প্রতিবেশী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আলমগীর শুধু ছালমার নয়, আগের স্বামীর দুই সন্তানেরও খরচ বহন করতেন। বাড়িটিও তিনি নির্মাণ করে দিয়েছেন। সমঝোতার পরও ছালমা অন্যত্র বিয়ে করেছেন বলে আমরা জেনেছি।’
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমি কেবল আমার মেয়ের জন্য তাঁর (ছালমা) নির্যাতন সহ্য করে যাচ্ছি। সে যখন যেমনটা বলেছে, তেমনটিই করেছি। তারপরও আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। মামলা আপসের জন্য অ্যাফিডেভিট করার পরও সে গোপনে অন্যত্র বিয়ে করেছে। একটি নয়, আমরা জেনেছি দুই ব্যক্তিকে বিয়ে করেছে। তবে কৌশলগত কারণে সে রেজিস্ট্রি না করে কেবল মাওলানা দিয়ে বিয়ে করেছে। একজনের বিয়ের প্রমাণ আমাদের হাতে এসেছে।
আলমগীর আরও বলেন, ‘সে আদালতে আমার সঙ্গে সংসার করার কথা বলছে, আর ভেতরে অন্যত্র বিয়ে করেছে। এমন নারীর সঙ্গে সংসার করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তাঁর প্রতারণায় আমি নাজেহাল হয়ে গেছি। আমি তাঁর কাছ থেকে মুক্তি চাই।’
এ ব্যাপারে ছালমা আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। আদালতেই কথা বলব। আলমগীর আমার ওপর অমানবিক নির্যাতন করেছে। আমি বিয়ে করেছি কিনা, সেটা আলমগীর আদালতে প্রমাণ করুক। এ ব্যাপারে আমি কিছু জানি না।’
স্থানীয় অমরখানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান বলেন, ‘আমি জানি ছালমা বিয়ে করেছে। তবে মুন্সির মাধ্যমে বিয়ে করেছে।’
পঞ্চগড়ে ছালমা আক্তার (২৮) নামের এক নারী তাঁর স্বামী আলমগীরের বিরুদ্ধে একটি যৌতুক ও নারী নির্যাতনের করেছেন। কিন্তু আলমগীরের অভিযোগ, তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই মামলা তুলে নেওয়ার ব্যাপারে আপস এবং তাঁর সঙ্গে সংসার করার কথা থাকলেও এরই মধ্যে ছালমা তাঁকে ডিভোর্স না দিয়েই অপর একজনকে বিয়ে করেছেন। এ জন্য তিনি এখন ডিভোর্স চান।
স্ত্রী ছালমা আক্তার তাঁর সঙ্গে প্রতারণা করেছেন, এই মর্মে আলমগীর পঞ্চগড় প্রেসক্লাবে এসে তাঁর অভিযোগের কথা বলেছেন।
ছালমা আক্তারের করা মামলা ও আলমগীরের অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৪ অক্টোবর আলমগীর হোসেন ও ছালমা আক্তারের মধ্যে (২৮) পারিবারিকভাবেই বিয়ে হয়। আলমগীরের বাড়ি পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার সরকারপাড়া এলাকায় এবং ছালমার বাড়ি পঞ্চগড় সদর উপজেলার অমরখানা ইউনিয়নের ঠুটাপাখুরী এলাকায়। এটি ছিল তাঁদের দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে। বিয়ের পর তাঁদের সংসারে একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়।
কিন্তু ২০১৭ সালে হঠাৎই ছালমা সবকিছু নিয়ে বাবার বাড়িতে চলে যায়। সেখানে গিয়ে তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে যৌতুক ও নারী নির্যাতনের মামলা করেন। এরপর ২০১৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি একটি বাড়ি করে দেওয়ার শর্তে মামলাটি আপসের জন্য অ্যাফিডেভিট করেন ছালমা। সেখানে স্বামীর সঙ্গে আগের মতো সংসার করার কথা উল্লেখ করেন তিনি। এই সমঝোতার পর আলমগীর প্রায় ৫ লাখ টাকা খরচ করে ছালমার বাবার বাড়িতে একটি আধপাকা বাড়ি করে দেন। একই সঙ্গে তাঁদের সব ধরনের খরচ বহন করতেন তিনি। কিন্তু আলমগীরের অভিযোগ, বাড়ি নির্মিত হওয়ার পর ছালমা গোপনে মাহামুদুল হাসান নামে এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেছেন।
ছালমার প্রতিবেশী রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘আলমগীর শুধু ছালমার নয়, আগের স্বামীর দুই সন্তানেরও খরচ বহন করতেন। বাড়িটিও তিনি নির্মাণ করে দিয়েছেন। সমঝোতার পরও ছালমা অন্যত্র বিয়ে করেছেন বলে আমরা জেনেছি।’
আলমগীর হোসেন বলেন, ‘আমি কেবল আমার মেয়ের জন্য তাঁর (ছালমা) নির্যাতন সহ্য করে যাচ্ছি। সে যখন যেমনটা বলেছে, তেমনটিই করেছি। তারপরও আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে। মামলা আপসের জন্য অ্যাফিডেভিট করার পরও সে গোপনে অন্যত্র বিয়ে করেছে। একটি নয়, আমরা জেনেছি দুই ব্যক্তিকে বিয়ে করেছে। তবে কৌশলগত কারণে সে রেজিস্ট্রি না করে কেবল মাওলানা দিয়ে বিয়ে করেছে। একজনের বিয়ের প্রমাণ আমাদের হাতে এসেছে।
আলমগীর আরও বলেন, ‘সে আদালতে আমার সঙ্গে সংসার করার কথা বলছে, আর ভেতরে অন্যত্র বিয়ে করেছে। এমন নারীর সঙ্গে সংসার করা আমার পক্ষে সম্ভব নয়। তাঁর প্রতারণায় আমি নাজেহাল হয়ে গেছি। আমি তাঁর কাছ থেকে মুক্তি চাই।’
এ ব্যাপারে ছালমা আক্তার বলেন, ‘বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। আদালতেই কথা বলব। আলমগীর আমার ওপর অমানবিক নির্যাতন করেছে। আমি বিয়ে করেছি কিনা, সেটা আলমগীর আদালতে প্রমাণ করুক। এ ব্যাপারে আমি কিছু জানি না।’
স্থানীয় অমরখানা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান বলেন, ‘আমি জানি ছালমা বিয়ে করেছে। তবে মুন্সির মাধ্যমে বিয়ে করেছে।’
চট্টগ্রামে নেশার টাকা চেয়ে না পেয়ে স্ত্রীকে হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত স্বামীকে আটক করেছে পুলিশ।
১৬ মিনিট আগেগাজীপুরের জয়দেবপুর রেলওয়ে জংশনের উত্তর পাশে রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা আন্তনগর পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনের ইঞ্জিনসহ একটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে। এতে ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল সাময়িকভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে।
১৯ মিনিট আগেগাজীপুরের টঙ্গীতে এক ব্যক্তির খণ্ডিত মাথা উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার রাত ৮টার দিকে টঙ্গীর বনমালা রেলগেট এলাকার একটি বহুতল ভবনের দ্বিতীয় তলার টয়লেটের ফলস ছাদে ওই খণ্ডিত মাথার সন্ধান মিলেছে।
২২ মিনিট আগেস্বাস্থ্য খাতের সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়াসহ ৩ দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ করা নিয়ে মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতা ও বাসশ্রমিকেরা। আজ শনিবার দুপুরের দিকে নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালের সামনের ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগে