আনিসুল হক জুয়েল, দিনাজপুর
ডিসেম্বর শেষ হলেও চলতি বছরে শীতের প্রভাব তেমন ছিল না বললেই চলে। তাপমাত্রা কমলেও দিনের বেলায় সূর্যের উপস্থিতির কারণে শীতের দাপট দেখা যায়নি। তবে, হঠাৎ করেই গত দুদিনে তাপমাত্রা ব্যাপকভাবে কমতে থাকে।
বিদায়ী বছরের শেষ দিনে কনকনে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দিনাজপুরসহ উত্তরাঞ্চলের জনজীবন। ঘন কুয়াশার কারণে সন্ধ্যার পর থেকেই বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। সড়ক-মহাসড়কে
সব ধরনের যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করছে। নিতান্তই প্রয়োজন কিংবা জীবিকার তাগিদে ছুটে চলা মানুষের দেখা মিলছে পথে-ঘাটে।
শ্রমজীবী ও গ্রামের নিম্ন আয়ের মানুষগুলো কাবু হয়ে পড়েছেন। বিশেষ করে বৃদ্ধ ও শিশুদের নিয়ে বিপদে পড়েছেন পরিবারের সদস্যরা। শীত নিবারণে অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত উষ্ণতা অনুভব করার চেষ্টা করছেন।
জেলা আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় দিনাজপুরের চূড়ান্ত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি
সেলসিয়াস (যা দেশের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা)। একই সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ এবং বাতাসের গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৩ কিলোমিটার।
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১০ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কয়েক দিনের তুলনায় ঘন কুয়াশা সেই সঙ্গে বেড়েছে শীতের দাপট। এতে বিপাকে পড়ে খেটে খাওয়া মানুষ। সদর উপজেলার রামনগর এলাকার ভ্যানচালক সম্ভুমিয়া (৬৫) বলেন, ‘আইজ হঠাৎ করি খুব শীত, খুব ঠান্ডা লাগেছে, এ রকম ঠান্ডা হলে আমার মতো বয়স্কের খুব কষ্ট হয়।’
বাহাদুর বাজার এলাকায় ইজিবাইক চালক সাজেদুর রহমান বলেন, ‘ঘন কুয়াশা আর শীতের কারণে সকালে কোনো মানুষ বাসা থেকে বের হচ্ছে না। যার ফলে আমার আয় কমে গেছে। সংসার পরিচালনা করতে কষ্ট হচ্ছে। শীতকে উপেক্ষা করে রিকশা নিয়ে বাহির হয়েছি।’
এদিকে দুপুরে একটু গরম ও রাতে তীব্র শীতের কারণে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগব্যাধি। দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ ও বিভিন্ন হাসপাতালে শিশু, বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ অঞ্চলে আগামী ৩ / ৪ দিন রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে। তারপর আবারও ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা আছে।’
ডিসেম্বর শেষ হলেও চলতি বছরে শীতের প্রভাব তেমন ছিল না বললেই চলে। তাপমাত্রা কমলেও দিনের বেলায় সূর্যের উপস্থিতির কারণে শীতের দাপট দেখা যায়নি। তবে, হঠাৎ করেই গত দুদিনে তাপমাত্রা ব্যাপকভাবে কমতে থাকে।
বিদায়ী বছরের শেষ দিনে কনকনে শীতে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে দিনাজপুরসহ উত্তরাঞ্চলের জনজীবন। ঘন কুয়াশার কারণে সন্ধ্যার পর থেকেই বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। সড়ক-মহাসড়কে
সব ধরনের যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীর গতিতে চলাচল করছে। নিতান্তই প্রয়োজন কিংবা জীবিকার তাগিদে ছুটে চলা মানুষের দেখা মিলছে পথে-ঘাটে।
শ্রমজীবী ও গ্রামের নিম্ন আয়ের মানুষগুলো কাবু হয়ে পড়েছেন। বিশেষ করে বৃদ্ধ ও শিশুদের নিয়ে বিপদে পড়েছেন পরিবারের সদস্যরা। শীত নিবারণে অনেকেই খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত উষ্ণতা অনুভব করার চেষ্টা করছেন।
জেলা আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় দিনাজপুরের চূড়ান্ত সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি
সেলসিয়াস (যা দেশের দ্বিতীয় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা)। একই সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৪ শতাংশ এবং বাতাসের গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ৩ কিলোমিটার।
দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ১০ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, কয়েক দিনের তুলনায় ঘন কুয়াশা সেই সঙ্গে বেড়েছে শীতের দাপট। এতে বিপাকে পড়ে খেটে খাওয়া মানুষ। সদর উপজেলার রামনগর এলাকার ভ্যানচালক সম্ভুমিয়া (৬৫) বলেন, ‘আইজ হঠাৎ করি খুব শীত, খুব ঠান্ডা লাগেছে, এ রকম ঠান্ডা হলে আমার মতো বয়স্কের খুব কষ্ট হয়।’
বাহাদুর বাজার এলাকায় ইজিবাইক চালক সাজেদুর রহমান বলেন, ‘ঘন কুয়াশা আর শীতের কারণে সকালে কোনো মানুষ বাসা থেকে বের হচ্ছে না। যার ফলে আমার আয় কমে গেছে। সংসার পরিচালনা করতে কষ্ট হচ্ছে। শীতকে উপেক্ষা করে রিকশা নিয়ে বাহির হয়েছি।’
এদিকে দুপুরে একটু গরম ও রাতে তীব্র শীতের কারণে বেড়েছে ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগব্যাধি। দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ ও বিভিন্ন হাসপাতালে শিশু, বয়স্করা সর্দি, কাশি, নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
জেলা আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ অঞ্চলে আগামী ৩ / ৪ দিন রাতের তাপমাত্রা কমতে পারে। তারপর আবারও ধীরে ধীরে তাপমাত্রা বাড়ার সম্ভাবনা আছে।’
চট্টগ্রাম নগরীর একটি কনভেনশন হলে ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক ফখরুল আনোয়ার আটক হয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁর ভাতিজি খাদিজাতুল আনোয়ার সনি (সাবেক এমপি) আটক হয়েছেন বলে গুঞ্জন উঠলেও তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
২ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে পচা মিষ্টির রসের সঙ্গে ক্ষতিকর রং ও রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে শিশুদের প্রিয় খাবার সন্দেশ ও টফি; যা প্যাকেটজাত করে কুরিয়ারের মাধ্যমে পাঠানো হয় বিভিন্ন জেলায়। অর্থ লেনদেন হয় মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় (পিইসি) জিপিএ-৫ না পেয়ে হতাশ হয়েছিলেন ইমা আক্তার। তারপর অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও কঠোর পরিশ্রমের ফলে বাকি সব পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এবার তিনি ফরিদপুর মেডিকেল কলেজে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহে পিকনিকে গিয়ে বিরিয়ানি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছে বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি এলাকার শিশু কানন আদর্শ বিদ্যাপীঠের শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অন্তত অর্ধশতাধিক লোক। শনিবার বিকেল সাড়ে ৫ টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থী অহনা ইসলাম মৌ, ৪র্থ শ্রেণির আম্মার, উজান কর্মকার, ১ম শ্রেণির মায়াং
৩ ঘণ্টা আগে