জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
নীলফামারী শহরের পিটিআই মোড়ে একটি স্থানে ছিন্নমূল মানুষ খাবার খাচ্ছেন। চারদিকে টাঙানো ব্যানারে লেখা ‘মানবতার হোটেল’। এ হোটেলে খেতে কোনো টাকাপয়সা লাগে না, বসে খাওয়ারও সুব্যবস্থা আছে। হোটেলের সামনে ছিন্নমূল মানুষকে খাওয়াতে ব্যস্ত এক ঝাঁক তরুণ স্বেচ্ছাসেবী।
আজ সোমবার দুপুরে শহরের পিটিআই মোড়ের এ দৃশ্য।
তরুণদের স্বপ্নের এই হোটেলের সহকারী পরিচালক আবু তালেবের সঙ্গে কথা হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখানে শুধু ছিন্নমূল-অসহায় মানুষকে বিনা মূল্যে দুপুরের খাবার দেওয়া হচ্ছে। তবে তাঁদের নাম, বয়স ও পেশার বিবরণ লিপিবদ্ধ রয়েছে। তিনি বলেন, এখানে খেতে আসা ছিন্নমূল মানুষের মধ্যে অধিকাংশই বৃদ্ধ ও মধ্যবয়সী।
হোটেলের পাশের চা-দোকানি জামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছোট এই দোকানে সারা দিন ২০০ থেকে ২৫০ টাকা বিক্রি হয়। দুপুরে বাসায় খাইতে গিয়ে দোকান বন্ধ রাখতে হয়। আশপাশে খাবার হোটেল নেই, যেখানে কম টাকায় খাব। আজ দোকান বন্ধ না করে এখানে বিনা টাকায় খাবার খেয়েছি।’ হোটেল সংশ্লিষ্টদের নিয়মিত এ ব্যবস্থা করার আবেদন জানান তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এটি মূলত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘পোভার্টি ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের’ একটি প্রজেক্ট। সংগঠনটির বেশ কিছু সদস্য ইলেভেন মেম্বার নামে একটি টিম গঠনের মাধ্যমে প্রতিদিন ১১ টাকা করে সঞ্চয় করেন। এরপর কিছু শুভাকাঙ্ক্ষীর দেওয়া অর্থ সংযুক্ত করে ২০১৮ সাল থেকে জেলার বিভিন্ন স্থানে ছিন্নমূল মানুষকে খাবার খাওয়ানোর কাজটি শুরু করছেন।
পিটিআই মোড়ের মানবতার হোটেলের সদস্য জিয়ারুল ইসলাম জিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি ভালো লাগার জায়গা থেকেই নিজেকে এ কাজের সঙ্গে যুক্ত করেছেন। মানুষকে খাওয়াতে পেরেই তাঁর আনন্দ। এমন ভালো কাজের সঙ্গে থাকতে পারে নিজেকে গর্বিত মনে করেন তিনি।
হোটেলের পরিচালক তুহিন ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছিন্নমূলের পাশাপাশি রিকশাচালক, ফেরিওয়ালা এমনকি পথচারীদেরও এখান থেকে বিনা টাকায় খাবার দেওয়া হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে বেলা ২টার মধ্যে ২০০ জনের বেশি মানুষ খাবার খেয়েছে।’
তিনি বলেন, শহরের পিটিআই মোড়ে প্রথম চালু হয় ‘মানবতার হোটেল’। তাদের অর্থসংকটের কারণে এখানে সপ্তাহে এক দিন খাওয়ানো সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। পরবর্তী সময়ে সবার সহযোগিতা ও ভালোবাসার মধ্য দিয়ে প্রতিদিন খাওয়ানোর কার্যক্রম শুরু করবেন। হোটেলে খাবারের মধ্যে থাকে খিচুড়ি, ডিম, সবজি কিংবা মাংস, ডাল ও সাদা ভাত।
নীলফামারী শহরের পিটিআই মোড়ে একটি স্থানে ছিন্নমূল মানুষ খাবার খাচ্ছেন। চারদিকে টাঙানো ব্যানারে লেখা ‘মানবতার হোটেল’। এ হোটেলে খেতে কোনো টাকাপয়সা লাগে না, বসে খাওয়ারও সুব্যবস্থা আছে। হোটেলের সামনে ছিন্নমূল মানুষকে খাওয়াতে ব্যস্ত এক ঝাঁক তরুণ স্বেচ্ছাসেবী।
আজ সোমবার দুপুরে শহরের পিটিআই মোড়ের এ দৃশ্য।
তরুণদের স্বপ্নের এই হোটেলের সহকারী পরিচালক আবু তালেবের সঙ্গে কথা হয়। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখানে শুধু ছিন্নমূল-অসহায় মানুষকে বিনা মূল্যে দুপুরের খাবার দেওয়া হচ্ছে। তবে তাঁদের নাম, বয়স ও পেশার বিবরণ লিপিবদ্ধ রয়েছে। তিনি বলেন, এখানে খেতে আসা ছিন্নমূল মানুষের মধ্যে অধিকাংশই বৃদ্ধ ও মধ্যবয়সী।
হোটেলের পাশের চা-দোকানি জামাল উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছোট এই দোকানে সারা দিন ২০০ থেকে ২৫০ টাকা বিক্রি হয়। দুপুরে বাসায় খাইতে গিয়ে দোকান বন্ধ রাখতে হয়। আশপাশে খাবার হোটেল নেই, যেখানে কম টাকায় খাব। আজ দোকান বন্ধ না করে এখানে বিনা টাকায় খাবার খেয়েছি।’ হোটেল সংশ্লিষ্টদের নিয়মিত এ ব্যবস্থা করার আবেদন জানান তিনি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এটি মূলত স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘পোভার্টি ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের’ একটি প্রজেক্ট। সংগঠনটির বেশ কিছু সদস্য ইলেভেন মেম্বার নামে একটি টিম গঠনের মাধ্যমে প্রতিদিন ১১ টাকা করে সঞ্চয় করেন। এরপর কিছু শুভাকাঙ্ক্ষীর দেওয়া অর্থ সংযুক্ত করে ২০১৮ সাল থেকে জেলার বিভিন্ন স্থানে ছিন্নমূল মানুষকে খাবার খাওয়ানোর কাজটি শুরু করছেন।
পিটিআই মোড়ের মানবতার হোটেলের সদস্য জিয়ারুল ইসলাম জিয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, তিনি ভালো লাগার জায়গা থেকেই নিজেকে এ কাজের সঙ্গে যুক্ত করেছেন। মানুষকে খাওয়াতে পেরেই তাঁর আনন্দ। এমন ভালো কাজের সঙ্গে থাকতে পারে নিজেকে গর্বিত মনে করেন তিনি।
হোটেলের পরিচালক তুহিন ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ছিন্নমূলের পাশাপাশি রিকশাচালক, ফেরিওয়ালা এমনকি পথচারীদেরও এখান থেকে বিনা টাকায় খাবার দেওয়া হয়েছে। দুপুর ১২টা থেকে বেলা ২টার মধ্যে ২০০ জনের বেশি মানুষ খাবার খেয়েছে।’
তিনি বলেন, শহরের পিটিআই মোড়ে প্রথম চালু হয় ‘মানবতার হোটেল’। তাদের অর্থসংকটের কারণে এখানে সপ্তাহে এক দিন খাওয়ানো সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। পরবর্তী সময়ে সবার সহযোগিতা ও ভালোবাসার মধ্য দিয়ে প্রতিদিন খাওয়ানোর কার্যক্রম শুরু করবেন। হোটেলে খাবারের মধ্যে থাকে খিচুড়ি, ডিম, সবজি কিংবা মাংস, ডাল ও সাদা ভাত।
শিশুদের কলকাকলিতে মুখর আলিয়ঁস ফ্রঁসেজ দ্য ঢাকার লা গ্যালারি। গ্যালারির দেয়ালজুড়ে সাজানো তাদেরই পছন্দের অনেক ছবি। বইয়ে যে ছবি দেখে পড়া শিখেছে, সেগুলোই ঝুলছিল দেয়ালে। কী নেই সেখানে! নানা নকশায় লেখা বাংলা বর্ণমালা। গাছের ছবি, প্রাণীর ছবি, ফুলের ছবি, পাখির ছবি। বাচ্চারা সেগুলো দেখছে, পরস্পর আলাপ করছে।
৬ ঘণ্টা আগেসংস্কার শুরু হয়েছে রাজশাহী মহানগরীর জামালপুর-চকপাড়া ও হড়গ্রাম এলাকায় সাবেক সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশার বাড়ির সামনের সড়ক। পুরোনো ইট-খোয়া সরিয়ে নতুন উপকরণ দিয়ে করার কথা কাজ। কিন্তু ঠিকাদার সড়ক দুটি খুঁড়ে পাওয়া পুরোনো ইট-খোয়া দিয়েই কাজ করছেন। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভ প্রকাশ করলেও পরিদর্শনেই যাননি
৬ ঘণ্টা আগেবান্দরবানের আলীকদম উপজেলা সদর ইউনিয়নে ভুয়া কাগজপত্রে ভোটার হচ্ছেন রোহিঙ্গারা। রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে জনপ্রতি ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়ে জনপ্রতিনিধিরা ভুয়া নাগরিক সনদ ও ‘রোহিঙ্গা নয়’ মর্মে প্রত্যয়নপত্র দিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
৬ ঘণ্টা আগেইতিহাস, ঐতিহ্য আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত বাংলাদেশ বেতারের পুরোনো সদর দপ্তর ভবন। রাজধানীর শাহবাগে অবস্থিত এই ভবনের অবস্থা এখন করুণ। বেতারের স্মৃতি-ঐতিহ্যের কিছুই আর অবশিষ্ট নেই। প্রায় পরিত্যক্ত এই ভবন এখন বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (সাবেক বিএসএমএমইউ/পিজি) জন্য কাজ করা আনসার সদস্যদের
৬ ঘণ্টা আগে