গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধা জেলার হাটবাজারগুলোতে আসতে শুরু করেছে শীতকালীন শাকসবজি। তবে চড়া দাম হওয়ায় এর স্বাদ নিতে হিমশিম খাচ্ছে সাধারণ ক্রেতারা। লাগামহীন ঊর্ধ্বমুখী দাম নিয়ে বিপাকে পড়েছেন স্বল্প আয়ের মানুষ।
জানা যায়, গাইবান্ধা জেলার সাতটি উপজেলার মানুষ করোনা পরিস্থিতির ধকল না সামলিয়ে উঠতেই বয়ে গেছে বন্যা, ঝড় ও খরা। এর প্রভাবে এখানকার অধিকাংশ পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব দুর্যোগ থেকে এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেননি কেউ, যার কারণে তাঁদের চরম অর্থসংকটে ভুগতে হচ্ছে।
সরেজমিন গাইবান্ধার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে দেখা গেছে শীতের সবজিগুলোর আকাশচুম্বী দাম। চড়া দামের কারণে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। গাইবান্ধার কাঁচাবাজারগুলোতে বর্তমানে প্রতি কেজি ফুলকপি ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৫০ টাকা, মুলা ২৫ টাকা, শিম ১২০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, বেগুন ৫০ টাকা, পটোল ৩০ টাকা, করলা ৫০ টাকা, শসা ৩০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৪০ টাকা, আলু ২০ টাকা, পেঁপে ২০ টাকা, ঝিঙে ৪০ টাকা, লাউ (প্রতি পিস) ২৫-৫০ টাকা, ধনেপাতা ২০০ টাকা, মুলাশাক ৩০ টাকা, পালংশাক ৫০ টাকা, লালশাক ২৫ টাকা, লাউশাক ৪০ টাকা, সরিষাশাক ৩০ টাকা, নাপাশাক ৪০ টাকা ও কাঁচামরিচ ১০০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।
শুধু শাকসবজি নয়, ভোজ্য ও জ্বালানি তেলসহ নিত্যপণ্য সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। লাগামহীন ঊর্ধ্বমুখী দাম নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ। প্রতিনিয়ত সবজি ও অন্যান্য পণ্যের দাম অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা।
গাইবান্ধার ধাপেরহাটের কৃষক আব্দুল মজিদ বলেন, বাজারে সবজি যে দামে বিক্রি হচ্ছে, আমরা তা পাচ্ছি না। যদি খেত থেকে সবজি বিক্রি করা যেত, তাহলে আমরা লাভবান হতাম।
এ বিষয়ে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রেজা-ই-মাহমুদ বলেন, কৃষকেরা যাতে তাঁদের উৎপাদিত ফসলের দাম পান, সেদিকে আমরা মনিটরিং করছি। কিছু কিছু জায়গায় খেত থেকে সবজি বিক্রি করার চেষ্টা করছি।
গাইবান্ধা জেলার হাটবাজারগুলোতে আসতে শুরু করেছে শীতকালীন শাকসবজি। তবে চড়া দাম হওয়ায় এর স্বাদ নিতে হিমশিম খাচ্ছে সাধারণ ক্রেতারা। লাগামহীন ঊর্ধ্বমুখী দাম নিয়ে বিপাকে পড়েছেন স্বল্প আয়ের মানুষ।
জানা যায়, গাইবান্ধা জেলার সাতটি উপজেলার মানুষ করোনা পরিস্থিতির ধকল না সামলিয়ে উঠতেই বয়ে গেছে বন্যা, ঝড় ও খরা। এর প্রভাবে এখানকার অধিকাংশ পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব দুর্যোগ থেকে এখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারেননি কেউ, যার কারণে তাঁদের চরম অর্থসংকটে ভুগতে হচ্ছে।
সরেজমিন গাইবান্ধার বিভিন্ন হাটবাজার ঘুরে দেখা গেছে শীতের সবজিগুলোর আকাশচুম্বী দাম। চড়া দামের কারণে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা। গাইবান্ধার কাঁচাবাজারগুলোতে বর্তমানে প্রতি কেজি ফুলকপি ৫০ টাকা, বাঁধাকপি ৫০ টাকা, মুলা ২৫ টাকা, শিম ১২০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, বেগুন ৫০ টাকা, পটোল ৩০ টাকা, করলা ৫০ টাকা, শসা ৩০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৪০ টাকা, আলু ২০ টাকা, পেঁপে ২০ টাকা, ঝিঙে ৪০ টাকা, লাউ (প্রতি পিস) ২৫-৫০ টাকা, ধনেপাতা ২০০ টাকা, মুলাশাক ৩০ টাকা, পালংশাক ৫০ টাকা, লালশাক ২৫ টাকা, লাউশাক ৪০ টাকা, সরিষাশাক ৩০ টাকা, নাপাশাক ৪০ টাকা ও কাঁচামরিচ ১০০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।
শুধু শাকসবজি নয়, ভোজ্য ও জ্বালানি তেলসহ নিত্যপণ্য সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। লাগামহীন ঊর্ধ্বমুখী দাম নিয়ে বিপাকে পড়েছেন দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত পরিবারের মানুষ। প্রতিনিয়ত সবজি ও অন্যান্য পণ্যের দাম অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ায় সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁরা।
গাইবান্ধার ধাপেরহাটের কৃষক আব্দুল মজিদ বলেন, বাজারে সবজি যে দামে বিক্রি হচ্ছে, আমরা তা পাচ্ছি না। যদি খেত থেকে সবজি বিক্রি করা যেত, তাহলে আমরা লাভবান হতাম।
এ বিষয়ে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রেজা-ই-মাহমুদ বলেন, কৃষকেরা যাতে তাঁদের উৎপাদিত ফসলের দাম পান, সেদিকে আমরা মনিটরিং করছি। কিছু কিছু জায়গায় খেত থেকে সবজি বিক্রি করার চেষ্টা করছি।
যশোরে সাম্প্রতিক সময়ে খুনাখুনির পাশাপাশি চুরি-ছিনতাই বেড়ে গেছে। এমনকি প্রকাশ্যে দিনদুপুরে ঘটছে খুনের ঘটনা। সর্বশেষ এক দিনের ব্যবধানে দুটি হত্যাকাণ্ড ঘটে গেছে। এ নিয়ে গত মে থেকে ১৩ আগস্ট পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ৩ মাসে ২৩ জন হত্যার শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া রাত নামলেই ছিনতাই ও চুরি হচ্ছে অহরহ।
১১ মিনিট আগেসীমান্তঘেঁষা জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে নদীপথে সাঁতরে অবৈধভাবে গরু-মহিষ ও মাদকদ্রব্য আনতে গিয়ে রাখাল হতাহত ও নিখোঁজের ঘটনা যেন এখন নিত্যকার ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। জানা গেছে, অর্থের লোভে চোরাকারবারিদের হয়ে কাজ করতে গিয়ে প্রাণ দিতে হচ্ছে বাংলাদেশি রাখালদের।
১৮ মিনিট আগেরাজধানীর মৌচাকে ডা. সিরাজুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের পার্কিংয়ে একটি প্রাইভেটকার থেকে দুজনের লাশ উদ্ধারের ঘটনাটি হত্যাকাণ্ড বলে সন্দেহ করছে নিহতদের স্বজনেরা। মরদেহের শরীরে রক্ত ও মুখ ফোলা দেখেই এই সন্দেহ তাঁদের।
৩৬ মিনিট আগে‘আমাদের ছেলে শহীদ আজিজুল ইসলাম ৩০ পারা কোরআনের হাফেজ। তার লাশ তুললে তিনটা কবর খুঁড়তে হবে। একটায় থাকব ছেলে। বাকি দুটায় আমরা স্বামী-স্ত্রী। জীবন থাকতে কবর থেকে হাফেজ ছেলের লাশ তুলতে দেব না।’ জুলাই আন্দোলনে শহীদ আজিজুল ইসলামের বাবা আব্দুর রহিম ও মা রেজিয়া বেগম এমন কথা জানান।
১ ঘণ্টা আগে