সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
ঈদের ছুটিতে আনন্দের সীমা থাকে না। বিশেষ করে কর্মজীবী মানুষদের। ছুটিতে তাঁরা পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুরতে যান বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। তাই ঈদের আনন্দ কাটাতে স্থানীয় দর্শনার্থীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নে গড়ে ওঠা বিনোদন কেন্দ্র ‘সরোবর পার্ক অ্যান্ড রিসোর্ট’।
কর্তৃপক্ষ বলছে, ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে সংযোজন করা হয়েছে নতুন নতুন রাইডস, পার্কটি সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে, নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
শনিবার বিকেল দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সোনারায় বাজারের পাশে নিরিবিলি পরিবেশে গড়ে ওঠা বিনোদন কেন্দ্রটিতে নানা বয়সের শত-শত মানুষ ছুটে এসেছেন। আনন্দ আর উল্লাসে মেতে উঠেছেন তারা। বছর ছয়েক আগে প্রায় ১৫ একর জমির ওপর গড়ে তোলা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন এই পার্কটি। এরই মধ্যেই দর্শনার্থীদের জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। পার্কটিতে আছে বিশাল পুকুর ও বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। নিরিবিলি পরিবেশে সময় কাটানোর পাশাপাশি এখানে রয়েছে ওয়াটার রাইড, প্যাডেল বোর্ড, জলযান, ট্রেন ও স্লিপারসহ বিনোদনের নানা সুবিধা।
দর্শনার্থীরা জানান, বাড়ির পাশেই পার্কটি। পরিবেশও নিরিবিলি। শিশুদের বিনোদন থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের আনন্দ উপভোগ করার মতো সবগুলো উপকরণ রয়েছে। প্রবেশ মূল্যটাও নামমাত্র। রাইডগুলোতেও চড়া যায় কম টাকায়। সে কারণে এখানে আসেন তাঁরা।
পার্কটিতে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা শিক্ষক মো. আঙ্গুর মিয়ার (৫০) সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘বেশি দিন হয়নি। বছর কয়েক আগের কথা। মন চাইলেও পরিবার নিয়ে ঘুরতে যাওয়া সম্ভব হতো না সময় আর অর্থের অভাবে। কারণ ঘুরতে গেলে কমপক্ষে ৫০ কিলোমিটার পারি দিয়ে যেতে হতো রংপুর চিড়িয়াখানায়। সময় আর অর্থ দুটোই বেশি লাগত। আর এটা হাতের কাছে। আছেও সবগুলো উপকরণ। টাকাও বেশি লাগে না। সে কারণে গত দুই বছর ধরে এই পার্কে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসি।’
কথা হয় বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুরতে আসা শিশু মো. রিফাত মোস্তফার সঙ্গে। রিফাত জানায়, বাবা-মায়ের সঙ্গে এখানে ঘুরতে এসেছে সে। ভীষণ ভালো লাগছে তার। ঈদের দিন সে কারণে অনেকে এখানে এসেছে। সে কারণে আনন্দটা আরও বেশি লাগছে তার।
রংপুরের মিঠাপুকুর থেকে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে আসা তরুণ নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘ঈদ তো আনন্দের। তাই বন্ধুরা মিলে সরোবর পার্কে ঘুরতে এসেছি। এখন রাস্তাঘাট পুরাটাই ফাঁকা। নিরিবিলি পরিবেশে পার্কটিতে ঘুরতে অন্যরকম মজা।’
এ বিষয়ে সরোবর পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী মোছা. জেসমিন আক্তার বলেন, ‘পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে পার্কটিতে নতুন নতুন কিছু রাইডস সংযুক্ত করা হয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এখনে সকল শ্রেণির মানুষ নির্বিঘ্নে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন বলে বিশ্বাস করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় তেমন কোনো দর্শনীয় স্থান নেই। সে কারণে এ পার্কটি গড়ে তোলা হয়েছে। সব বয়সী মানুষের সুস্থ বিনোদনের কথা চিন্তা করেই পার্কটিতে নতুন নতুন রাইডসহ বিভিন্ন উপকরণ যুক্ত করা হচ্ছে।’
ঈদের ছুটিতে আনন্দের সীমা থাকে না। বিশেষ করে কর্মজীবী মানুষদের। ছুটিতে তাঁরা পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুরতে যান বিনোদন কেন্দ্রগুলোতে। তাই ঈদের আনন্দ কাটাতে স্থানীয় দর্শনার্থীদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নে গড়ে ওঠা বিনোদন কেন্দ্র ‘সরোবর পার্ক অ্যান্ড রিসোর্ট’।
কর্তৃপক্ষ বলছে, ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে সংযোজন করা হয়েছে নতুন নতুন রাইডস, পার্কটি সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে, নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
শনিবার বিকেল দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সোনারায় বাজারের পাশে নিরিবিলি পরিবেশে গড়ে ওঠা বিনোদন কেন্দ্রটিতে নানা বয়সের শত-শত মানুষ ছুটে এসেছেন। আনন্দ আর উল্লাসে মেতে উঠেছেন তারা। বছর ছয়েক আগে প্রায় ১৫ একর জমির ওপর গড়ে তোলা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন এই পার্কটি। এরই মধ্যেই দর্শনার্থীদের জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। পার্কটিতে আছে বিশাল পুকুর ও বিভিন্ন প্রজাতির গাছ। নিরিবিলি পরিবেশে সময় কাটানোর পাশাপাশি এখানে রয়েছে ওয়াটার রাইড, প্যাডেল বোর্ড, জলযান, ট্রেন ও স্লিপারসহ বিনোদনের নানা সুবিধা।
দর্শনার্থীরা জানান, বাড়ির পাশেই পার্কটি। পরিবেশও নিরিবিলি। শিশুদের বিনোদন থেকে শুরু করে সব বয়সী মানুষের আনন্দ উপভোগ করার মতো সবগুলো উপকরণ রয়েছে। প্রবেশ মূল্যটাও নামমাত্র। রাইডগুলোতেও চড়া যায় কম টাকায়। সে কারণে এখানে আসেন তাঁরা।
পার্কটিতে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসা শিক্ষক মো. আঙ্গুর মিয়ার (৫০) সঙ্গে কথা হয়। তিনি বলেন, ‘বেশি দিন হয়নি। বছর কয়েক আগের কথা। মন চাইলেও পরিবার নিয়ে ঘুরতে যাওয়া সম্ভব হতো না সময় আর অর্থের অভাবে। কারণ ঘুরতে গেলে কমপক্ষে ৫০ কিলোমিটার পারি দিয়ে যেতে হতো রংপুর চিড়িয়াখানায়। সময় আর অর্থ দুটোই বেশি লাগত। আর এটা হাতের কাছে। আছেও সবগুলো উপকরণ। টাকাও বেশি লাগে না। সে কারণে গত দুই বছর ধরে এই পার্কে পরিবার নিয়ে ঘুরতে আসি।’
কথা হয় বাবা-মায়ের সঙ্গে ঘুরতে আসা শিশু মো. রিফাত মোস্তফার সঙ্গে। রিফাত জানায়, বাবা-মায়ের সঙ্গে এখানে ঘুরতে এসেছে সে। ভীষণ ভালো লাগছে তার। ঈদের দিন সে কারণে অনেকে এখানে এসেছে। সে কারণে আনন্দটা আরও বেশি লাগছে তার।
রংপুরের মিঠাপুকুর থেকে বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে আসা তরুণ নুর মোহাম্মদ বলেন, ‘ঈদ তো আনন্দের। তাই বন্ধুরা মিলে সরোবর পার্কে ঘুরতে এসেছি। এখন রাস্তাঘাট পুরাটাই ফাঁকা। নিরিবিলি পরিবেশে পার্কটিতে ঘুরতে অন্যরকম মজা।’
এ বিষয়ে সরোবর পার্ক অ্যান্ড রিসোর্টের স্বত্বাধিকারী মোছা. জেসমিন আক্তার বলেন, ‘পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে পার্কটিতে নতুন নতুন কিছু রাইডস সংযুক্ত করা হয়েছে। কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে নেওয়া হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তা ব্যবস্থা। এখনে সকল শ্রেণির মানুষ নির্বিঘ্নে ঈদ আনন্দ উপভোগ করতে পারবেন বলে বিশ্বাস করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় তেমন কোনো দর্শনীয় স্থান নেই। সে কারণে এ পার্কটি গড়ে তোলা হয়েছে। সব বয়সী মানুষের সুস্থ বিনোদনের কথা চিন্তা করেই পার্কটিতে নতুন নতুন রাইডসহ বিভিন্ন উপকরণ যুক্ত করা হচ্ছে।’
চট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
৪ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৬ মিনিট আগেঈদের চার দিন পর মেয়ের বিয়ে, তাই ঈদের সঙ্গে বিয়ের প্রস্তুতিও নিয়েছিলেন চট্টগ্রামের আনোয়ারার অটোচালক জানে আলম। করেছেন আত্মীয়–স্বজনদের কাছ থেকে ধারদেনাও। হঠাৎ ঈদের দিন সকালে লাগা আগুন থেকে কোনো রকম প্রাণে বাঁচলেও সংসারের সবকিছু পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
১০ মিনিট আগেবিকেল পর্যন্ত বগুড়া শহরের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মৌসুমি ব্যবসায়ীরা চামড়া বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন স্থানে নিয়ে বসে আছেন। কাঙ্ক্ষিত দাম না পাওয়ায় তাঁরা চামড়া বিক্রি করতে পারছেন না।
১২ মিনিট আগে