জসিম উদ্দিন, নীলফামারী
নীলফামারীতে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল। সরকারি এই হাসপাতালে রয়েছে এক্স-রে ফিল্মের সংকট। ফলে এক্স-রে করতে আসা রোগীদের পরীক্ষা না করিয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে। বাধ্য হয়ে অনেকে শহরের বিভিন্ন ক্লিনিক থেকে চড়া মূল্যে এক্স-রে করাচ্ছে। এমন অবস্থায় অনেক দরিদ্র রোগী এক্স-রে কোতে না পেরে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, চলতি মার্চ মাসের প্রথম দিন থেকে এই সংকট দেখা দিয়েছে। ফিল্ম সংগ্রহের জন্য এক মাস আগে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। কিন্তু তা সরবরাহের নিশ্চয়তা নেই। কবে সরবরাহ করা হবে তা-ও নিশ্চিত না ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া রয়েছে হাসপাতালে ওষুধের সংকট।
হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডের নীলফামারী সদরের সোনারায় গ্রাম থেকে চিকিৎসা নিতে এসেছেন আমিনুল হক। তিনি বলেন, ‘বুকের ব্যথায় চার দিন আগে ভর্তি হয়েছি। ডাক্তার আমাকে বুকের এক্স-রে করার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু হাসপাতালের এক্স-রে রুমে গেলে একজন বলেন, এখানে ফিল্ম নাই বাইরে থেকে করে নিয়ে আসেন। ৭০০ টাকা খরচ করে এক্স-রে করে এলাম।’
আমিনুল হকের সঙ্গে থাকা স্বজন আরমান হোসেন বলেন, এত বড় হাসপাতাল, সরকার সবই দেয়, কিন্তু ফিল্ম দেয় না। অনেকে টাকার অভাবে বাইরে এক্স-রে করাতে পারছে না।
হাসপাতালের মেডিকেল টেকনোলজির ও রেডিওগ্রাফিক মো. নূরুজ্জামান সরকার বলেন, দুই সপ্তাহ ধরে ফিল্মের সংকট চলছে। এতে হাসপাতালে রোগীরা বিপাকে পড়েছে। এখানে প্রকারভেদে সরকারিভাবে প্রতিটি এক্স-রে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা নেওয়া হয়। অথচ বাইরে রোগীরা চড়া মূলে এসব এক্স-রে করাচ্ছে। এতে রোগীর স্বজনদের বেড়েছে ভোগান্তি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের দুজন চিকিৎসক জানান, হাসপাতালে এক্স-রে বন্ধ থাকায় বেসরকারি ক্লিনিকের মালিকেরা জমজমাট ব্যবসা করছেন। এদিকে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে রোগীরা। এর মধ্যে ওষুধের সংকট তো আছেই। আইভি ক্যানুলা, ভিটামিনসহ বিভিন্ন ওষুধ রোগীদের বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে।
হাসপাতালে তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. আবু আল হাজ্জাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক্স-রে ফিল্মমের জন্য এক মাস আগে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। কিন্তু এখনো অনুমোদন পাইনি। টেন্ডার পেলে এই সংকট কেটে যাবে। আগের কিছু ফিল্ম ছিল, যা চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে শেষ হয়েছে। তাই রোগীরা বাইরে থেকে বিভিন্ন ক্লিনিকে গিয়ে এক্স-রে করাচ্ছে, এখানে আমার কিছুই করার নাই।।’
নীলফামারীতে ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতাল। সরকারি এই হাসপাতালে রয়েছে এক্স-রে ফিল্মের সংকট। ফলে এক্স-রে করতে আসা রোগীদের পরীক্ষা না করিয়ে ফিরে যেতে হচ্ছে। বাধ্য হয়ে অনেকে শহরের বিভিন্ন ক্লিনিক থেকে চড়া মূল্যে এক্স-রে করাচ্ছে। এমন অবস্থায় অনেক দরিদ্র রোগী এক্স-রে কোতে না পেরে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, চলতি মার্চ মাসের প্রথম দিন থেকে এই সংকট দেখা দিয়েছে। ফিল্ম সংগ্রহের জন্য এক মাস আগে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। কিন্তু তা সরবরাহের নিশ্চয়তা নেই। কবে সরবরাহ করা হবে তা-ও নিশ্চিত না ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া রয়েছে হাসপাতালে ওষুধের সংকট।
হাসপাতালের পুরুষ ওয়ার্ডের নীলফামারী সদরের সোনারায় গ্রাম থেকে চিকিৎসা নিতে এসেছেন আমিনুল হক। তিনি বলেন, ‘বুকের ব্যথায় চার দিন আগে ভর্তি হয়েছি। ডাক্তার আমাকে বুকের এক্স-রে করার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। কিন্তু হাসপাতালের এক্স-রে রুমে গেলে একজন বলেন, এখানে ফিল্ম নাই বাইরে থেকে করে নিয়ে আসেন। ৭০০ টাকা খরচ করে এক্স-রে করে এলাম।’
আমিনুল হকের সঙ্গে থাকা স্বজন আরমান হোসেন বলেন, এত বড় হাসপাতাল, সরকার সবই দেয়, কিন্তু ফিল্ম দেয় না। অনেকে টাকার অভাবে বাইরে এক্স-রে করাতে পারছে না।
হাসপাতালের মেডিকেল টেকনোলজির ও রেডিওগ্রাফিক মো. নূরুজ্জামান সরকার বলেন, দুই সপ্তাহ ধরে ফিল্মের সংকট চলছে। এতে হাসপাতালে রোগীরা বিপাকে পড়েছে। এখানে প্রকারভেদে সরকারিভাবে প্রতিটি এক্স-রে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা নেওয়া হয়। অথচ বাইরে রোগীরা চড়া মূলে এসব এক্স-রে করাচ্ছে। এতে রোগীর স্বজনদের বেড়েছে ভোগান্তি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের দুজন চিকিৎসক জানান, হাসপাতালে এক্স-রে বন্ধ থাকায় বেসরকারি ক্লিনিকের মালিকেরা জমজমাট ব্যবসা করছেন। এদিকে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে রোগীরা। এর মধ্যে ওষুধের সংকট তো আছেই। আইভি ক্যানুলা, ভিটামিনসহ বিভিন্ন ওষুধ রোগীদের বাইরে থেকে কিনতে হচ্ছে।
হাসপাতালে তত্ত্বাবধায়ক ডা. মো. আবু আল হাজ্জাজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এক্স-রে ফিল্মমের জন্য এক মাস আগে টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। কিন্তু এখনো অনুমোদন পাইনি। টেন্ডার পেলে এই সংকট কেটে যাবে। আগের কিছু ফিল্ম ছিল, যা চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে শেষ হয়েছে। তাই রোগীরা বাইরে থেকে বিভিন্ন ক্লিনিকে গিয়ে এক্স-রে করাচ্ছে, এখানে আমার কিছুই করার নাই।।’
দীর্ঘদিন ধরে জনবলসংকটে ধুঁকছে নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা। চার ভাগের এক ভাগ কর্মচারী দিয়ে চলছে কার্যক্রম। জনবলের অভাবে পড়ে আছে দেশের বৃহত্তম এ রেলওয়ে কারখানার ১৫৩ কোটি টাকা ব্যয়ে আমদানি করা মেশিনারিজ।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার সাগরপারের সুগন্ধা পয়েন্টে হোটেল-মোটেল জোনের ২০০ কোটি টাকা মূল্যের ২ একর ৩০ শতক খাসজমি দখল করে শতাধিক দোকান নির্মাণ করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, জাল কাগজ বানিয়ে একটি সংঘবদ্ধ চক্র ৫ আগস্ট পরবর্তী প্রশাসনিক শিথিলতার সুযোগে হোটেল-মোটেল জোনের বাতিল করা প্লটের এই জমি দখল করেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনি আত্মহত্যা করেননি, তাঁরা খুন হয়েছেন। এই হত্যাকাণ্ডে অংশ নেয় দুজন। প্রথমে সাগর ও পরে রুনিকে ছুরিকাঘাত করা হয়। তবে ডিএনএ রিপোর্টে অস্পষ্টতা থাকায় হত্যাকারীদের শনাক্ত করা এখনো সম্ভব হয়নি।
৬ ঘণ্টা আগেবরগুনার বিষখালী, বলেশ্বর ও পায়রা নদীতে নির্বিচারে মারা পড়ছে ইলিশের পোনা বা জাটকা। নিষিদ্ধ বাঁধা, গোপ, বেহেন্দি ও কারেন্ট জালে এগুলো শিকার করা হচ্ছে। দেড়-দুই ইঞ্চি লম্বা এসব মাছকে এলাকার হাট-বাজারে ‘চাপিলা’ বলে বিক্রি করছেন জেলেরা। সেই সঙ্গে শুঁটকি বানানো হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে