গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধা সদর উপজেলায় দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে গিয়ে এক ইউপি সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার বোয়ালী ইউনিয়নের নশরতপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্বজনদের অভিযোগ, কাঠের তৈরি বসার পিঁড়ির আঘাতে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
নিহত আব্দুর জব্বার (৬৫) বোয়ালী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ছিলেন। তিনি নশরতপুর গ্রামের মৃত খেজের উদ্দীনের ছেলে।
স্থানীয় ব্যক্তিরা জানান, ওই গ্রামের বাসিন্দা ময়নুল ইসলামের সঙ্গে সদর উপজেলার বাদিয়াখালী ইউনিয়নের ফুলবাড়ী হাজিপাড়া গ্রামের আছর আলীর মেয়ে রোজিনা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে জীবিকার তাগিদে ময়নুল মালদ্বীপে অবস্থান করছেন। দাম্পত্য জীবনে তাঁদের বনিবনা হচ্ছিল না। সাংসারিক বিষয় নিয়ে কলহের জেরে আজ শ্বশুরবাড়ি থেকে বিয়ের মালামালসহ বাবার বাড়ি যাওয়ার প্রস্তুতি নেন রোজিনা। বিষয়টি সমাধানের জন্য দুপুর ১২টার দিকে ওই বাড়িতে যান রোজিনার নিকটাত্মীয় স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুর জব্বার।
এ সময় দুই পক্ষের বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে ময়নুলের মা জোবেদা বেগম ও বোন মঞ্জুরানী বসার পিঁড়ি (কাঠের তৈরি) দিয়ে আব্দুর জব্বারকে আঘাত করে। এতে তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে নিলে বেলা ২টার দিকে তিনি মারা যান।
নিহতের স্বজনদের দাবি, আব্দুর জব্বারকে পিঁড়ি দিয়ে বুকে ও পিঠে আঘাত করা হয়। এতে তাঁর মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে বোয়ালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাবু বলেন, ‘বসার পিঁড়ি দিয়ে আঘাত করায় মারা গেছে, বিষয়টি এখনো প্রমাণিত হয়নি। সত্যতা পেলে আইনি ব্যবস্থা নেব। ঘটনাস্থলে সদর থানা-পুলিশ এসে তদন্ত শুরু করেছে।’
গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুল ইসলাম তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ গাইবান্ধা জেলা হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
গাইবান্ধা সদর উপজেলায় দুই পক্ষের বিবাদ মেটাতে গিয়ে এক ইউপি সদস্যের মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে উপজেলার বোয়ালী ইউনিয়নের নশরতপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্বজনদের অভিযোগ, কাঠের তৈরি বসার পিঁড়ির আঘাতে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
নিহত আব্দুর জব্বার (৬৫) বোয়ালী ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড সদস্য ছিলেন। তিনি নশরতপুর গ্রামের মৃত খেজের উদ্দীনের ছেলে।
স্থানীয় ব্যক্তিরা জানান, ওই গ্রামের বাসিন্দা ময়নুল ইসলামের সঙ্গে সদর উপজেলার বাদিয়াখালী ইউনিয়নের ফুলবাড়ী হাজিপাড়া গ্রামের আছর আলীর মেয়ে রোজিনা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে জীবিকার তাগিদে ময়নুল মালদ্বীপে অবস্থান করছেন। দাম্পত্য জীবনে তাঁদের বনিবনা হচ্ছিল না। সাংসারিক বিষয় নিয়ে কলহের জেরে আজ শ্বশুরবাড়ি থেকে বিয়ের মালামালসহ বাবার বাড়ি যাওয়ার প্রস্তুতি নেন রোজিনা। বিষয়টি সমাধানের জন্য দুপুর ১২টার দিকে ওই বাড়িতে যান রোজিনার নিকটাত্মীয় স্থানীয় ইউপি সদস্য আব্দুর জব্বার।
এ সময় দুই পক্ষের বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে ময়নুলের মা জোবেদা বেগম ও বোন মঞ্জুরানী বসার পিঁড়ি (কাঠের তৈরি) দিয়ে আব্দুর জব্বারকে আঘাত করে। এতে তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে নিলে বেলা ২টার দিকে তিনি মারা যান।
নিহতের স্বজনদের দাবি, আব্দুর জব্বারকে পিঁড়ি দিয়ে বুকে ও পিঠে আঘাত করা হয়। এতে তাঁর মৃত্যু হয়।
এ বিষয়ে বোয়ালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম সাবু বলেন, ‘বসার পিঁড়ি দিয়ে আঘাত করায় মারা গেছে, বিষয়টি এখনো প্রমাণিত হয়নি। সত্যতা পেলে আইনি ব্যবস্থা নেব। ঘটনাস্থলে সদর থানা-পুলিশ এসে তদন্ত শুরু করেছে।’
গাইবান্ধা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুল ইসলাম তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ গাইবান্ধা জেলা হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে