ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ে সহকারী প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে ‘প্রক্সি’ জালিয়াতির কারণে আটক হয়েছেন আরও এক চাকরিপ্রার্থী। গতকাল বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে মৌখিক পরীক্ষা দিতে এলে হাতের লেখায় অমিল থাকায় ওই চাকরিপ্রার্থীর জালিয়াতির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
আটক মনোরঞ্জন চন্দ্র রায় (৩০) পীরগঞ্জ উপজেলার বাসন্তী গ্রামের মৃত দীনেশ চন্দ্র রায়ের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও নিয়োগ বোর্ডের সদস্যসচিব খন্দকার মুনছুর রহমান।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার জন্য মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। এর মধ্যে পরীক্ষার্থী মনোরঞ্জন চন্দ্র রায় মৌখিক পরীক্ষার সময় হাতের লেখার সঙ্গে লিখিত পরীক্ষার হাতের লেখার অমিল পাওয়া যায়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিয়োগের জন্য লিখিত পরীক্ষার প্রক্সি অন্যের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছিল বলে স্বীকার করেন।
তিনি আরও জানান, নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দেওয়াসহ যেকোনো অনিয়ম ঠেকাতে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের কাগজপত্র জমা নেওয়া এবং মৌখিক পরীক্ষায়ও একইভাবে লিখতে বলা হয়। এই প্রক্রিয়ায় নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষায় বোর্ডের সভাপতি ও জেলা প্রশাসকের কাছে জালিয়াতির ঘটনাটি ধরা পড়ে।
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ বি এম ফিরোজ ওয়াহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মনোরঞ্জন চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।’
প্রসঙ্গত, গত বুধবারও শিক্ষক নিয়োগে মৌখিক পরীক্ষা দিতে এসে ‘প্রক্সি’ জালিয়াতিতে ধরা পড়েছেন মোছা. রোজি আক্তার (২৭) নামের এক চাকরিপ্রার্থী। এরপর জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর হয়ে আরেকজনের পরীক্ষা দেওয়ার কথা তিনি স্বীকার করলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। পরদিন আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
ঠাকুরগাঁওয়ে সহকারী প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে ‘প্রক্সি’ জালিয়াতির কারণে আটক হয়েছেন আরও এক চাকরিপ্রার্থী। গতকাল বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে মৌখিক পরীক্ষা দিতে এলে হাতের লেখায় অমিল থাকায় ওই চাকরিপ্রার্থীর জালিয়াতির বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। পরে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
আটক মনোরঞ্জন চন্দ্র রায় (৩০) পীরগঞ্জ উপজেলার বাসন্তী গ্রামের মৃত দীনেশ চন্দ্র রায়ের ছেলে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও নিয়োগ বোর্ডের সদস্যসচিব খন্দকার মুনছুর রহমান।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার জন্য মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। এর মধ্যে পরীক্ষার্থী মনোরঞ্জন চন্দ্র রায় মৌখিক পরীক্ষার সময় হাতের লেখার সঙ্গে লিখিত পরীক্ষার হাতের লেখার অমিল পাওয়া যায়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিয়োগের জন্য লিখিত পরীক্ষার প্রক্সি অন্যের মাধ্যমে দেওয়া হয়েছিল বলে স্বীকার করেন।
তিনি আরও জানান, নিয়োগ পরীক্ষায় প্রক্সি দেওয়াসহ যেকোনো অনিয়ম ঠেকাতে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের কাগজপত্র জমা নেওয়া এবং মৌখিক পরীক্ষায়ও একইভাবে লিখতে বলা হয়। এই প্রক্রিয়ায় নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষায় বোর্ডের সভাপতি ও জেলা প্রশাসকের কাছে জালিয়াতির ঘটনাটি ধরা পড়ে।
এ বিষয়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ বি এম ফিরোজ ওয়াহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মনোরঞ্জন চন্দ্র রায়ের বিরুদ্ধে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।’
প্রসঙ্গত, গত বুধবারও শিক্ষক নিয়োগে মৌখিক পরীক্ষা দিতে এসে ‘প্রক্সি’ জালিয়াতিতে ধরা পড়েছেন মোছা. রোজি আক্তার (২৭) নামের এক চাকরিপ্রার্থী। এরপর জিজ্ঞাসাবাদে তাঁর হয়ে আরেকজনের পরীক্ষা দেওয়ার কথা তিনি স্বীকার করলে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস। পরদিন আদালতের মাধ্যমে তাঁকে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
ঢাকার প্রায় অর্ধেক থানার কার্যক্রম চলছে অন্যের জমি বা ভবনে। কোথাও জমি থাকলেও নেই স্থায়ী অবকাঠামো। কোনো কোনো থানার জমিও নেই। কোনো কোনো থানা ভবন এত ঘিঞ্জি যে ভেতরে যেতে হয় একজনের পর একজন করে। এর প্রভাব পড়ে কাজের পরিবেশে। ব্যাহত হয় জনসেবা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশালের সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাস চেয়ে হিজলা ও মুলাদী উপজেলার বাসিন্দাদের মধ্যে মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চলছে। মুলাদীর মানুষের দাবি, স্বাধীনতার আগে ১৯৫৯ সালের নির্বাচন থেকে হিজলা-মুলাদী একসঙ্গে ছিল। ২০০৮ সালের পর তাঁদের বিচ্ছিন্ন করা হয়। এখন মুলাদী সমিতির পক্ষে হিজলাকে তাঁদের সঙ্গে যুক্ত করতে নির্বাচন
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেপরিবারের কেউ অসুস্থ হলে খাটে করে কাঁধে তুলে দুই কিলোমিটার কাদাপথ পাড়ি দিতে হয়। পায়ে হেঁটে, হাঁটু পর্যন্ত কাদা মাড়িয়ে যেতে হয় হাসপাতালে কিংবা ক্লিনিকে। এমন দুর্ভোগের চিত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার কসবা ইউনিয়নের পাইকড়া গ্রামীণ সড়কে। স্থানীয়দের দাবি, রাস্তাটি পাকা না হলেও অন্তত চলাচলের উপযোগী করে
৩ ঘণ্টা আগে