শিমুল দেব, উলিপুর (কুড়িগ্রাম)
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত পাঁচ প্রার্থী। এর ফলে দলের কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে দ্বিধাবিভক্তি। তাঁরা কাকে রেখে কাকে ভোট দেবেন তা নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন।
আগামী ২১ মে হতে যাওয়া নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আহসান হাবীব রানা, সাধারণ সম্পাদক গোলাম হোসেন মন্টু (বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক স ম আল মামুন সবুজ, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাজাদুর রহমান তালুকদার সাজু এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এম কফিল উদ্দিন।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা বলছেন, এবার নির্বাচনের মাঠে কর্মীদের মূল্যায়ন হবে, নেতাদেরও হবে জনপ্রিয়তা যাচাই। তবে দলের একাধিক নেতা প্রার্থী হওয়ায় কর্মীদের জটিল পরিস্থিতিতে পড়তে হচ্ছে। দলীয় প্রার্থীরা যাঁর যাঁর কর্মী-সমর্থক নিয়ে আলাদাভাবে প্রচার-গণসংযোগ চালাচ্ছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক নেতা জানান, প্রার্থীদের মধ্যে বর্তমান চেয়ারম্যান মন্টু দলের দায়িত্বে আছেন দীর্ঘদিন ধরে। এবার তাঁকে ঠেকাতে সভাপতি রানাকে জাঁকজমকভাবে নির্বাচনের মাঠে নামিয়েছে দলের একটি অংশ। এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের কয়েকজন চেয়ারম্যানের সঙ্গে মন্টুর মতবিরোধ রয়েছে। এ দুই প্রার্থীর কোন্দলে দলীয় সমর্থকদের ভোট দ্বিখণ্ডিত হবে। এই সুযোগে সাধারণ মানুষের ভোটকে পুঁজি করে জয়ের দিকে এগিয়ে যেতে পারেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্যের ছেলে সাজু এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সবুজ। এ ছাড়া হুট করে ভোটের মাঠে নেমে আলোচনায় রয়েছেন সাবেক চেয়ারম্যান কফিল। তাঁর নিজস্ব ভোট ব্যাংক রয়েছে।
তবে সাধারণ ভোটাররা বলছেন, তাঁরা সব প্রার্থীকে বিচার-বিশ্লেষণ করে যাঁকে এলাকার উন্নয়নের জন্য যোগ্য মনে করবেন তাঁকেই ভোট দেবেন।
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রানা জানান, নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের কাছে যাঁদের জনপ্রিয়তা রয়েছে, তাঁরাই প্রার্থী হয়েছেন। নেতা-কর্মীরা বিভক্ত হয়ে পড়লেও দলের বড় কোনো ক্ষতি হবে না।
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত পাঁচ প্রার্থী। এর ফলে দলের কর্মীদের মধ্যে দেখা দিয়েছে দ্বিধাবিভক্তি। তাঁরা কাকে রেখে কাকে ভোট দেবেন তা নিয়ে সিদ্ধান্তহীনতায় ভুগছেন।
আগামী ২১ মে হতে যাওয়া নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আহসান হাবীব রানা, সাধারণ সম্পাদক গোলাম হোসেন মন্টু (বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান), যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক স ম আল মামুন সবুজ, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য সাজাদুর রহমান তালুকদার সাজু এবং আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান এম কফিল উদ্দিন।
আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতারা বলছেন, এবার নির্বাচনের মাঠে কর্মীদের মূল্যায়ন হবে, নেতাদেরও হবে জনপ্রিয়তা যাচাই। তবে দলের একাধিক নেতা প্রার্থী হওয়ায় কর্মীদের জটিল পরিস্থিতিতে পড়তে হচ্ছে। দলীয় প্রার্থীরা যাঁর যাঁর কর্মী-সমর্থক নিয়ে আলাদাভাবে প্রচার-গণসংযোগ চালাচ্ছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক নেতা জানান, প্রার্থীদের মধ্যে বর্তমান চেয়ারম্যান মন্টু দলের দায়িত্বে আছেন দীর্ঘদিন ধরে। এবার তাঁকে ঠেকাতে সভাপতি রানাকে জাঁকজমকভাবে নির্বাচনের মাঠে নামিয়েছে দলের একটি অংশ। এ ছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের কয়েকজন চেয়ারম্যানের সঙ্গে মন্টুর মতবিরোধ রয়েছে। এ দুই প্রার্থীর কোন্দলে দলীয় সমর্থকদের ভোট দ্বিখণ্ডিত হবে। এই সুযোগে সাধারণ মানুষের ভোটকে পুঁজি করে জয়ের দিকে এগিয়ে যেতে পারেন জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্যের ছেলে সাজু এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সবুজ। এ ছাড়া হুট করে ভোটের মাঠে নেমে আলোচনায় রয়েছেন সাবেক চেয়ারম্যান কফিল। তাঁর নিজস্ব ভোট ব্যাংক রয়েছে।
তবে সাধারণ ভোটাররা বলছেন, তাঁরা সব প্রার্থীকে বিচার-বিশ্লেষণ করে যাঁকে এলাকার উন্নয়নের জন্য যোগ্য মনে করবেন তাঁকেই ভোট দেবেন।
এ বিষয়ে কথা হলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রানা জানান, নেতা-কর্মী ও সাধারণ মানুষের কাছে যাঁদের জনপ্রিয়তা রয়েছে, তাঁরাই প্রার্থী হয়েছেন। নেতা-কর্মীরা বিভক্ত হয়ে পড়লেও দলের বড় কোনো ক্ষতি হবে না।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে