কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে নবম শ্রেণির ছাত্রী জান্নাতিকে (১৫) হত্যা করেন তার বাবা, মা ও চাচি। হত্যার দায় স্বীকার করে তাঁরা আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। সোমবার দুপুরে কুড়িগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (সদর আমলি) ১৬৪ ধারায় তাঁরা এই জবানবন্দি দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ।
রোববার রাতে জান্নাতির বাবা জাহেদুল, মা মোর্শেদা ও বড় চাচি কহিনুরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা হত্যার দায় স্বীকার করেন। পরে জাহেদুলের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত আলামত উদ্ধার করা হয়।
এর আগে শনিবার সকালে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার হলোখানা ইউনিয়নের কাগজিপাড়া গ্রামে জান্নাতির মরদেহ নিজ বাড়ির পাশের একটি কৃষিজমি থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল তার। ওই ঘটনায় জান্নাতির চাচা খলিল অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় মামলা করেন। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক।
প্রাথমিকভাবে পরিবার দাবি করেছিল, জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে তুলে নিয়ে হত্যা করেছে। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের সন্দেহ ও পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে পরিবারের সদস্যদের সংশ্লিষ্টতা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জমি নিয়ে জান্নাতির বাবা জাহেদুল, চাচা খলিল ও অপর ভাই রফিকুলের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। রয়েছে একাধিক মামলা ও অভিযোগ। এমনকি আগে খড়ের গাদায় আগুন লাগানো, গবাদিপশু চুরির ঘটনাও ঘটেছে পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে।
জান্নাতির আরেক চাচা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘নিজের মেয়েকে হত্যা করে ওরা প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে চেয়েছে। আমি নিজেও আগে ওদের হাতে মার খেয়েছি। এই হত্যার পেছনে ওদেরই পরিকল্পনা।’
এলাকাবাসীর দাবি, খুনের ঘটনায় জান্নাতির বড় চাচা খলিলসহ আরও কেউ জড়িত থাকতে পারেন। তাঁদের সম্পৃক্ততা তদন্ত করে দেখতে পুলিশকে অনুরোধ জানিয়েছেন তাঁরা।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, এই নির্মম হত্যাকাণ্ডে জান্নাতির বাবা, মা ও চাচি জড়িত থাকার কথা আদালতে স্বীকার করেছেন। তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কুড়িগ্রামে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে নবম শ্রেণির ছাত্রী জান্নাতিকে (১৫) হত্যা করেন তার বাবা, মা ও চাচি। হত্যার দায় স্বীকার করে তাঁরা আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। সোমবার দুপুরে কুড়িগ্রাম চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে (সদর আমলি) ১৬৪ ধারায় তাঁরা এই জবানবন্দি দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ।
রোববার রাতে জান্নাতির বাবা জাহেদুল, মা মোর্শেদা ও বড় চাচি কহিনুরকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা হত্যার দায় স্বীকার করেন। পরে জাহেদুলের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত আলামত উদ্ধার করা হয়।
এর আগে শনিবার সকালে কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার হলোখানা ইউনিয়নের কাগজিপাড়া গ্রামে জান্নাতির মরদেহ নিজ বাড়ির পাশের একটি কৃষিজমি থেকে উদ্ধার করে পুলিশ। মাথায় আঘাতের চিহ্ন ছিল তার। ওই ঘটনায় জান্নাতির চাচা খলিল অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে থানায় মামলা করেন। ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক।
প্রাথমিকভাবে পরিবার দাবি করেছিল, জমি নিয়ে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে তুলে নিয়ে হত্যা করেছে। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের সন্দেহ ও পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে পরিবারের সদস্যদের সংশ্লিষ্টতা।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, জমি নিয়ে জান্নাতির বাবা জাহেদুল, চাচা খলিল ও অপর ভাই রফিকুলের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলছে। রয়েছে একাধিক মামলা ও অভিযোগ। এমনকি আগে খড়ের গাদায় আগুন লাগানো, গবাদিপশু চুরির ঘটনাও ঘটেছে পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে।
জান্নাতির আরেক চাচা রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘নিজের মেয়েকে হত্যা করে ওরা প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে চেয়েছে। আমি নিজেও আগে ওদের হাতে মার খেয়েছি। এই হত্যার পেছনে ওদেরই পরিকল্পনা।’
এলাকাবাসীর দাবি, খুনের ঘটনায় জান্নাতির বড় চাচা খলিলসহ আরও কেউ জড়িত থাকতে পারেন। তাঁদের সম্পৃক্ততা তদন্ত করে দেখতে পুলিশকে অনুরোধ জানিয়েছেন তাঁরা।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হাবিবুল্লাহ বলেন, এই নির্মম হত্যাকাণ্ডে জান্নাতির বাবা, মা ও চাচি জড়িত থাকার কথা আদালতে স্বীকার করেছেন। তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর শ্যামলীতে অস্ত্রের মুখে শিমিয়ন ত্রিপুরা (৩০) নামের এক যুবকের জামা, জুতা, ব্যাগ, টাকাসহ সর্বস্ব ছিনিয়ে নেওয়ার ঘটনায় গ্রেপ্তার কবিরকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম এ আজহারুল ইসলাম তাঁকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ মিনিট আগেঅর্থ পাচারের অভিযোগে গুলশান থানার মামলায় বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান খায়রুল বাশারকে আদালতে আনার খবরে আদালত প্রাঙ্গণে মানববন্ধন করেন টাকা ফেরত না পাওয়া ভুক্তভোগীরা। মানববন্ধনের একপর্যায়ে বাশারকে আদালতে আনা হলে ভুক্তভোগীরা তাঁকে লক্ষ্য করে কিল, ঘুষি মারেন। এ সময় তাঁর ওপর ডিমও নিক্ষেপ করেন
৩৭ মিনিট আগেরাফসানা আক্তার আরও বলেন, ‘একপর্যায়ে বাসের হেলপার আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করতে শুরু করেন। তখন আমি আমার স্বামীকে মোবাইল ফোনে কল করতে গেলে উনি আমার ফোন কেড়ে নিয়ে আমার মুখে চারটি ঘুষি মারেন। এসব দেখে আশপাশের একটা মানুষও প্রতিবাদ করেনি। আমার মা-বাবাকে নিয়ে গালিগালাজ করতে শুরু করেন। পরে ক্যাম্পাসে কয়েকজন
৪৪ মিনিট আগেবিচার ছাড়াই ৩০ বছর কারাভোগের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার সিংহগ্রামের মানসিক ভারসাম্যহীন কনু মিয়া। আজ মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে তাঁকে কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। এর আগে গতকাল সোমবার (১৪ জুলাই) জামিন মঞ্জুর করেন জেলা ও দায়রা জজ জেসমিন আরা বেগম।
১ ঘণ্টা আগে