প্রতিনিধি, নীলফামারী
পাথর ভর্তি ৪০টি ওয়াগন নিয়ে ভারতের সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে এসেছে ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রেন। এরই মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ৫৬ বছর পর চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথে পণ্যবাহী ট্রেনের চলাচল শুরু হয়েছে। আজ রোববার বিকেল ৫টা ১০ মিনিটে পণ্যবাহী ট্রেনটি চিলাহাটি স্টেশনে পৌঁছায়।
চিলাহাটি রাজস্ব কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দিনাজপুরের খান অ্যান্ড সন্স ৪০টি ওয়াগনে ২ হাজার ৪০০ টন পাথরকুচি আমদানি করে। ভারতের নিউ জলপাইগুড়ির বালাজি এক্সপোর্ট ওই সব পাথর রপ্তানি করেছে। পাথরগুলো জলপাইগুড়ির ডামডিং স্টেশনে আনলোড করেছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানটি।
বাংলাদেশ রেলওয়ের সূত্রমতে, ২০২০ সালের ডিসেম্বরে এ স্টেশন থেকে সীমান্ত পর্যন্ত ৬ দশমিক ৭২৪ কিলোমিটার রেলপথের নির্মাণকাজ শেষ হয়। অপরদিকে, ভারতের হলদিবাড়ী রেলস্টেশন থেকে সীমান্ত পর্যন্ত ৬ দশমিক ৫ কিলোমিটার রেলপথ স্থাপিত হয়। এ রেলপথ নির্মাণে সরকারের ব্যয় হয়েছে ৮০ কোটি ১৬ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। রেলপথ নির্মাণের কাজ শেষে একই বছরের ১৭ ডিসেম্বর এ রুটে পরীক্ষামূলক চলাচল করে মালবাহী ট্রেন। যা দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।
নীলফামারীর আমদানিকারক নওশাদ হোসেন বলেন, এ রুটের মাধ্যমে আমরা দ্রুত এলসি দিয়ে পণ্য পরিবহন করতে পারব। এতে পণ্য খালাস ও পরিবহনে অনেক সাশ্রয়ী হবে। বর্তমানে অন্য পথে পাথর আনতে পরিবহন খরচ বেশি হয়। কিন্তু চিলাহাটি রুটে ট্রেনে পাথর আনলে প্রতি টনে ১৭০ টাকা সাশ্রয় হবে।
নীলফামারী চেম্বার অব কমার্সের সদস্য ও রয়্যাল মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক রাজ কুমার পোদ্দার বলেন, এ রুটের মাধ্যমে সৃষ্টি হবে উত্তর-পূর্ব ভারতে বাংলাদেশি পণ্যের বাজার। শুধু ব্যবসার দ্বার উন্মোচন হয়েছে তা নয়, দুই পাড়ের মানুষের মধ্যে মিলবন্ধনে আবদ্ধ হলাম।
বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. আব্দুর রহিম বলেন, দেশের অন্যান্য সীমান্ত দিয়ে উত্তরের জনপদে পণ্য আসতে যে ব্যয় হতো তা থেকে অনেক সাশ্রয়ী হবে। তা ছাড়া মোংলা বন্দর থেকে এ রুটে ভারত হয়ে নেপাল ও ভুটানে স্বল্প ব্যয়ে পণ্য পরিবহন করা যাবে।
আজ ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রেন পৌঁছালে বাংলাদেশের রেলওয়ের পক্ষ থেকে চিলাহাটি-হলদিবাড়ী রেলপথের প্রকল্প পরিচালক মো. আব্দুর রহিম ট্রেনটির পরিচালক মুকেশ চন্দ্র রায়, চালক মনজিদ পাল চৌধুরী ও সহকারী চালক অরজিদ রায়কে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চিলাহাটি শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা তুষার কান্ত রায়, ডোমার থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান, স্টেশন মাস্টার আশরাফুল আলম প্রমুখ।
পাথর ভর্তি ৪০টি ওয়াগন নিয়ে ভারতের সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশে এসেছে ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রেন। এরই মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ৫৬ বছর পর চিলাহাটি-হলদিবাড়ি রেলপথে পণ্যবাহী ট্রেনের চলাচল শুরু হয়েছে। আজ রোববার বিকেল ৫টা ১০ মিনিটে পণ্যবাহী ট্রেনটি চিলাহাটি স্টেশনে পৌঁছায়।
চিলাহাটি রাজস্ব কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দিনাজপুরের খান অ্যান্ড সন্স ৪০টি ওয়াগনে ২ হাজার ৪০০ টন পাথরকুচি আমদানি করে। ভারতের নিউ জলপাইগুড়ির বালাজি এক্সপোর্ট ওই সব পাথর রপ্তানি করেছে। পাথরগুলো জলপাইগুড়ির ডামডিং স্টেশনে আনলোড করেছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানটি।
বাংলাদেশ রেলওয়ের সূত্রমতে, ২০২০ সালের ডিসেম্বরে এ স্টেশন থেকে সীমান্ত পর্যন্ত ৬ দশমিক ৭২৪ কিলোমিটার রেলপথের নির্মাণকাজ শেষ হয়। অপরদিকে, ভারতের হলদিবাড়ী রেলস্টেশন থেকে সীমান্ত পর্যন্ত ৬ দশমিক ৫ কিলোমিটার রেলপথ স্থাপিত হয়। এ রেলপথ নির্মাণে সরকারের ব্যয় হয়েছে ৮০ কোটি ১৬ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। রেলপথ নির্মাণের কাজ শেষে একই বছরের ১৭ ডিসেম্বর এ রুটে পরীক্ষামূলক চলাচল করে মালবাহী ট্রেন। যা দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন।
নীলফামারীর আমদানিকারক নওশাদ হোসেন বলেন, এ রুটের মাধ্যমে আমরা দ্রুত এলসি দিয়ে পণ্য পরিবহন করতে পারব। এতে পণ্য খালাস ও পরিবহনে অনেক সাশ্রয়ী হবে। বর্তমানে অন্য পথে পাথর আনতে পরিবহন খরচ বেশি হয়। কিন্তু চিলাহাটি রুটে ট্রেনে পাথর আনলে প্রতি টনে ১৭০ টাকা সাশ্রয় হবে।
নীলফামারী চেম্বার অব কমার্সের সদস্য ও রয়্যাল মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক রাজ কুমার পোদ্দার বলেন, এ রুটের মাধ্যমে সৃষ্টি হবে উত্তর-পূর্ব ভারতে বাংলাদেশি পণ্যের বাজার। শুধু ব্যবসার দ্বার উন্মোচন হয়েছে তা নয়, দুই পাড়ের মানুষের মধ্যে মিলবন্ধনে আবদ্ধ হলাম।
বাংলাদেশ রেলওয়ের প্রকল্প পরিচালক মো. আব্দুর রহিম বলেন, দেশের অন্যান্য সীমান্ত দিয়ে উত্তরের জনপদে পণ্য আসতে যে ব্যয় হতো তা থেকে অনেক সাশ্রয়ী হবে। তা ছাড়া মোংলা বন্দর থেকে এ রুটে ভারত হয়ে নেপাল ও ভুটানে স্বল্প ব্যয়ে পণ্য পরিবহন করা যাবে।
আজ ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রেন পৌঁছালে বাংলাদেশের রেলওয়ের পক্ষ থেকে চিলাহাটি-হলদিবাড়ী রেলপথের প্রকল্প পরিচালক মো. আব্দুর রহিম ট্রেনটির পরিচালক মুকেশ চন্দ্র রায়, চালক মনজিদ পাল চৌধুরী ও সহকারী চালক অরজিদ রায়কে ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন চিলাহাটি শুল্ক স্টেশনের রাজস্ব কর্মকর্তা তুষার কান্ত রায়, ডোমার থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান, স্টেশন মাস্টার আশরাফুল আলম প্রমুখ।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
২ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
২ ঘণ্টা আগেঅবৈধ দখলে অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে গাজীপুরের ‘ফুসফুস’ খ্যাত বেলাই বিল। উচ্চ আদালতের আদেশ অমান্য করে বিল ভরাটের অভিযোগ উঠেছে প্রভাবশালী ‘নর্থ সাউথ’ ও ‘তেপান্তর’ নামের দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। রাতের আঁধারে শুরু হওয়া এই দখলের কাজ এখন দিনের আলোতেও চলছে। স্থানীয় প্রশাসন এই দুটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে
২ ঘণ্টা আগে