নীলফামারী প্রতিনিধি
নীলফামারীতে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিভিন্ন বিপণিবিতানগুলোতে শুরু হয়েছে ঈদের কেনাকাটা। এবারও কাপড়ের দোকানগুলোতে পুরুষের চেয়ে নারী ক্রেতার সমাগম বেশি। ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে, তত বাড়ছে ক্রেতাদের ভিড়। জেলা সদরে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত এ ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে। ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে ব্যবসায়ীরা তাঁদের মার্কেট ও দোকানগুলো বর্ণিল সাজে সাজিয়েছেন।
গত দুদিন নীলফামারী শহরের পৌর সুপার মার্কেট, বড় বাজার মার্কেট, মকবুল হোসেন সুপার মার্কেট ও সৈয়দপুর শহরের সৈয়দপুর প্লাজা, শিল্পসাহিত্য সংসদ মার্কেট, পৌর সুপার মার্কেট, পৌর কাপড় বাজার ও নিউ মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, এসব মার্কেটে কাপড়, জুতা ও কসমেটিকসের দোকানে মধ্যরাত পর্যন্ত ক্রেতাসাধারণের ভিড় চোখে পড়ার মতো।
পাশাপাশি ফুটপাতের মৌসুমি ও ভ্রাম্যমাণ দোকানে নিম্নবিত্ত মানুষের আনাগোনা বেড়েছে। রেললাইনের ধারে ও শহরের প্রধান সড়কের ফুটপাতের ওসব দোকানে চলছে বেচাকেনা।
নীলফামারী পৌর মার্কেটে পরিবার নিয়ে কাপড় কিনতে আসা নাজমা আকতার জানান, ঈদের চার-পাঁচ দিন আগে বাজারে অতিরিক্ত ভিড় থাকে। এ ঝামেলা এড়াতে তাঁরা আগেভাগে সেরে নিচ্ছেন ঈদের কেনাকাটা। পছন্দের পণ্যটি নিয়ে খুশিমনে ফিরছেন তাঁরা। তবে ওই শিক্ষিকার অভিযোগ, এবার পোশাকের দাম তুলনামূলক গত বছরের চেয়ে অনেক বেশি।
অপরদিকে রমজানের এ সময় ক্রেতাদের এমন সমাগম দেখে ঈদে ভালো বিক্রির আশা করছেন বিক্রেতারা। ঈদকে ঘিরে ছেলেমেয়েদের পোশাকের মধ্যে পাকিস্তানি ও ভারতীয় ব্র্যান্ড দখলে নিয়েছে। মেয়েদের আগানুর, কোকো, রাজবাড়ি, তাওয়াক্কাল, মাশহু, ইয়াশনা, বিনহামিদ, মাশাল, আল জোয়াব, আলিয়া কাট, নায়রা, আলিফ-লায়লা এবং ছেলেদের পোশাকের মধ্যে শাহাজাদা, বোম্বে সিল্ক, সিকোয়েন্স, সুলতান ও সুলতান কিং পাঞ্জাবি এবার বেশি সাড়া ফেলেছে বলে জানান বিক্রেতারা।
বিপণিবিতানের এক স্বত্বাধিকারী আশিক হোসেন জানান, এ বছর ট্রেন্ডিংয়ে শীর্ষে থাকা মেয়েদের আগানুর, কোকো, তাওয়াক্কাল, মাশহু, বিনহামিদ, আল জোয়াবের চাহিদা বেশি। তাঁর দোকানে বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকায়।
আর ট্রেন্ডিংয়ে শীর্ষে থাকা ছেলেদের শাহাজাদা ও সিকোয়েন্স পাঞ্জাবি ১ হাজার টাকা থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকায় বিক্রির কথা জানালেন আরেক বিপণিবিতানের স্বত্বাধিকারী নাজমুল হোসাইন মিলন।
এক ক্লথিং স্টোরের মালিক মোহাম্মদ সাজু বলেন, ‘এবার ক্রেতাদের চাহিদা মাথায় রেখে ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের পোশাক রেখেছি। রোজার শুরু থেকে ক্রেতাদের ভিড় রয়েছে। এসব ক্রেতার মধ্যে ৮০ শতাংশ নারী। আশা করছি, এবার বিক্রি ভালো হবে। ক্রেতারা রাত ৩টা পর্যন্ত কেনাকাটা করেন।’
এদিকে পোশাক ও কসমেটিকসের পাশাপাশি বেড়েছে জুতা ও স্যান্ডেলের বিক্রি। ছোট-বড় সবাই আসছেন সাধ্যের মধ্যে পছন্দমতো জুতা ও স্যান্ডেল কিনতে। দামি ব্র্যান্ডের দোকানের পাশাপাশি ফুটপাতের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় চোখে পড়ার মতো।
নীলফামারীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহসিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদকে সামনে রেখে ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা যেন নির্বিঘ্নে তাঁদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন, সে জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিন-রাত সর্বদা তৎপর রয়েছে। রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও মার্কেটগুলোর সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। চুরি, ছিনতাইসহ যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সাদা পোশাকে পুলিশ নজরদারি করছে।
নীলফামারীতে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বিভিন্ন বিপণিবিতানগুলোতে শুরু হয়েছে ঈদের কেনাকাটা। এবারও কাপড়ের দোকানগুলোতে পুরুষের চেয়ে নারী ক্রেতার সমাগম বেশি। ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে, তত বাড়ছে ক্রেতাদের ভিড়। জেলা সদরে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত এ ভিড় লক্ষ করা যাচ্ছে। ক্রেতাদের আকৃষ্ট করতে ব্যবসায়ীরা তাঁদের মার্কেট ও দোকানগুলো বর্ণিল সাজে সাজিয়েছেন।
গত দুদিন নীলফামারী শহরের পৌর সুপার মার্কেট, বড় বাজার মার্কেট, মকবুল হোসেন সুপার মার্কেট ও সৈয়দপুর শহরের সৈয়দপুর প্লাজা, শিল্পসাহিত্য সংসদ মার্কেট, পৌর সুপার মার্কেট, পৌর কাপড় বাজার ও নিউ মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে, এসব মার্কেটে কাপড়, জুতা ও কসমেটিকসের দোকানে মধ্যরাত পর্যন্ত ক্রেতাসাধারণের ভিড় চোখে পড়ার মতো।
পাশাপাশি ফুটপাতের মৌসুমি ও ভ্রাম্যমাণ দোকানে নিম্নবিত্ত মানুষের আনাগোনা বেড়েছে। রেললাইনের ধারে ও শহরের প্রধান সড়কের ফুটপাতের ওসব দোকানে চলছে বেচাকেনা।
নীলফামারী পৌর মার্কেটে পরিবার নিয়ে কাপড় কিনতে আসা নাজমা আকতার জানান, ঈদের চার-পাঁচ দিন আগে বাজারে অতিরিক্ত ভিড় থাকে। এ ঝামেলা এড়াতে তাঁরা আগেভাগে সেরে নিচ্ছেন ঈদের কেনাকাটা। পছন্দের পণ্যটি নিয়ে খুশিমনে ফিরছেন তাঁরা। তবে ওই শিক্ষিকার অভিযোগ, এবার পোশাকের দাম তুলনামূলক গত বছরের চেয়ে অনেক বেশি।
অপরদিকে রমজানের এ সময় ক্রেতাদের এমন সমাগম দেখে ঈদে ভালো বিক্রির আশা করছেন বিক্রেতারা। ঈদকে ঘিরে ছেলেমেয়েদের পোশাকের মধ্যে পাকিস্তানি ও ভারতীয় ব্র্যান্ড দখলে নিয়েছে। মেয়েদের আগানুর, কোকো, রাজবাড়ি, তাওয়াক্কাল, মাশহু, ইয়াশনা, বিনহামিদ, মাশাল, আল জোয়াব, আলিয়া কাট, নায়রা, আলিফ-লায়লা এবং ছেলেদের পোশাকের মধ্যে শাহাজাদা, বোম্বে সিল্ক, সিকোয়েন্স, সুলতান ও সুলতান কিং পাঞ্জাবি এবার বেশি সাড়া ফেলেছে বলে জানান বিক্রেতারা।
বিপণিবিতানের এক স্বত্বাধিকারী আশিক হোসেন জানান, এ বছর ট্রেন্ডিংয়ে শীর্ষে থাকা মেয়েদের আগানুর, কোকো, তাওয়াক্কাল, মাশহু, বিনহামিদ, আল জোয়াবের চাহিদা বেশি। তাঁর দোকানে বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০০ টাকা থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকায়।
আর ট্রেন্ডিংয়ে শীর্ষে থাকা ছেলেদের শাহাজাদা ও সিকোয়েন্স পাঞ্জাবি ১ হাজার টাকা থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকায় বিক্রির কথা জানালেন আরেক বিপণিবিতানের স্বত্বাধিকারী নাজমুল হোসাইন মিলন।
এক ক্লথিং স্টোরের মালিক মোহাম্মদ সাজু বলেন, ‘এবার ক্রেতাদের চাহিদা মাথায় রেখে ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের পোশাক রেখেছি। রোজার শুরু থেকে ক্রেতাদের ভিড় রয়েছে। এসব ক্রেতার মধ্যে ৮০ শতাংশ নারী। আশা করছি, এবার বিক্রি ভালো হবে। ক্রেতারা রাত ৩টা পর্যন্ত কেনাকাটা করেন।’
এদিকে পোশাক ও কসমেটিকসের পাশাপাশি বেড়েছে জুতা ও স্যান্ডেলের বিক্রি। ছোট-বড় সবাই আসছেন সাধ্যের মধ্যে পছন্দমতো জুতা ও স্যান্ডেল কিনতে। দামি ব্র্যান্ডের দোকানের পাশাপাশি ফুটপাতের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় চোখে পড়ার মতো।
নীলফামারীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহসিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদকে সামনে রেখে ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা যেন নির্বিঘ্নে তাঁদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন, সে জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দিন-রাত সর্বদা তৎপর রয়েছে। রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও মার্কেটগুলোর সামনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। চুরি, ছিনতাইসহ যেকোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে সাদা পোশাকে পুলিশ নজরদারি করছে।
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেউত্তরাঞ্চলের যোগাযোগের প্রধান সড়ক রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক। এ মহাসড়কের রংপুরের পাগলাপীর থেকে মেডিকেল মোড় পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার অংশ এখন পথচারী ও যানবাহনের জন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। হাজারো গর্তে ভরা এই মহাসড়কে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। ভোগান্তির শেষ নেই যাত্রী ও চালকদের।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার কোরবানির অস্থায়ী ও স্থায়ী পশুর হাটগুলোতে ক্রেতার অপেক্ষায় ব্যাপারীরা। গরু-ছাগলে হাটগুলো ভরে উঠলেও ক্রেতা কম। তাঁদের মধ্যেও বেশির ভাগ আসছেন দাম যাচাই করতে। ধারণা করা হচ্ছে, আজ বুধবার অফিস শেষে ঈদের সরকারি ছুটি শুরু হলে হাটে অনেক ক্রেতা আসবেন, মূল বেচাকেনা শুরু হবে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর ভয়াবহ বিস্ফোরণের তিন বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। এই তিন বছরে ডিপো এলাকায় আগের চিত্র ফিরলেও এখন পর্যন্ত থামেনি স্বজন হারানোর কান্না। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে যেনতেন বিচারে যেমন নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের মনে স্বস্তি ফেরেনি, তেমনি উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার...
২ ঘণ্টা আগে