প্রতিনিধি, পীরগাছা (রংপুর)
রংপুরের পীরগাছায় ঘাঘট নদীর ভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। গত এক সপ্তাহের টানা ভাঙনের ফলে উপজেলার পশ্চিম নগরজিৎপুর হরিপুরটারী, জলার মোংলাকুটি, উজানপাড় ও ডারারপাড় গ্রামের শতাধিক বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এরই মধ্যে বেড়ে ওঠা প্রায় ১০ হাজার হেক্টর সবুজ-শ্যামল ফসলি জমি নদীতে ভেঙে পড়েছে। সরকারিভাবে ভাঙন রোধে কার্যকর কোন ব্যবস্থা নেওয়ায় হয়নি। তাই উদ্যোগ আর উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন ঘাঘট নদী পাড়ের বাসিন্দারা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, চলতি বর্ষাকালে ঘাঘট নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রবল স্রোতে একের পর এক ভেঙে যাচ্ছে ফসলি জমি। আমন ধান খেতগুলো কোনোভাবেই রক্ষা করা যাচ্ছে না। গত এক সপ্তাহে বেশ কিছু বাড়িঘর এবং প্রায় ১০ হাজার হেক্টর আবাদি জমি ঘাঘট নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এলাকাবাসীরা বাঁশ দিয়ে ভাঙন রোধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু তাতেও কোন কাজ হচ্ছে না। বর্তমানে ভাঙনের মুখে রয়েছে ৩ শতাধিক বাড়িঘর, মসজিদ, মাদ্রাসা, চলাচলের সড়ক। ভাঙনের মুখে পড়েছে কৈকুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম লেবু মণ্ডলের বসতবাড়িও। এদিকে মোংলাকুটি, উজান পাড় ও ডারারপাড় নামক ৩টি গ্রামও ভাঙনের মুখে পড়েছে।
নগরজিৎপুর গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম বলেন, আমার ফসলি জমিগুলো ভেঙে যাচ্ছে। যে ধানের চারা দেখে মন খুশিতে ভরে উঠত সে ধান খেত এখন ঘাঘটের পেটে। দ্রুত ভাঙন রোধে সরকারিভাবে কোন ব্যবস্থা না নিলে নদীপাড়ের কৃষকেরা মাঠে মারা যাবে।
ডারারপাড় গ্রামের বাসিন্দা কাজল সরকার বলেন, অনেক কষ্টে আমন আবাদ করছি। কিন্তু তা নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। চোখ দিয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার নেই।
দুলাল মিয়া নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, জমিও গেল, ধান গেল। এখন কি খামো, কোনটে যামো।
কৈকুড়ী ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম লেবু মণ্ডল বলেন, ভাঙন রোধে আমরা এরই মধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তাঁরা পরিদর্শন করে একশ মিটার জায়গায় বোল্ডারের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু তা দিয়ে কিছুই হচ্ছে না। পরবর্তীতে আরও বোল্ডারের ব্যবস্থা করে দিতে চাইলেও এখনো কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে ঘাঘট নদীর ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে।
এ ব্যাপারে রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুস শহীদ বলেন, আমরা বিষয়টি তদন্ত করে ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
রংপুরের পীরগাছায় ঘাঘট নদীর ভাঙন মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। গত এক সপ্তাহের টানা ভাঙনের ফলে উপজেলার পশ্চিম নগরজিৎপুর হরিপুরটারী, জলার মোংলাকুটি, উজানপাড় ও ডারারপাড় গ্রামের শতাধিক বাড়িঘর নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এরই মধ্যে বেড়ে ওঠা প্রায় ১০ হাজার হেক্টর সবুজ-শ্যামল ফসলি জমি নদীতে ভেঙে পড়েছে। সরকারিভাবে ভাঙন রোধে কার্যকর কোন ব্যবস্থা নেওয়ায় হয়নি। তাই উদ্যোগ আর উৎকণ্ঠার মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন ঘাঘট নদী পাড়ের বাসিন্দারা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, চলতি বর্ষাকালে ঘাঘট নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রবল স্রোতে একের পর এক ভেঙে যাচ্ছে ফসলি জমি। আমন ধান খেতগুলো কোনোভাবেই রক্ষা করা যাচ্ছে না। গত এক সপ্তাহে বেশ কিছু বাড়িঘর এবং প্রায় ১০ হাজার হেক্টর আবাদি জমি ঘাঘট নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। এলাকাবাসীরা বাঁশ দিয়ে ভাঙন রোধের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু তাতেও কোন কাজ হচ্ছে না। বর্তমানে ভাঙনের মুখে রয়েছে ৩ শতাধিক বাড়িঘর, মসজিদ, মাদ্রাসা, চলাচলের সড়ক। ভাঙনের মুখে পড়েছে কৈকুড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম লেবু মণ্ডলের বসতবাড়িও। এদিকে মোংলাকুটি, উজান পাড় ও ডারারপাড় নামক ৩টি গ্রামও ভাঙনের মুখে পড়েছে।
নগরজিৎপুর গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম বলেন, আমার ফসলি জমিগুলো ভেঙে যাচ্ছে। যে ধানের চারা দেখে মন খুশিতে ভরে উঠত সে ধান খেত এখন ঘাঘটের পেটে। দ্রুত ভাঙন রোধে সরকারিভাবে কোন ব্যবস্থা না নিলে নদীপাড়ের কৃষকেরা মাঠে মারা যাবে।
ডারারপাড় গ্রামের বাসিন্দা কাজল সরকার বলেন, অনেক কষ্টে আমন আবাদ করছি। কিন্তু তা নদীতে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। চোখ দিয়ে দেখা ছাড়া কিছুই করার নেই।
দুলাল মিয়া নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, জমিও গেল, ধান গেল। এখন কি খামো, কোনটে যামো।
কৈকুড়ী ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম লেবু মণ্ডল বলেন, ভাঙন রোধে আমরা এরই মধ্যে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তাঁরা পরিদর্শন করে একশ মিটার জায়গায় বোল্ডারের ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু তা দিয়ে কিছুই হচ্ছে না। পরবর্তীতে আরও বোল্ডারের ব্যবস্থা করে দিতে চাইলেও এখনো কোন ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে ঘাঘট নদীর ভাঙন তীব্র আকার ধারণ করেছে।
এ ব্যাপারে রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আব্দুস শহীদ বলেন, আমরা বিষয়টি তদন্ত করে ভাঙন রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
মাসে তিন থেকে চার দিন নানান কারণ দেখিয়ে বেনাপোল বন্দর এলাকায় সকাল-সন্ধ্যা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রাখছে বিদ্যুৎ বিভাগ। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে লোডশেডিংয়ের কবলে পড়ে ব্যাহত হচ্ছে ইমিগ্রেশন, কাস্টমস ও বন্দরের বাণিজ্যিক কার্যক্রম। দীর্ঘদিন ধরে বন্দর এলাকায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের দাবি থাকলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি
৩ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) আল-ফিকহ অ্যান্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের নাম পরিবর্তনের দাবিতে শিক্ষার্থীরা অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন। আজ শনিবার দুপুরে মীর মোশাররফ হোসেন একাডেমিক ভবনে বিভাগের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
৫ মিনিট আগেক্র্যাফট ইনস্ট্রাক্টরদের রিটের প্রেক্ষিতে দেওয়া রায় বাতিলের দাবিতে হাইকোর্টের সামনে মানববন্ধন ও অবস্থান কর্মসূচি পালনের ডাক দিয়েছেন ঢাকার পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া সারা দেশে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করার ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৮ মিনিট আগেঈদুল আজহার আগে পাঁচ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধসহ পাঁচ দফা দাবিতে রংপুরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমে কর্মরত শিক্ষকেরা। দ্রুত দাবি মেনে না নিলে তাঁরা কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। আজ শনিবার দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে...
১১ মিনিট আগে