দিনাজপুর প্রতিনিধি
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘বিগত ১৬ বছরে উত্তরাঞ্চলকে একটা দলের অংশ মনে করে সব সময় বঞ্চিত করা হয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের একটা পৌরসভায় যে উন্নয়ন বরাদ্দ দেওয়া হতো, উত্তরাঞ্চলের একটা জেলাতেও সে বরাদ্দ দেওয়া হতো না। দক্ষিণাঞ্চলে একটা এক্সপ্রেসওয়ে করতে যে বরাদ্দ দেওয়া হতো, পুরো রংপুর বিভাগে সে উন্নয়ন বরাদ্দ দেওয়া হতো না। এই যে উন্নয়নবৈষম্যের মধ্য দিয়ে বিগত এক যুগ ধরে উত্তরাঞ্চল গিয়েছে, উত্তরাঞ্চলের কোথায় কী সমস্যা, সেগুলো রাজপথ থেকে মাঠে-ঘাটে হেঁটে দেখে, সেগুলো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে বলার জন্য আমরা এসেছি।’
আজ বুধবার দুপুরে দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় এনসিপি আয়োজিত এক সমাবেশে সারজিস আলম এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগামীর বাংলাদেশে যারা নেতৃত্ব দিতে চায়, তাদের আগে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা জেলা-উপজেলা-ইউনিয়নে ঘুরতে হবে। আগে দেখতে হবে মানুষ কী চায়। রাস্তাঘাটগুলোর কী অবস্থা, হাসপাতালগুলোতে শুধু বিল্ডিং আছে নাকি ডাক্তারও আছে। থানায় ভালো পুলিশ কর্মকর্তারা আছে নাকি থানায় কথা বলার আগে টাকা চাওয়ার মতো পুলিশ কর্মকর্তা আছে। আমরা দেখতে এসেছি যে, ভূমি অফিসগুলোয় মানুষ প্রাপ্য সেবা পায় নাকি সেখানে সেবা পাওয়ার আগে দর-কষাকষি হয়।’ তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল দেখার দরকার নাই। মার্কা দেখার দরকার নাই। যে মানুষটা ভালো, যে মানুষটা টাকা ছাড়া আপনার কথা বলে, আপনার জন্য কাজ করে, তাকে আগামীর বাংলাদেশে আপনাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে হবে।’
এনসিপির নেতা আরও বলেন, ‘এখনো যদি স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরে আপনারা দলান্ধ থাকেন, মার্কা দেখে অন্ধভাবে ভোট দেন, তাহলে আমাদের দ্বারা বাংলাদেশের পরিবর্তন খুব বেশি সম্ভব নয়। বরং আপনাদের দেখতে হবে যে লোকটা ভালো কাজ করে, আপনাদের কথা শুনে, নির্বাচন ছাড়াও আপনার এলাকায় আসে, সেই লোকটা যদি কোনো দলের নাও হয়, তার যদি বড় কোনো মার্কা নাও থাকে, তাকেই আপনাদের আগামীর বাংলাদেশের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে হবে।’ এ সময় এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা ছাড়াও জেলা-উপজেলার বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, ‘বিগত ১৬ বছরে উত্তরাঞ্চলকে একটা দলের অংশ মনে করে সব সময় বঞ্চিত করা হয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের একটা পৌরসভায় যে উন্নয়ন বরাদ্দ দেওয়া হতো, উত্তরাঞ্চলের একটা জেলাতেও সে বরাদ্দ দেওয়া হতো না। দক্ষিণাঞ্চলে একটা এক্সপ্রেসওয়ে করতে যে বরাদ্দ দেওয়া হতো, পুরো রংপুর বিভাগে সে উন্নয়ন বরাদ্দ দেওয়া হতো না। এই যে উন্নয়নবৈষম্যের মধ্য দিয়ে বিগত এক যুগ ধরে উত্তরাঞ্চল গিয়েছে, উত্তরাঞ্চলের কোথায় কী সমস্যা, সেগুলো রাজপথ থেকে মাঠে-ঘাটে হেঁটে দেখে, সেগুলো সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার কাছে বলার জন্য আমরা এসেছি।’
আজ বুধবার দুপুরে দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় এনসিপি আয়োজিত এক সমাবেশে সারজিস আলম এসব কথা বলেন।
সারজিস আলম বলেন, ‘আমরা মনে করি, আগামীর বাংলাদেশে যারা নেতৃত্ব দিতে চায়, তাদের আগে বাংলাদেশের প্রত্যেকটা জেলা-উপজেলা-ইউনিয়নে ঘুরতে হবে। আগে দেখতে হবে মানুষ কী চায়। রাস্তাঘাটগুলোর কী অবস্থা, হাসপাতালগুলোতে শুধু বিল্ডিং আছে নাকি ডাক্তারও আছে। থানায় ভালো পুলিশ কর্মকর্তারা আছে নাকি থানায় কথা বলার আগে টাকা চাওয়ার মতো পুলিশ কর্মকর্তা আছে। আমরা দেখতে এসেছি যে, ভূমি অফিসগুলোয় মানুষ প্রাপ্য সেবা পায় নাকি সেখানে সেবা পাওয়ার আগে দর-কষাকষি হয়।’ তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দল দেখার দরকার নাই। মার্কা দেখার দরকার নাই। যে মানুষটা ভালো, যে মানুষটা টাকা ছাড়া আপনার কথা বলে, আপনার জন্য কাজ করে, তাকে আগামীর বাংলাদেশে আপনাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে হবে।’
এনসিপির নেতা আরও বলেন, ‘এখনো যদি স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরে আপনারা দলান্ধ থাকেন, মার্কা দেখে অন্ধভাবে ভোট দেন, তাহলে আমাদের দ্বারা বাংলাদেশের পরিবর্তন খুব বেশি সম্ভব নয়। বরং আপনাদের দেখতে হবে যে লোকটা ভালো কাজ করে, আপনাদের কথা শুনে, নির্বাচন ছাড়াও আপনার এলাকায় আসে, সেই লোকটা যদি কোনো দলের নাও হয়, তার যদি বড় কোনো মার্কা নাও থাকে, তাকেই আপনাদের আগামীর বাংলাদেশের প্রতিনিধি নির্বাচন করতে হবে।’ এ সময় এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারা ছাড়াও জেলা-উপজেলার বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
রাজধানীর মগবাজার এলাকার আলোচিত ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার চারজনকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ শুক্রবার (৩০ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ইসরাত জেনিফার জেরিন তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন। সকাল বেলা চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে এক তরুণের ব্যাগ ছিনতাইয়ের ফুটেজ ভাইরাল হলে তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা
৪ মিনিট আগেহায়দার সিকদার গরুগুলো দেখভাল করছিলেন। স্থানীয়দের সন্দেহ হলে তারা তাকে আটক করে পুলিশে খবর দেয়।
১৯ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর সীমান্ত দিয়ে নারী-শিশুসহ আরও ১০ বাংলাদেশি নাগরিককে পুশ ইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে জীবননগরের বেনীপুর সীমান্ত দিয়ে তাদের বাংলাদেশে পাঠানো হয়।
২১ মিনিট আগেতারা কী নির্বাচিত সরকার, তাদের কী জনগণের ম্যান্ডেট আছে? এই যে উপদেষ্টারা আছেন, নিরাপত্তা উপদেষ্টা তো বাংলাদেশের নাগরিক-ই না, বিদেশি নাগরিক, তারা কীভাবে দেশ চালাবে? জনগণের আন্দোলনে তাদের (উপদেষ্টাদের) কী ভূমিকা? জনগণ কী চায়, তারা কীভাবে বুঝবে।
২৩ মিনিট আগে