গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় তিস্তা কর্তৃপক্ষ গঠন করে, পদ্মা সেতুর মতো নিজস্ব অর্থায়নে তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ চলতি অর্থবছরেই শুরুর দাবিতে গণ–অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশ নেয় তিস্তার দুই ধারের কয়েক হাজার মানুষ।
আজ শুক্রবার বিকেলে তিস্তা বাঁচাও—নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের ধারাবাহিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে তিস্তা অববাহিকার ১১০টি পয়েন্টে একযোগে গণ–অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গঙ্গাচড়া উপজেলায় নোহালী ইউনিয়নের মিনাবাজার, কচুয়া, আলমবিদিতর ইউনিয়নের বড়াইবাড়িতে ও লক্ষীটারী ইউনিয়নের মহিপুর পয়েন্টে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নোহালী ইউনিয়নের মিনাবাজার পয়েন্টে তিস্তা বাঁচাও—নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শফিয়ার রহমান, কচুয়াতে কেন্দ্রীয় সদস্য আনিছুল হক চৌধুরী, আলমবিদিতরের বড়াইবাড়ীতে স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য আব্দুর নুর দুলাল, লক্ষীটারী ইউনিয়নের মহিপুর পয়েন্টে কেন্দ্রীয় সদস্য আশরাফুল ইসলাম নেতৃত্ব দেন।
গণ–অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া নোহালী ইউনিয়নের সাবেক সংরক্ষিত সদস্য মিনা বেগম বলেন, ‘প্রতিবছর বর্ষাকালে তিস্তায় হাজার হাজার পরিবারের ঘরবাড়ি বিলীন হয়। আমরা এর থেকে পরিত্রাণ চাই। আর সেটি থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে দরকার তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন। আমরা চাই সরকার এ বছরই তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ শুরু করুক।’
এ সময় তিস্তা বাঁচাও—নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শফিয়ার রহমান বলেন, ‘আমরা চীন–ভারত বুঝি না। আমরা চাই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন। তিস্তা চুক্তির মতো তিস্তা মহাপরিকল্পনা ঝুলিয়ে রাখা যাবে না। আমরা চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর মতো তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন করবেন।’
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় তিস্তা কর্তৃপক্ষ গঠন করে, পদ্মা সেতুর মতো নিজস্ব অর্থায়নে তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ চলতি অর্থবছরেই শুরুর দাবিতে গণ–অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশ নেয় তিস্তার দুই ধারের কয়েক হাজার মানুষ।
আজ শুক্রবার বিকেলে তিস্তা বাঁচাও—নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের ধারাবাহিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে তিস্তা অববাহিকার ১১০টি পয়েন্টে একযোগে গণ–অবস্থান কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। এরই ধারাবাহিকতায় গঙ্গাচড়া উপজেলায় নোহালী ইউনিয়নের মিনাবাজার, কচুয়া, আলমবিদিতর ইউনিয়নের বড়াইবাড়িতে ও লক্ষীটারী ইউনিয়নের মহিপুর পয়েন্টে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে।
নোহালী ইউনিয়নের মিনাবাজার পয়েন্টে তিস্তা বাঁচাও—নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শফিয়ার রহমান, কচুয়াতে কেন্দ্রীয় সদস্য আনিছুল হক চৌধুরী, আলমবিদিতরের বড়াইবাড়ীতে স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য আব্দুর নুর দুলাল, লক্ষীটারী ইউনিয়নের মহিপুর পয়েন্টে কেন্দ্রীয় সদস্য আশরাফুল ইসলাম নেতৃত্ব দেন।
গণ–অবস্থান কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া নোহালী ইউনিয়নের সাবেক সংরক্ষিত সদস্য মিনা বেগম বলেন, ‘প্রতিবছর বর্ষাকালে তিস্তায় হাজার হাজার পরিবারের ঘরবাড়ি বিলীন হয়। আমরা এর থেকে পরিত্রাণ চাই। আর সেটি থেকে পরিত্রাণ পেতে হলে দরকার তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন। আমরা চাই সরকার এ বছরই তিস্তা মহাপরিকল্পনার কাজ শুরু করুক।’
এ সময় তিস্তা বাঁচাও—নদী বাঁচাও সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক শফিয়ার রহমান বলেন, ‘আমরা চীন–ভারত বুঝি না। আমরা চাই তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন। তিস্তা চুক্তির মতো তিস্তা মহাপরিকল্পনা ঝুলিয়ে রাখা যাবে না। আমরা চাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পদ্মা সেতুর মতো তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিজস্ব অর্থায়নে বাস্তবায়ন করবেন।’
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সাবেক ইউপি সদস্য কালাম বেপারী বলেন, ‘ভোরে লোকজন ঘুম থেকে উঠে রাস্তায় বের হলে দুটি শিয়াল একত্র হয়ে যাকে সামনে পেয়েছে তাকেই কামড়াতে থাকে। অনেকে লাঠিসোঁটা দিয়ে প্রতিহত করে রক্ষা পান।’
১৬ মিনিট আগেমাদারীপুর জেলার শিবচরে একটি পুকুর থেকে অজ্ঞাত এক কিশোরীর (১৬) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (২৮ জুন) বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের মগড়াপুকুর পাড় খবির উদ্দিন মৌলভীর বাড়ির পুকুর থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১৯ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার জয়সিদ্ধি ইউনিয়নের আলগাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা, তিন হাজার মানুষের ‘শেষ ঠিকানার কারিগর’ সেই মো. মনু মিয়া (৬৭) আর নেই। শনিবার (২৮ জুন) সকাল ১০টায় নিজ বাড়িতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
২২ মিনিট আগেনোয়াখালীর চাটখিল উপজেলায় ৬ষ্ঠ শ্রেণির এক মাদ্রাসাছাত্রীকে (১১) ধর্ষণের অভিযোগে সাখাওয়াত উল্লাহ (৩৮) নামের এক মাদ্রাসা শিক্ষককে পিটুনি দিয়ে যৌথবাহিনীর হাতে সোপর্দ করেছে স্থানীয়রা।
২৯ মিনিট আগে