ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার মশানগাঁও গ্রামে আগুনে চারটি পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। রোববার রাত পৌনে ১০টার দিকে শাহারুল ইসলামের বাড়িতে এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আগুনে চারটি গরু ও দুটি ছাগল পুড়ে মারা গেছে। ভস্মীভূত হয়েছে অন্তত আটটি ঘর ও সেগুলোর মালামাল।
চারটি পরিবার দাবি করেছে, অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১০ লাখ টাকার সম্পদ নষ্ট হয়েছে তাদের। দুর্ঘটনার পরপরই ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে ততক্ষণে চারটি পরিবারের সব শেষ হয়ে যায়।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, কয়েল থেকে আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
ক্ষতিগ্রস্ত শাহারুল ইসলাম বলেন, ‘গরুর ঘরে কয়েল দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। হঠাৎ আগুন আগুন চিৎকার শুনে বেরিয়ে দেখি, আমার গরুগুলো আগুনে ছটফট করছে। কোনো কিছুই আর বাঁচাতে পারিনি। আমার চারটা গরু, একটা ছাগল সব পুড়ে গেল।’
পাশের বাড়ির খালেকও গরু ও ছাগল হারিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এই গরুটা ছিল আমার একমাত্র ভরসা। আগুন শুধু গরুই না, আমার ঘরবাড়িও শেষ করে দিয়েছে। এখন পরিবার নিয়ে কোথায় থাকব জানি না।’ অন্য দুই ক্ষতিগ্রস্ত মুসলিম উদ্দিন ও তোসলিম উদ্দিন জানান, পুড়ে যাওয়া ঘরে ছিল তাদের ধান-চাল, বিছানাপত্র, জামা-কাপড় ও প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্র। আগুনে কিছুই অবশিষ্ট নাই।
গেদুড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রাতে খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে তাৎক্ষণিকভাবে খাদ্য ও বস্ত্র দিয়ে সহায়তা করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার মশানগাঁও গ্রামে আগুনে চারটি পরিবার নিঃস্ব হয়ে পড়েছে। রোববার রাত পৌনে ১০টার দিকে শাহারুল ইসলামের বাড়িতে এই অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। আগুনে চারটি গরু ও দুটি ছাগল পুড়ে মারা গেছে। ভস্মীভূত হয়েছে অন্তত আটটি ঘর ও সেগুলোর মালামাল।
চারটি পরিবার দাবি করেছে, অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১০ লাখ টাকার সম্পদ নষ্ট হয়েছে তাদের। দুর্ঘটনার পরপরই ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে ততক্ষণে চারটি পরিবারের সব শেষ হয়ে যায়।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, কয়েল থেকে আগুন লেগেছে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
ক্ষতিগ্রস্ত শাহারুল ইসলাম বলেন, ‘গরুর ঘরে কয়েল দিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। হঠাৎ আগুন আগুন চিৎকার শুনে বেরিয়ে দেখি, আমার গরুগুলো আগুনে ছটফট করছে। কোনো কিছুই আর বাঁচাতে পারিনি। আমার চারটা গরু, একটা ছাগল সব পুড়ে গেল।’
পাশের বাড়ির খালেকও গরু ও ছাগল হারিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এই গরুটা ছিল আমার একমাত্র ভরসা। আগুন শুধু গরুই না, আমার ঘরবাড়িও শেষ করে দিয়েছে। এখন পরিবার নিয়ে কোথায় থাকব জানি না।’ অন্য দুই ক্ষতিগ্রস্ত মুসলিম উদ্দিন ও তোসলিম উদ্দিন জানান, পুড়ে যাওয়া ঘরে ছিল তাদের ধান-চাল, বিছানাপত্র, জামা-কাপড় ও প্রয়োজনীয় সব জিনিসপত্র। আগুনে কিছুই অবশিষ্ট নাই।
গেদুড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘রাতে খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে ছুটে যাই। ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে তাৎক্ষণিকভাবে খাদ্য ও বস্ত্র দিয়ে সহায়তা করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে আর্থিক সহায়তার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
কোরবানির ঈদ দরজায় কড়া নাড়ছে। তবে গাইবান্ধায় পশুর হাটগুলো এখনো জমে ওঠেনি। হাটে দেশি গরুর পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে। আশানুরূপ দাম পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ বিক্রেতাদের। তাঁরা বলছেন, এবারের ঈদের হাটে মাঝারি গরুর চাহিদা বেশি।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে আম উৎপাদনের দ্বিতীয় বৃহত্তম অঞ্চল হিসেবে খ্যাত ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর। এখানে অনেক নামী জাতের আম চাষ হচ্ছে, যা কয়েকবার বিদেশে পাঠানো হয়েছে। এই ফল রপ্তানিযোগ্য করতে স্থানীয় চাষিরা উৎপাদনে ব্যবহার করছেন ব্যাগ ও গ্যাপ পদ্ধতি।
৩ ঘণ্টা আগেরংপুর নগরীর প্রতিটি সড়ক, গলি, মোড় যেন ময়লা-আবর্জনার ভাগাড়ে পরিণত হয়েছে। চারপাশে ছড়িয়ে থাকা এসব পচা ময়লা-আবর্জনার উৎকট গন্ধে নাক-মুখ চেপে চলাচল করতে হচ্ছে পথচারীদের।
৩ ঘণ্টা আগেআসন্ন ঈদুল আজহার কোরবানির পশুর হাটকে কেন্দ্র করে দেশের ৬টি মহাসড়কের ১১৮ স্থানে যানজটের আশঙ্কা করছে পুলিশ। এই ৬ মহাসড়কের পাশেই বসছে ২৩০টি পশুর হাট। এসব হাটকে কেন্দ্র করে পশুবাহী ট্রাকের যাতায়াত, সড়কে দাঁড়িয়ে পশু নামানো-ওঠানো ইত্যাদির কারণে ব্যাপক যানজটের আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন হাইওয়ে পুলিশ...
৩ ঘণ্টা আগে