গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধা পৌর শহরের কুটিপাড়ায় তিনটি কারখানায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ নকল শিশুখাদ্য ধ্বংস করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৭ মে) রাতে সেনাবাহিনী ও থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে এসব কারখানা থেকে নকল পণ্য জব্দ করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার (সাধারণ) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির আহমেদ। তিনি ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ২০০৯ সালের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী দুটি কারখানার মালিককে ৪ লাখ টাকা জরিমানা ও এক বছরের কারাদণ্ড দেন। অপর কারখানার মালিক অঞ্জনা আখতার গর্ভবতী হওয়ায় মানবিক বিবেচনায় তাঁকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করে ছেড়ে দেওয়া হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত দুই মালিক হলেন গাইবান্ধা সদর পৌর শহরের কুটিপাড়ার বাসিন্দা নুরুল ইসলামের ছেলে মো. রঞ্জু মিয়া (৩২) ও হারুন অর রশিদের ছেলে মো. শাকিল মিয়া (৩০)।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, কোনো সরকারি অনুমোদন কিংবা বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই এসব কারখানায় ঢাকাসহ বিভিন্ন ঠিকানা ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের শিশুখাদ্য উৎপাদন করা হচ্ছিল। কারখানাগুলোতে স্যাকারিন, ঘনচিনি, কেমিক্যালযুক্ত সুগন্ধি (সেন্ট) ও পানি মিশিয়ে ‘ড্রিংকো জুস’, ‘আইস ললি’, ‘তেঁতুল চাটনি’সহ নানা ধরনের নকল শিশু খাদ্য প্রস্তুত করা হতো।
মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে এসব নকল পণ্য উদ্ধার করে। পরে বুধবার (২৮ মে) দুপুরে উদ্ধার করা নকল খাদ্যসামগ্রী ধ্বংস করা হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, অভিযুক্ত শাকিল, রঞ্জু ও অঞ্জনা আখতার তাদের নিজ নিজ বাড়ির গোয়ালঘর ও বসতঘরে এসব পণ্য তৈরি করতেন। অভিযানকালে বিপুল পরিমাণ নকল খাদ্যসামগ্রী উদ্ধার ও ধ্বংস করা হয়। একই সঙ্গে পণ্য উৎপাদনে ব্যবহৃত সরঞ্জাম জব্দ এবং কারখানা তিনটি সিলগালা করা হয়।
এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘মানবস্বাস্থ্যের জন্য, বিশেষ করে শিশুদের জন্য এসব নকল খাদ্যপণ্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এ কারণে সংশ্লিষ্ট কারখানার মালিকদের মোট সাড়ে চার লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং কারখানা তিনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’
গাইবান্ধা পৌর শহরের কুটিপাড়ায় তিনটি কারখানায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ নকল শিশুখাদ্য ধ্বংস করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৭ মে) রাতে সেনাবাহিনী ও থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে এসব কারখানা থেকে নকল পণ্য জব্দ করা হয়।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের সহকারী কমিশনার (সাধারণ) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির আহমেদ। তিনি ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে ২০০৯ সালের ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী দুটি কারখানার মালিককে ৪ লাখ টাকা জরিমানা ও এক বছরের কারাদণ্ড দেন। অপর কারখানার মালিক অঞ্জনা আখতার গর্ভবতী হওয়ায় মানবিক বিবেচনায় তাঁকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করে ছেড়ে দেওয়া হয়।
দণ্ডপ্রাপ্ত দুই মালিক হলেন গাইবান্ধা সদর পৌর শহরের কুটিপাড়ার বাসিন্দা নুরুল ইসলামের ছেলে মো. রঞ্জু মিয়া (৩২) ও হারুন অর রশিদের ছেলে মো. শাকিল মিয়া (৩০)।
অভিযান সূত্রে জানা যায়, কোনো সরকারি অনুমোদন কিংবা বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই এসব কারখানায় ঢাকাসহ বিভিন্ন ঠিকানা ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের শিশুখাদ্য উৎপাদন করা হচ্ছিল। কারখানাগুলোতে স্যাকারিন, ঘনচিনি, কেমিক্যালযুক্ত সুগন্ধি (সেন্ট) ও পানি মিশিয়ে ‘ড্রিংকো জুস’, ‘আইস ললি’, ‘তেঁতুল চাটনি’সহ নানা ধরনের নকল শিশু খাদ্য প্রস্তুত করা হতো।
মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে এসব নকল পণ্য উদ্ধার করে। পরে বুধবার (২৮ মে) দুপুরে উদ্ধার করা নকল খাদ্যসামগ্রী ধ্বংস করা হয়।
সরেজমিনে দেখা যায়, অভিযুক্ত শাকিল, রঞ্জু ও অঞ্জনা আখতার তাদের নিজ নিজ বাড়ির গোয়ালঘর ও বসতঘরে এসব পণ্য তৈরি করতেন। অভিযানকালে বিপুল পরিমাণ নকল খাদ্যসামগ্রী উদ্ধার ও ধ্বংস করা হয়। একই সঙ্গে পণ্য উৎপাদনে ব্যবহৃত সরঞ্জাম জব্দ এবং কারখানা তিনটি সিলগালা করা হয়।
এ বিষয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘মানবস্বাস্থ্যের জন্য, বিশেষ করে শিশুদের জন্য এসব নকল খাদ্যপণ্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। এ কারণে সংশ্লিষ্ট কারখানার মালিকদের মোট সাড়ে চার লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে এবং কারখানা তিনটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।’
ময়মনসিংহ শহরের হরিকিশোর রায়ের ২০০ বছরের পুরোনো স্মৃতিবিজড়িত একটি বাড়ি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। তাঁর নামানুসারেই রাস্তার নামকরণ করা হয়েছিল হরিকিশোর রায় রোড। বাড়িটি ভেঙে নতুন ভবন করার উদ্যোগ নেয় শিশু একাডেমি। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কর্মকর্তারা।
৪০ মিনিট আগেসাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের সম্পত্তি কেন ক্রোক করা হবে না, তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ঋণখেলাপির দায়ে ব্যাংক এশিয়ার করা মামলায় চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত-১-এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন আজ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে (৪৩) বিবস্ত্র করে এলোপাতাড়ি পেটানোর পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে সিমেন্টের ব্লক দিয়ে আঘাত করা হয়। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত নৃশংস নির্যাতন চালাতে থাকেন মাহমুদুল হাসান মহিন, সহযোগী মোহাম্মদ নান্নু কাজীসহ (৩৩) আসামিরা। নান্নু কাজীকে
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর তানোর থানার সামনে থেকে এক যুবককে ধরে প্রেসক্লাবে নিয়ে তল্লাশি করেছেন একদল সাংবাদিক ও স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি। পরে মাদকদ্রব্য রাখার অভিযোগ তুলে তাঁকে পুলিশে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। পুলিশে না দেওয়ার জন্য দাবি করা হয় মোটা অঙ্কের টাকা। দিতে রাজি না হলে ওই যুবককে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ওই যুবক
২ ঘণ্টা আগে