জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাট আদালতে দায়ের হওয়া রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দিনদুপুরে জয়পুরহাট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শ্যাম সুন্দর রায় এ আদেশ দেন।
মামলার রায় ঘোষণার পরপরই আদালত চত্বর থেকে জেলা বিএনপির নেতা–কর্মীরা জয়পুরহাট শহরে একটি আনন্দ মিছিল বের করেন।
মামলার নথি ও সংক্ষিপ্ত বিবরণ এবং পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসে লন্ডনে বিএনপি আয়োজিত একটি সেমিনারে শেখ মুজিবুর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কটূক্তির অভিযোগ ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে একই বছরে ১৭ ডিসেম্বর পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ঘটনায় ২০১৪ সালের ২২ ডিসেম্বর জয়পুরহাট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিক রেজা বাদী হয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন।
মামলায় এক কোটি টাকার সম্মানহানির দাবি জানান বাদী। এরপর যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে জয়পুরহাট সদর থানায় ২০১৫ সালের ২৮ মে বৃহস্পতিবার বিকেলে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে দাখিল করা ওই মামলাটি রেকর্ড করা হয়। পরে মামলাটি তদন্ত করেন তৎকালীন এসআই মোখলেছুর রহমান। এরপর তিনি ২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
এরপর দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আজ বুধবার জয়পুরহাট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শ্যাম সুন্দর রায় এ রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলায় সরকারি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন শাহনুর রহমান শাহিন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি), এ টি এম মুজাহিদুল আলম মুনা এপিপি। আর আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন নাজমুল ইসলাম জনি।
জয়পুরহাট আদালতের পিপি শাহানুর রহমান শাহিন জানান, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে আনীত মামলার কোনো ভিত্তি ছিল না। আদালতের ওপর বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের হস্তক্ষেপ ছিল। ফলে ন্যায়বিচার থেকে তারেক রহমানকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। আজ আদালত মামলাটি পর্যালোচনা করেন। পর্যালোচনায় দেখা যায়, যে তথ্যের ভিত্তিতে মামলাটি করা হয়েছিল, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সে বিষয়ে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেননি। তাই বিজ্ঞ আদালত এ মিথ্যা মামলা থেকে তারেক রহমানকে অব্যাহতি দিয়েছেন।
জয়পুরহাট আদালতে দায়ের হওয়া রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা থেকে অব্যাহতি পেয়েছেন বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) দিনদুপুরে জয়পুরহাট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শ্যাম সুন্দর রায় এ আদেশ দেন।
মামলার রায় ঘোষণার পরপরই আদালত চত্বর থেকে জেলা বিএনপির নেতা–কর্মীরা জয়পুরহাট শহরে একটি আনন্দ মিছিল বের করেন।
মামলার নথি ও সংক্ষিপ্ত বিবরণ এবং পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ডিসেম্বর মাসে লন্ডনে বিএনপি আয়োজিত একটি সেমিনারে শেখ মুজিবুর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কটূক্তির অভিযোগ ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে একই বছরে ১৭ ডিসেম্বর পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ ঘটনায় ২০১৪ সালের ২২ ডিসেম্বর জয়পুরহাট জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিক রেজা বাদী হয়ে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলাটি করেন।
মামলায় এক কোটি টাকার সম্মানহানির দাবি জানান বাদী। এরপর যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে জয়পুরহাট সদর থানায় ২০১৫ সালের ২৮ মে বৃহস্পতিবার বিকেলে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে দাখিল করা ওই মামলাটি রেকর্ড করা হয়। পরে মামলাটি তদন্ত করেন তৎকালীন এসআই মোখলেছুর রহমান। এরপর তিনি ২০১৬ সালের ৩ নভেম্বর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
এরপর দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আজ বুধবার জয়পুরহাট চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শ্যাম সুন্দর রায় এ রায় ঘোষণা করেন।
এ মামলায় সরকারি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন শাহনুর রহমান শাহিন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি), এ টি এম মুজাহিদুল আলম মুনা এপিপি। আর আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন নাজমুল ইসলাম জনি।
জয়পুরহাট আদালতের পিপি শাহানুর রহমান শাহিন জানান, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে আনীত মামলার কোনো ভিত্তি ছিল না। আদালতের ওপর বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের হস্তক্ষেপ ছিল। ফলে ন্যায়বিচার থেকে তারেক রহমানকে বঞ্চিত করা হয়েছিল। আজ আদালত মামলাটি পর্যালোচনা করেন। পর্যালোচনায় দেখা যায়, যে তথ্যের ভিত্তিতে মামলাটি করা হয়েছিল, মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সে বিষয়ে কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেননি। তাই বিজ্ঞ আদালত এ মিথ্যা মামলা থেকে তারেক রহমানকে অব্যাহতি দিয়েছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে