আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ায় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মেলায় প্রবেশ মূল্যের লেভেল দিয়ে চলছে লটারি নামক জুয়া। লটারিতে দেওয়া হচ্ছে লোভনীয় অফার। এই আকর্ষণীয় পুরস্কারের লোভে জুয়ার লটারি কিনছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এমনকি টিফিনের সময় না খেয়ে সেই টাকায় স্কুলশিক্ষার্থীরাও কিনছে লটারির টিকিট।
৪ ফেব্রুয়ারি বগুড়ার ক্যান্টনমেন্ট মাঝিড়া বি-ব্লক মাঠে এই মেলা শুরু হয়। ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে সেখানে লটারি নামক জুয়া শুরু হয়। প্রতিদিন রাত ৯টার দিকে লটারির র্যাফল ড্র অনুষ্ঠিত হয়। যা স্থানীয় কেব্ল অপারেটরের মাধ্যমে টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে মানুষকে আকৃষ্ট করার জন্য। প্রতিদিন বিভিন্ন কোম্পানির একাধিক মোটরসাইকেল, স্বর্ণালংকার, টিভি, ফ্রিজসহ বিভিন্ন লোভনীয় পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে লটারি জুয়ায়।
জানা গেছে, জেলার প্রতিটি উপজেলায় লটারির টিকিট বিক্রি করছেন মেলার প্রচারকাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা। প্রায় ২০০ থেকে ৫০০টি যানবাহনে টিকিট বিক্রি করা হয়। একাধিক গাড়ি জেলার আদমদীঘি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে লটারি বিক্রি করছেন মেলার প্রচারকেরা।
উপজেলার সান্তাহার পৌর শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দেখা যায়, অটোরিকশায় মাইকে প্রচারের মাধ্যমে লটারির টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিটি লটারির মূল্য ২০ টাকা। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ ভাগ্য যাচাই করতে লটারি নামের জুয়ায় অংশ নিচ্ছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মেলার টিকিট বিক্রেতা বলেন, ‘সকাল থেকে রাত পর্যন্ত লটারির টিকিট বিক্রি করছি। জেলার প্রতিটি উপজেলাতেই আমাদের কর্মী রয়েছেন। দিন শেষে ৩০০ টাকা করে পারিশ্রমিক পাই।’
সান্তাহার পৌর শহরের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম পেশায় একজ ক্ষুদ্র কাপড় ব্যবসায়ী। গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার সান্তাহার রেলগেট থেকে পাঁচটি লটারির টিকিট কেনেন তিনি। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি জানান, পুরস্কারের আশায় লটারির টিকিট কিনেছেন। যত দিন মেলা উপলক্ষে লটারির টিকিট বিক্রি হবে, তত দিন তিনি এতে অংশ নেবেন। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পুরস্কার জোটেনি তাঁর ভাগ্যে।
সান্তাহার মালশন এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ আলী। পেশায় তিনি ইজিবাইক চালক। যেকোনো পুরস্কারের আশায় একটি লটারির টিকিট কিনেছেন। প্রতিদিনই কিনবেন বলে জানান।
আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) টুকটুক তালুকদার বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে স্যারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। শিগগির লটারি বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে বগুড়ার জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘লটারির টিকিট বিক্রির কোনো অনুমতি আমরা দিইনি। ৭ ফেব্রুয়ারি এই লটারির টিকিট বিক্রি না করার জন্য মেলা কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বগুড়ায় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মেলায় প্রবেশ মূল্যের লেভেল দিয়ে চলছে লটারি নামক জুয়া। লটারিতে দেওয়া হচ্ছে লোভনীয় অফার। এই আকর্ষণীয় পুরস্কারের লোভে জুয়ার লটারি কিনছেন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। এমনকি টিফিনের সময় না খেয়ে সেই টাকায় স্কুলশিক্ষার্থীরাও কিনছে লটারির টিকিট।
৪ ফেব্রুয়ারি বগুড়ার ক্যান্টনমেন্ট মাঝিড়া বি-ব্লক মাঠে এই মেলা শুরু হয়। ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে সেখানে লটারি নামক জুয়া শুরু হয়। প্রতিদিন রাত ৯টার দিকে লটারির র্যাফল ড্র অনুষ্ঠিত হয়। যা স্থানীয় কেব্ল অপারেটরের মাধ্যমে টিভিতে সরাসরি সম্প্রচার করা হচ্ছে মানুষকে আকৃষ্ট করার জন্য। প্রতিদিন বিভিন্ন কোম্পানির একাধিক মোটরসাইকেল, স্বর্ণালংকার, টিভি, ফ্রিজসহ বিভিন্ন লোভনীয় পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে লটারি জুয়ায়।
জানা গেছে, জেলার প্রতিটি উপজেলায় লটারির টিকিট বিক্রি করছেন মেলার প্রচারকাজে নিয়োজিত ব্যক্তিরা। প্রায় ২০০ থেকে ৫০০টি যানবাহনে টিকিট বিক্রি করা হয়। একাধিক গাড়ি জেলার আদমদীঘি উপজেলার বিভিন্ন স্থানে সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে লটারি বিক্রি করছেন মেলার প্রচারকেরা।
উপজেলার সান্তাহার পৌর শহরের বাসস্ট্যান্ড এলাকায় দেখা যায়, অটোরিকশায় মাইকে প্রচারের মাধ্যমে লটারির টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে। প্রতিটি লটারির মূল্য ২০ টাকা। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ ভাগ্য যাচাই করতে লটারি নামের জুয়ায় অংশ নিচ্ছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মেলার টিকিট বিক্রেতা বলেন, ‘সকাল থেকে রাত পর্যন্ত লটারির টিকিট বিক্রি করছি। জেলার প্রতিটি উপজেলাতেই আমাদের কর্মী রয়েছেন। দিন শেষে ৩০০ টাকা করে পারিশ্রমিক পাই।’
সান্তাহার পৌর শহরের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম পেশায় একজ ক্ষুদ্র কাপড় ব্যবসায়ী। গতকাল রোববার দুপুরে উপজেলার সান্তাহার রেলগেট থেকে পাঁচটি লটারির টিকিট কেনেন তিনি। কথা হয় তাঁর সঙ্গে। তিনি জানান, পুরস্কারের আশায় লটারির টিকিট কিনেছেন। যত দিন মেলা উপলক্ষে লটারির টিকিট বিক্রি হবে, তত দিন তিনি এতে অংশ নেবেন। তবে এখন পর্যন্ত কোনো পুরস্কার জোটেনি তাঁর ভাগ্যে।
সান্তাহার মালশন এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ আলী। পেশায় তিনি ইজিবাইক চালক। যেকোনো পুরস্কারের আশায় একটি লটারির টিকিট কিনেছেন। প্রতিদিনই কিনবেন বলে জানান।
আদমদীঘি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) টুকটুক তালুকদার বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে স্যারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। শিগগির লটারি বন্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ বিষয়ে বগুড়ার জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘লটারির টিকিট বিক্রির কোনো অনুমতি আমরা দিইনি। ৭ ফেব্রুয়ারি এই লটারির টিকিট বিক্রি না করার জন্য মেলা কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছাড়বে না জবি শিক্ষার্থীরা। চলমান আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। শিক্ষার্থীদের পক্ষে জবি ছাত্রদলের সদস্যসচিব সামসুল আরেফিন এ কথা বলেন...
১ ঘণ্টা আগেপুলিশি হেফাজত থেকে যুবক পালিয়ে যাওয়ার ঘটনায় আজ বুধবার বরিশাল স্টিমারঘাট পুলিশ ফাঁড়ির দুই কর্মকর্তাসহ চারজনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। কর্মকর্তারা হলেন উপপরিদর্শক (এসআই) রেজা ও সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) মাহবুব। বাকি দুজন কনস্টেবল।
৩ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে মায়ের কবরের পাশে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নিহত শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল নেতা শাহরিয়ার আলম সাম্য (২৫)। আজ বুধবার রাত সোয়া ১০টার দিকে বেলকুচি উপজেলার ধুকুরিয়াবেড়া ইউনিয়নের সরাতৈল গ্রামে সরাতৈল মাদ্রাসা মাঠে জানাজা হয়। পরে তাঁকে দাফন করা হয় পাশের জান্নাতুল বাকি...
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার মান উন্নয়নে শিল্প খাতের মতামত জরুরি উল্লেখ করে বিশিষ্টজনেরা বলেছেন, শিক্ষার সঙ্গে শিল্প ও চাকরির প্রয়োজনীয়তার মধ্যে বড় একটি ব্যবধান রয়েছে। তাই পাঠ্যক্রম উন্নয়ন, হাতে-কলমে শেখার সুযোগ ও ক্যারিয়ার গাইডেন্সের গুরুত্বপূর্ণ। রাজধানীর ফুলার রোডে ব্রিটিশ কাউন্সিল মিলনায়তনে...
৩ ঘণ্টা আগে