পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
সঠিক নিয়মে তদারকি ও মুকুল আসার পর পর্যাপ্ত বৃষ্টি হওয়ায় রাজশাহীর পুঠিয়ায় আমবাগানগুলোতে আশানুরূপ আমের কুঁড়ি দেখা দিয়েছে। ফলে চাষিরা প্রত্যাশা করছেন, এবার আবহাওয়া অনুকূল থাকলে গত বছরের তুলনায় আমের ফলন অনেক বেশি হবে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে পুঠিয়া উপজেলায় নতুন ও পুরোনো মিলে বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৮০০ হেক্টর জমিতে আমবাগান রয়েছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত মৌসুমে এই এলাকায় আমের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা কিছুটা কম ছিল। তবে এ বছর বেশির ভাগ বাগানে পর্যাপ্ত আমের মুকুল এসেছে। আর চাষিদের সঠিক সময়ে তদারকি এবং পর্যায়ক্রমে বৃষ্টি হওয়ায় গাছগুলোতে আমের কুঁড়িও ধরেছে অনেক বেশি। তবে অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করলে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার টন আম উৎপাদিত হতে পারে।
উপজেলার বিভিন্ন আমবাগান ঘুরে দেখা গেছে, বিগত বছরের তুলনায় এ বছর আমের গাছগুলোতে পর্যাপ্ত কুঁড়ি এসেছে। এর মধ্যে লখনা, আম্রপালি, ক্ষীরশাপাতি ও ল্যাংড়াজাতীয় আমের কুঁড়ি বেশি দেখা যাচ্ছে। এ ছাড়া ফজলি, আশ্বিনী, গোপালভোগ, দুধস্বর, কালুয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির আমসহ গাছজুড়ে রয়েছে অনেক কুঁড়ি।
উপজেলার তারাপুর এলাকার আমচাষি মো. মিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করা বাগানগুলোতে প্রতিবছরই আম ধরে। তবে এবার কম পরিচর্যা করা বাগানগুলোতেও অনেক মুকুল ও কুঁড়ি এসেছে। এবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে আমের বাম্পার ফলন আশা করা যাচ্ছে।’
শাহবাজপুর এলাকার রফিকুল ইসলাম নামের অপর একজন আমচাষি বলেন, ‘আমগাছগুলোতে মুকুল আসা পর্যন্ত আবহাওয়া অনেক খরা ছিল। তবে আমের মুকুল থেকে গুটি আসার শুরু থেকে আবহাওয়া কিছুটা ঠান্ডা এবং পর্যায়ক্রমে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। যার কারণে গাছগুলোতে গুটিও অনেক বেশি টিকেছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা খ. ম জামাল উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমচাষিরা আগের চেয়ে এখন অনেক বেশি সচেতন। তাঁরা মাঠপর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিচ্ছেন। এরপর বাগানগুলোতে সময়মতো সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করেছেন। এতে করে ওই আমবাগানগুলোতে মুকুল ও কুঁড়ির পরিমাণ অনেক বেশি আসছে।’
জামাল উদ্দিন আরও বলেন, ‘এবার মৌসুমের শুরুতে পরিমাণমতো ধাপে ধাপে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করলে গত বছরের চেয়ে এবার আমচাষিরা ভালো ফলন পাবেন।’
সঠিক নিয়মে তদারকি ও মুকুল আসার পর পর্যাপ্ত বৃষ্টি হওয়ায় রাজশাহীর পুঠিয়ায় আমবাগানগুলোতে আশানুরূপ আমের কুঁড়ি দেখা দিয়েছে। ফলে চাষিরা প্রত্যাশা করছেন, এবার আবহাওয়া অনুকূল থাকলে গত বছরের তুলনায় আমের ফলন অনেক বেশি হবে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে পুঠিয়া উপজেলায় নতুন ও পুরোনো মিলে বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় ৮০০ হেক্টর জমিতে আমবাগান রয়েছে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত মৌসুমে এই এলাকায় আমের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা কিছুটা কম ছিল। তবে এ বছর বেশির ভাগ বাগানে পর্যাপ্ত আমের মুকুল এসেছে। আর চাষিদের সঠিক সময়ে তদারকি এবং পর্যায়ক্রমে বৃষ্টি হওয়ায় গাছগুলোতে আমের কুঁড়িও ধরেছে অনেক বেশি। তবে অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করলে প্রায় সাড়ে ৬ হাজার টন আম উৎপাদিত হতে পারে।
উপজেলার বিভিন্ন আমবাগান ঘুরে দেখা গেছে, বিগত বছরের তুলনায় এ বছর আমের গাছগুলোতে পর্যাপ্ত কুঁড়ি এসেছে। এর মধ্যে লখনা, আম্রপালি, ক্ষীরশাপাতি ও ল্যাংড়াজাতীয় আমের কুঁড়ি বেশি দেখা যাচ্ছে। এ ছাড়া ফজলি, আশ্বিনী, গোপালভোগ, দুধস্বর, কালুয়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির আমসহ গাছজুড়ে রয়েছে অনেক কুঁড়ি।
উপজেলার তারাপুর এলাকার আমচাষি মো. মিন্টু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করা বাগানগুলোতে প্রতিবছরই আম ধরে। তবে এবার কম পরিচর্যা করা বাগানগুলোতেও অনেক মুকুল ও কুঁড়ি এসেছে। এবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে আমের বাম্পার ফলন আশা করা যাচ্ছে।’
শাহবাজপুর এলাকার রফিকুল ইসলাম নামের অপর একজন আমচাষি বলেন, ‘আমগাছগুলোতে মুকুল আসা পর্যন্ত আবহাওয়া অনেক খরা ছিল। তবে আমের মুকুল থেকে গুটি আসার শুরু থেকে আবহাওয়া কিছুটা ঠান্ডা এবং পর্যায়ক্রমে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। যার কারণে গাছগুলোতে গুটিও অনেক বেশি টিকেছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কৃষি কর্মকর্তা খ. ম জামাল উদ্দীন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমচাষিরা আগের চেয়ে এখন অনেক বেশি সচেতন। তাঁরা মাঠপর্যায়ের কৃষি কর্মকর্তাদের পরামর্শ নিচ্ছেন। এরপর বাগানগুলোতে সময়মতো সঠিক নিয়মে পরিচর্যা করেছেন। এতে করে ওই আমবাগানগুলোতে মুকুল ও কুঁড়ির পরিমাণ অনেক বেশি আসছে।’
জামাল উদ্দিন আরও বলেন, ‘এবার মৌসুমের শুরুতে পরিমাণমতো ধাপে ধাপে বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে, অনুকূল আবহাওয়া বিরাজ করলে গত বছরের চেয়ে এবার আমচাষিরা ভালো ফলন পাবেন।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাসে বারবার রেখেছে সাহসিকতার স্বাক্ষর। সর্বশেষ ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানেও এই উত্তরবঙ্গের শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ রেখেছে ব্যতিক্রমী ভূমিকা।
৯ মিনিট আগেযশোরের অভয়নগরে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও আবাসিক এলাকায় কয়লা ডাম্পিং অব্যাহত রয়েছে। এতে ফুঁসে উঠেছেন অভিভাবকসহ সচেতন এলাকাবাসী। এর প্রতিকার চেয়ে যশোরের জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদপ্তরে গণ পিটিশন দাখিল করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেলাইসেন্স ও অনুমোদন না নিয়েই মেট্রোরেল লাইন-৬ (এমআরটি-৬)-এর মতিঝিল থেকে কমলাপুর পর্যন্ত অংশ সম্প্রসারণ চলছে। অথচ আইনে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) থেকে লাইসেন্স নিয়ে নির্মাণকাজ শুরুর বাধ্যবাধকতা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে এনসিপির ‘জুলাই পদযাত্রা’কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে রিকশাচালক রমজান মুন্সি নিহতের ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে। শনিবার (২৬ জুলাই) গোপালগঞ্জ সদর থানায় নিহত রমজান মুন্সির ভাই জামাল মুন্সি বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন। মামলায় অজ্ঞাতদের আসামি করা হলেও কোনো সংখ্যা উল্লেখ করেননি জামাল মুন্সি।
৭ ঘণ্টা আগে